NPS-এর নিয়মে বড়সড় বদল, দেখে নিন একনজরে

২০০৪ সালের ১ জানুয়ারি লাগু হয় ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম বা এনপিএস। শুরু থেকেই রিটায়ারমেন্ট স্কিম হিসাবে এনপিএসের জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। এবার ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমে অবদানের জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্র সরকার।
২০০৪ সালের ১ জানুয়ারি লাগু হয় ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম বা এনপিএস। শুরু থেকেই রিটায়ারমেন্ট স্কিম হিসাবে এনপিএসের জনপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। এবার ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমে অবদানের জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্র সরকার।
৭ অক্টোবর কর্মী, লোক শিকায়ত এবং পেনশন মন্ত্রকের অধীনে কর্মরত পেনশন ও পেনশনভোগীদের বিভাগ থেকে একটি অফিস মেমোরান্ডাম শেয়ার করা হয়। সেখানেই দেওয়া হয়েছে কর্মীদের এনপিএস অবদান সম্পর্কিত নিয়মগুলির পরিবর্তন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য।
৭ অক্টোবর কর্মী, লোক শিকায়ত এবং পেনশন মন্ত্রকের অধীনে কর্মরত পেনশন ও পেনশনভোগীদের বিভাগ থেকে একটি অফিস মেমোরান্ডাম শেয়ার করা হয়। সেখানেই দেওয়া হয়েছে কর্মীদের এনপিএস অবদান সম্পর্কিত নিয়মগুলির পরিবর্তন সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য।
ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের রিপোর্ট অনুযায়ী, অফিস মেমোরান্ডামে কিছু বর্তমান নিয়মের উপরেও আলোকপাত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কর্মীকে মাসিক বেতনের ১০ শতাংশ অবদান রাখতে হবে, যা এনপিএসে জমা করা হবে।
ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের রিপোর্ট অনুযায়ী, অফিস মেমোরান্ডামে কিছু বর্তমান নিয়মের উপরেও আলোকপাত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কর্মীকে মাসিক বেতনের ১০ শতাংশ অবদান রাখতে হবে, যা এনপিএসে জমা করা হবে।
অফিস মেমোরান্ডামে আরও বলা হয়েছে, অবদানের পরিমাণ নিয়ে নির্দিষ্ট সময় অন্তর পর্যালোচনা করবে কেন্দ্র সরকার। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, অবদানের পরিমাণ সর্বদাই নিকটতম রাউন্ড ফিগারে ধরা হবে।
অফিস মেমোরান্ডামে আরও বলা হয়েছে, অবদানের পরিমাণ নিয়ে নির্দিষ্ট সময় অন্তর পর্যালোচনা করবে কেন্দ্র সরকার। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, অবদানের পরিমাণ সর্বদাই নিকটতম রাউন্ড ফিগারে ধরা হবে।
সাসপেন্ড হলেও এনপিএস চালু রাখা যাবে: কোনও কর্মীকে সাসপেন্ড করা হলেও তিনি এনপিএসে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে পারবেন। এমনটাই জানানো হয়েছে অফিস মেমোরান্ডামে। সাসপেনশন প্রত্যাহারের পর যদি সেই কর্মী পুনরায় চাকরিতে যোগ দেন, তাহলে সেই সময়ে প্রাপ্ত বেতনের ভিত্তিতে অবদান পুনরায় গণনা করা হবে।
সাসপেন্ড হলেও এনপিএস চালু রাখা যাবে: কোনও কর্মীকে সাসপেন্ড করা হলেও তিনি এনপিএসে বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে পারবেন। এমনটাই জানানো হয়েছে অফিস মেমোরান্ডামে। সাসপেনশন প্রত্যাহারের পর যদি সেই কর্মী পুনরায় চাকরিতে যোগ দেন, তাহলে সেই সময়ে প্রাপ্ত বেতনের ভিত্তিতে অবদান পুনরায় গণনা করা হবে।
প্রোবেশন পিরিয়ডে থাকা কর্মীদেরও এনপিএসে বিনিয়োগ বাধ্যতামূলক: নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী, প্রোবেশন পিরিয়ডে থাকা কর্মীদেরও ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমে বিনিয়োগ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যাতে কর্মীদের পেনশন সেভিংস যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করা যায়।
প্রোবেশন পিরিয়ডে থাকা কর্মীদেরও এনপিএসে বিনিয়োগ বাধ্যতামূলক: নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী, প্রোবেশন পিরিয়ডে থাকা কর্মীদেরও ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমে বিনিয়োগ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যাতে কর্মীদের পেনশন সেভিংস যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করা যায়।
ভুল থাকলে সেটাই সুদ সহ জমা হবে: অফিস মেমোরান্ডামে স্পষ্ট বলা হয়েছে, যদি অবদানে কোনও ভুল থাকে তাহলে সেটাই সুদ সহ পেনশনভোগীর অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।
ভুল থাকলে সেটাই সুদ সহ জমা হবে: অফিস মেমোরান্ডামে স্পষ্ট বলা হয়েছে, যদি অবদানে কোনও ভুল থাকে তাহলে সেটাই সুদ সহ পেনশনভোগীর অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।
প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় বাজেটে নিয়োগকর্তার অবদানে ট্যাক্স ডিডাকশনের সীমায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। নিয়োগকর্তার অবদানের বেঞ্চমার্ককে ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৪ শতাংশ করা হয়। ফলে কর্মচারীরা এখন এনপিএসে নিয়োগকর্তার অবদানের ক্ষেত্রে তাঁদের মূল বেতনের ৪ শতাংশের সমান অতিরিক্ত ছাড় পাবেন। অর্থাৎ কোনও কর্মীর মূল বেতন যদি মাসিক ১ লক্ষ টাকা হয়, তাহলে তিনি প্রতি মাসে ৪ হাজার টাকার অতিরিক্ত ডিডাকশন পেতে পারেন।
প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় বাজেটে নিয়োগকর্তার অবদানে ট্যাক্স ডিডাকশনের সীমায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। নিয়োগকর্তার অবদানের বেঞ্চমার্ককে ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৪ শতাংশ করা হয়। ফলে কর্মচারীরা এখন এনপিএসে নিয়োগকর্তার অবদানের ক্ষেত্রে তাঁদের মূল বেতনের ৪ শতাংশের সমান অতিরিক্ত ছাড় পাবেন। অর্থাৎ কোনও কর্মীর মূল বেতন যদি মাসিক ১ লক্ষ টাকা হয়, তাহলে তিনি প্রতি মাসে ৪ হাজার টাকার অতিরিক্ত ডিডাকশন পেতে পারেন।
প্রসঙ্গত, চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার সময় এনপিএসের টাকা হাতে পান কর্মচারী। তবে পুরো টাকা নয়। ম্যাচিউরিটির ৬০ শতাংশ টাকা কর্মী তুলতে পারেন, বাকি ৪০ শতাংশ টাকা অ্যানুইটি স্কিমে বিনিয়োগ করতে হয়।
প্রসঙ্গত, চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার সময় এনপিএসের টাকা হাতে পান কর্মচারী। তবে পুরো টাকা নয়। ম্যাচিউরিটির ৬০ শতাংশ টাকা কর্মী তুলতে পারেন, বাকি ৪০ শতাংশ টাকা অ্যানুইটি স্কিমে বিনিয়োগ করতে হয়।