Master Chef Kunal Kapoor: বউ শোনাতেন কটু কথা, স্ত্রীর অত্যাচারে জীবন জেরবার বিখ্যাত মাস্টার শেফ কুণালের, তারপর…

‘স্ত্রীর দ্বারা অত্যাচারিত’ - এই মর্মে সেলিব্রিটি শেফ কুণাল কাপুরের বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন মঞ্জুর করল দিল্লি হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি সুরেশ কুমার কাইত এবং নীনা বনসল কৃষ্ণার বেঞ্চ ওই তারকা শেফের বিবাহবিচ্ছেদ ঘোষণা করেছে।
‘স্ত্রীর দ্বারা অত্যাচারিত’ – এই মর্মে সেলিব্রিটি শেফ কুণাল কাপুরের বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন মঞ্জুর করল দিল্লি হাইকোর্ট। মঙ্গলবার বিচারপতি সুরেশ কুমার কাইত এবং নীনা বনসল কৃষ্ণার বেঞ্চ ওই তারকা শেফের বিবাহবিচ্ছেদ ঘোষণা করেছে।
এর পাশাপাশি আদালত জানিয়েছে যে, কুণালের প্রতি তাঁর স্ত্রীর আচরণ ‘মর্যাদা এবং সহানুভূতি বর্জিত’ ছিল। আদালত আরও যোগ করেছে যে, “কোনও দম্পতির মধ্যে একজন সঙ্গী আর একজন সঙ্গীর প্রতি যদি এহেন আচরণ করেন, তাহলে সেটা বিবাহের ক্ষেত্রে অসম্মানজনক হয়ে দাঁড়াবে। আর একসঙ্গে থাকার যন্ত্রণা সহ্য করে কেন তিনি থাকবেন। আর এর তো কোনও সম্ভাব্য কারণও নেই।”
এর পাশাপাশি আদালত জানিয়েছে যে, কুণালের প্রতি তাঁর স্ত্রীর আচরণ ‘মর্যাদা এবং সহানুভূতি বর্জিত’ ছিল। আদালত আরও যোগ করেছে যে, “কোনও দম্পতির মধ্যে একজন সঙ্গী আর একজন সঙ্গীর প্রতি যদি এহেন আচরণ করেন, তাহলে সেটা বিবাহের ক্ষেত্রে অসম্মানজনক হয়ে দাঁড়াবে। আর একসঙ্গে থাকার যন্ত্রণা সহ্য করে কেন তিনি থাকবেন। আর এর তো কোনও সম্ভাব্য কারণও নেই।”
২০০৮ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন সেলিব্রিটি শেফ কুণাল। অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী হামেশাই পুলিশ ডেকে তাঁকে হেনস্থা করেছেন। এমনকী সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণালের নামে গুজব রটিয়ে দেওয়ারও হুমকি দিতেন। এমনকী কুণাল এ-ও দাবি করেন, ২০১৬ সালে যখন তিনি মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া শো-এর শ্যুটিং চলছিল, সেই সময় ছেলেকে নিয়ে স্টুডিওয় রীতিমতো জোর করে ঢুকে পড়েন কুণালের স্ত্রী। এরপর তুমুল ঝামেলাও করেন তিনি। এই ঘটনার পরে কুণালের বিরুদ্ধে একটি নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারি করা হয়েছিল।
২০০৮ সালে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন সেলিব্রিটি শেফ কুণাল। অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী হামেশাই পুলিশ ডেকে তাঁকে হেনস্থা করেছেন। এমনকী সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণালের নামে গুজব রটিয়ে দেওয়ারও হুমকি দিতেন। এমনকী কুণাল এ-ও দাবি করেন, ২০১৬ সালে যখন তিনি মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া শো-এর শ্যুটিং চলছিল, সেই সময় ছেলেকে নিয়ে স্টুডিওয় রীতিমতো জোর করে ঢুকে পড়েন কুণালের স্ত্রী। এরপর তুমুল ঝামেলাও করেন তিনি। এই ঘটনার পরে কুণালের বিরুদ্ধে একটি নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারি করা হয়েছিল।
যদিও এই সমস্ত অভিযোগ নাকচ করেছেন দিয়েছেন কুণালের স্ত্রী। তিনি দাবি করেন যে, স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির জন্য নিজের কেরিয়ার জলাঞ্জলি দিতে হয়েছিল তাঁকে। কুণালের স্ত্রী আরও বলেন, ঘরের কাজ না করে চাকরির জন্য তাঁকে শ্বশুরবাড়ির লোকের খোঁটা শুনতে হয়েছিল।
যদিও এই সমস্ত অভিযোগ নাকচ করেছেন দিয়েছেন কুণালের স্ত্রী। তিনি দাবি করেন যে, স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির জন্য নিজের কেরিয়ার জলাঞ্জলি দিতে হয়েছিল তাঁকে। কুণালের স্ত্রী আরও বলেন, ঘরের কাজ না করে চাকরির জন্য তাঁকে শ্বশুরবাড়ির লোকের খোঁটা শুনতে হয়েছিল।
কুণালের স্ত্রীর এই সমস্ত অভিযোগ বিবেচনা করেছে দিল্লি হাইকোর্ট। তবে মঙ্গলবার শুনানির সময় আদালতের বেঞ্চ এ-ও জানিয়েছে, “এটি আইনের একটি স্থির অবস্থান যে, সঙ্গীর বিরুদ্ধে জনসমক্ষে বেপরোয়া, মানহানিকর, অপমানজনক এবং অপ্রমাণিত অভিযোগ করা নিষ্ঠুরতার সমান।”
কুণালের স্ত্রীর এই সমস্ত অভিযোগ বিবেচনা করেছে দিল্লি হাইকোর্ট। তবে মঙ্গলবার শুনানির সময় আদালতের বেঞ্চ এ-ও জানিয়েছে, “এটি আইনের একটি স্থির অবস্থান যে, সঙ্গীর বিরুদ্ধে জনসমক্ষে বেপরোয়া, মানহানিকর, অপমানজনক এবং অপ্রমাণিত অভিযোগ করা নিষ্ঠুরতার সমান।”
 এর পাশাপাশি আদালত আরও জানিয়েছে, “এখানে উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, বিয়ের দুই বছরের মধ্যেই আবেদনকারী নিজেকে একজন সেলিব্রিটি শেফ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। যা তাঁর কঠোর পরিশ্রম এবং দৃঢ় সংকল্পের প্রতিফলন। যদি তিনি তাঁর স্ত্রীর উপর নির্ভরশীল হতেন, তাহলে সেটা সম্ভব হত না।”
এর পাশাপাশি আদালত আরও জানিয়েছে, “এখানে উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, বিয়ের দুই বছরের মধ্যেই আবেদনকারী নিজেকে একজন সেলিব্রিটি শেফ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। যা তাঁর কঠোর পরিশ্রম এবং দৃঢ় সংকল্পের প্রতিফলন। যদি তিনি তাঁর স্ত্রীর উপর নির্ভরশীল হতেন, তাহলে সেটা সম্ভব হত না।”