এবার মে মাসের শেষের দিকে অর্থাৎ ২৪শে মে রাজ্য ও প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে আবারও প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। স্বভাবতই অশনি সংকেত দেখছে রাজ্যবাসী। প্রতীকী ছবি। 

Cyclone Remal: অভিশপ্ত মে! আমফানের মাসে নতুন ঘূর্ণিঝড়? শেষ সপ্তাহে বাংলার ভাগ্য ঝুলে সাগরে

হঠাৎ যেন ঘূর্ণিঝড় আতঙ্ক ফের গ্রাস করছে বাংলাকে৷ সেই মে মাস, অর্থাৎ আমফানের মাস৷ আর সেই মাসের শেষেই হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড়ের আতঙ্কে ভুগছে বাংলা৷ কারণ, এই মাসের শেষেই একটি সিস্টেম তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে৷ সেটি তৈরি হলে ভুগতে হতে পারে৷
হঠাৎ যেন ঘূর্ণিঝড় আতঙ্ক ফের গ্রাস করছে বাংলাকে৷ সেই মে মাস, অর্থাৎ আমফানের মাস৷ আর সেই মাসের শেষেই হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড়ের আতঙ্কে ভুগছে বাংলা৷ কারণ, এই মাসের শেষেই একটি সিস্টেম তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে৷ সেটি তৈরি হলে ভুগতে হতে পারে৷
আলিপুর আবহাওয়া দফতর মারফত জানা গিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে আগামী ১৯ মে৷ সেটি আগামী ২১ মে আকার নিতে পারে নিম্নচাপের৷ সাগরে সেই নিম্নচাপই যদি পরিণত হয় ঘূর্ণিঝড়ে, তা হলে হবে সর্বনাশ৷
আলিপুর আবহাওয়া দফতর মারফত জানা গিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে আগামী ১৯ মে৷ সেটি আগামী ২১ মে আকার নিতে পারে নিম্নচাপের৷ সাগরে সেই নিম্নচাপই যদি পরিণত হয় ঘূর্ণিঝড়ে, তা হলে হবে সর্বনাশ৷
যদিও সেই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, কবে হবে, তার গতিপথ কী হয়, কোথায় সেটি আছড়ে পড়তে পারে, এসবই এখনও অজানা৷ কারণ, সাগরে সিস্টেম তৈরি না হলে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা সম্ভব হবে না৷
যদিও সেই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, কবে হবে, তার গতিপথ কী হয়, কোথায় সেটি আছড়ে পড়তে পারে, এসবই এখনও অজানা৷ কারণ, সাগরে সিস্টেম তৈরি না হলে ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা সম্ভব হবে না৷
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মে মাসের ২০ তারিখে আঘাত হেনেছিল আমফান৷ আর সেই মাসেই এ বার এই নতুন ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷ যদি বঙ্গোপসাগরে এই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়, তা হলে এটির নাম হবে রেমাল৷
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মে মাসের ২০ তারিখে আঘাত হেনেছিল আমফান৷ আর সেই মাসেই এ বার এই নতুন ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷ যদি বঙ্গোপসাগরে এই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়, তা হলে এটির নাম হবে রেমাল৷
তবে এখনও খুবই প্রাথমিক স্তরে এই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷ এটি শেষ পর্যন্ত কোন শক্তিতে পর্যবসিত হবে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে৷ তবে দক্ষিণবঙ্গে এই সময়েই গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকবেন ভোটকর্মীরা৷ ফলে ঝড়ের তীব্রতা বেশি বলে ভোটপ্রক্রিয়াও বিপদের মুখে পড়বে৷
তবে এখনও খুবই প্রাথমিক স্তরে এই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে৷ এটি শেষ পর্যন্ত কোন শক্তিতে পর্যবসিত হবে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে৷ তবে দক্ষিণবঙ্গে এই সময়েই গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকবেন ভোটকর্মীরা৷ ফলে ঝড়ের তীব্রতা বেশি বলে ভোটপ্রক্রিয়াও বিপদের মুখে পড়বে৷