Brinjal

Diabetes Health Care: ব্লাড-সুগারে কি বেগুন খাওয়া যায়? বেগুন খেলে রক্তে চিনি বাড়ার ঝুঁকি কতটা? খাওয়ার আগে জেনে নিন

ডায়াবেটিস কখন হয়? যখন রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ কমে যায়। প্রথম থেকে সতর্ক না হলে, ডায়াবেটিস হার্ট, কিডনি ও চোখের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। ব্লাড-সুগার রোগীদের খাবার বিষয়ে খুব সচেতন থাকতে হয়।

ডায়াবেটিস কখন হয়? যখন রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ কমে যায়। প্রথম থেকে সতর্ক না হলে, ডায়াবেটিস হার্ট, কিডনি ও চোখের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। ব্লাড-সুগার রোগীদের খাবার বিষয়ে খুব সচেতন থাকতে হয়।

ডায়াবিটিস রোগীরা কী খেতে পারেন আর কী খেতে পারেন না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে সংশ্লিষ্ট খাবারটি রক্তে শর্করার মাত্রার উপর কতটা প্রভাব ফেলে, তার উপর। এই বিষয়টি সাধারণত ‘গ্লাইসেমিক লোড’ ও ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ -এর উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ডায়াবেটিকের রোগীরা বুঝতে পারেন না, কোনটা খাবেন, কোনটা খাবেন না! মনে নানা ধন্ধ দেখা দেয়। যেমন ধরুন, অনেক ব্লাড সুগারের রোগীদের মনেই প্রশ্ন থাকে, বেগুন খাওয়া যায় কী?
ডায়াবিটিস রোগীরা কী খেতে পারেন আর কী খেতে পারেন না, তার অনেকটাই নির্ভর করছে সংশ্লিষ্ট খাবারটি রক্তে শর্করার মাত্রার উপর কতটা প্রভাব ফেলে, তার উপর। এই বিষয়টি সাধারণত ‘গ্লাইসেমিক লোড’ ও ‘গ্লাইসেমিক ইনডেক্স’ -এর উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ডায়াবেটিকের রোগীরা বুঝতে পারেন না, কোনটা খাবেন, কোনটা খাবেন না! মনে নানা ধন্ধ দেখা দেয়। যেমন ধরুন, অনেক ব্লাড সুগারের রোগীদের মনেই প্রশ্ন থাকে, বেগুন খাওয়া যায় কী?
কম ক্যালোরি ও কার্বোহাইড্রেটযুক্ত বেগুনে একাধিক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। বেগুনে কার্বোহাইড্রেট কম থাকে এবং ফাইবার বেশি থাকে তাই ডায়াবেটিক রোগীরা অনায়াসে বেগুন খেতে পারেন। বেগুন খেলে রক্তে শর্করার পরিমান ঠিক থাকে।

কম ক্যালোরি ও কার্বোহাইড্রেটযুক্ত বেগুনে একাধিক পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। বেগুনে কার্বোহাইড্রেট কম থাকে এবং ফাইবার বেশি থাকে তাই ডায়াবেটিক রোগীরা অনায়াসে বেগুন খেতে পারেন। বেগুন খেলে রক্তে শর্করার পরিমান ঠিক থাকে।
বেগুনের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স মাত্র ১৫, ফলে এই সবজি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। এটি একটি স্টার্চবিহীন খাবার যা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খুব-ই উপকারী।
বেগুনের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স মাত্র ১৫, ফলে এই সবজি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। এটি একটি স্টার্চবিহীন খাবার যা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খুব-ই উপকারী।
বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার, যা খিদে কমাতে সাহায্য করে। একবার খেলে অনেক্ষণ পেট ভর্তি থাকে, তাই ঘনঘন খাবার খাওয়ার প্রবণাতা কমে এবং ওজন-ও কমে।
বেগুনে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার, যা খিদে কমাতে সাহায্য করে। একবার খেলে অনেক্ষণ পেট ভর্তি থাকে, তাই ঘনঘন খাবার খাওয়ার প্রবণাতা কমে এবং ওজন-ও কমে।
বেগুনে আছে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিডের মতো শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা রক্তে খারাপ কোলেস্টোরলের পরিমান কমিয়ে দেয়।
বেগুনে আছে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিডের মতো শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা রক্তে খারাপ কোলেস্টোরলের পরিমান কমিয়ে দেয়।
বেগুনে থাকে ভিটামিন বি-সিক্স, ফ্ল্যাভোনয়েডস, প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যা যা হার্টের ধমনি ভাল রাখে এবং হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমায়।
বেগুনে থাকে ভিটামিন বি-সিক্স, ফ্ল্যাভোনয়েডস, প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যা যা হার্টের ধমনি ভাল রাখে এবং হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমায়।
বেগুনে থাকে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি, যা ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধে কার্যকরী। বেগুনে থাকা ফাইটোনিউট্রিন্টস মস্তিষ্কের কোষ সুস্থ রাখে। পটাসিয়াম এবং অ্যান্থোসায়ানিন থাকায় বেগুন খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
বেগুনে থাকে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং জল যা ত্বকের জেল্লা ফেরায়, বলিরেখা আটকায়,শুষ্ক ত্বক নরম করে, চুলে উজ্জবলতা আনে। এমনকি,ত্বকের ক্যানসারের আশঙ্কা কমিয়ে দেয় বেগুন।
বেগুনে থাকে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং জল যা ত্বকের জেল্লা ফেরায়, বলিরেখা আটকায়,শুষ্ক ত্বক নরম করে, চুলে উজ্জবলতা আনে। এমনকি,ত্বকের ক্যানসারের আশঙ্কা কমিয়ে দেয় বেগুন।