Gold Price: জানেন কি সোনার দাম বাড়ছে টিনার জন্য ! কিন্তু কে এই টিনা ? বিনিয়োগ করার এটাই সময় কি না জানুন

১২ এপ্রিল সর্বকালের রেকর্ড করে সোনা। MCX-এ হলুদ ধাতুর দাম পৌঁছয় ৭৩,৯৫৮ টাকায়। আজ এর দাম ৭০,৭২৫ টাকা।
১২ এপ্রিল সর্বকালের রেকর্ড করে সোনা। MCX-এ হলুদ ধাতুর দাম পৌঁছয় ৭৩,৯৫৮ টাকায়। আজ এর দাম ৭০,৭২৫ টাকা।
১ মার্চের পর থেকে সোনার দাম হু-হু করে বাড়ছিল। কিন্তু দাম বৃদ্ধির কারণ বোঝা যায়নি। কেউ ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতাকে দায়ী করছিলেন। কেউ বলছিলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণেই এমন অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি। কিন্তু আসল কারণ হল ‘টিনা ফ্যাক্টর’।
১ মার্চের পর থেকে সোনার দাম হু-হু করে বাড়ছিল। কিন্তু দাম বৃদ্ধির কারণ বোঝা যায়নি। কেউ ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতাকে দায়ী করছিলেন। কেউ বলছিলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের কারণেই এমন অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি। কিন্তু আসল কারণ হল ‘টিনা ফ্যাক্টর’।
এখন প্রশ্ন হল, টিনা কে? এর জন্য কেন মানুষ এভাবে সোনা কিনছে? টিনা ভারতীয়দের উপর বিশেষ প্রভাব ফেলতে পারেনি। তবে প্রতিবেশী দেশ চিনে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। সাম্প্রতিক একটি রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, ২০২৩ সালে গোটা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সোনা কিনেছে চিন, ৬৩০ টন। আর ভারতীয়রা কিনেছে ৫৬২.৩ টন।
এখন প্রশ্ন হল, টিনা কে? এর জন্য কেন মানুষ এভাবে সোনা কিনছে? টিনা ভারতীয়দের উপর বিশেষ প্রভাব ফেলতে পারেনি। তবে প্রতিবেশী দেশ চিনে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। সাম্প্রতিক একটি রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, ২০২৩ সালে গোটা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সোনা কিনেছে চিন, ৬৩০ টন। আর ভারতীয়রা কিনেছে ৫৬২.৩ টন।
টিনা ফ্যাক্টর কী: টিনা-র অর্থ হল যার কোনও বিকল্প নেই। যাঁরা ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার ভয় পাচ্ছেন, তাঁরাই সোনায় বিনিয়োগ করছেন। চিনের খুচরো দোকানদার, বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ীরা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ককে সোনা কিনতে একপ্রকার বাধ্য করেছে। ফলে সোনার দাম বাড়ছে।
টিনা ফ্যাক্টর কী: টিনা-র অর্থ হল যার কোনও বিকল্প নেই। যাঁরা ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার ভয় পাচ্ছেন, তাঁরাই সোনায় বিনিয়োগ করছেন। চিনের খুচরো দোকানদার, বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ীরা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ককে সোনা কিনতে একপ্রকার বাধ্য করেছে। ফলে সোনার দাম বাড়ছে।
বার এবং কয়েনের বিপুল চাহিদা: ইদানীং চিনে সোনার গয়না, বার এবং কয়েনের বিপুল চাহিদা দেখা যাচ্ছে। বেজিং-এ সোনার গয়নার চাহিদা বেড়েছে ১০ শতাংশ। ভারতে এই চাহিদা কমেছে ৬ শতাংশ। চিনে বার এবং কয়েনে বিনিয়োগ ২৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
বার এবং কয়েনের বিপুল চাহিদা: ইদানীং চিনে সোনার গয়না, বার এবং কয়েনের বিপুল চাহিদা দেখা যাচ্ছে। বেজিং-এ সোনার গয়নার চাহিদা বেড়েছে ১০ শতাংশ। ভারতে এই চাহিদা কমেছে ৬ শতাংশ। চিনে বার এবং কয়েনে বিনিয়োগ ২৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
হংকং-এর মেটাল ইনসাইট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফিলিপ ক্লাপউইজককে উদ্ধৃতি দিয়ে ব্লুমবার্গের রিপোর্টে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এসেছে। আগামীদিনে এসবের দাম আরও বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। ফিলিপ বলেছেন, “চাহিদা আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে”।
হংকং-এর মেটাল ইনসাইট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফিলিপ ক্লাপউইজককে উদ্ধৃতি দিয়ে ব্লুমবার্গের রিপোর্টে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এসেছে। আগামীদিনে এসবের দাম আরও বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। ফিলিপ বলেছেন, “চাহিদা আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে”।
গত কয়েক বছর ধরে চিনের প্রপার্টি সেক্টর ক্রমশ দূর্বল হচ্ছে। শেয়ার বাজারও অস্থির। কিন্তু ভাল উত্থান দেখা যায়নি একবারও। চিনের মুদ্রা ইউয়ানও ডলারের বিপরীতে ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। এই সমস্ত কারণেই সোনার দিকে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। সবকিছু দেখেশুনে তাঁরা সোনাকেই ‘টিনা’ বলছেন, মানে যার কোনও বিকল্প নেই।
গত কয়েক বছর ধরে চিনের প্রপার্টি সেক্টর ক্রমশ দূর্বল হচ্ছে। শেয়ার বাজারও অস্থির। কিন্তু ভাল উত্থান দেখা যায়নি একবারও। চিনের মুদ্রা ইউয়ানও ডলারের বিপরীতে ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। এই সমস্ত কারণেই সোনার দিকে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। সবকিছু দেখেশুনে তাঁরা সোনাকেই ‘টিনা’ বলছেন, মানে যার কোনও বিকল্প নেই।
ক্লাপউইজক আরও মনে করেন, বর্তমানে চিনে অন্য কোনও বিকল্পও নেই। বিনিয়োগ এবং মূলধন নিয়ন্ত্রণের কারণে অন্য কোনও বাজারে অর্থ বিনিয়োগের কথা ভাবা যায় না। গত দুই বছরে তারা বিদেশ থেকে ২৮০০ টন সোনা কিনেছে। যা বিশ্বে মোট সোনার ব্যাকিং এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ডের চেয়ে বেশি।
ক্লাপউইজক আরও মনে করেন, বর্তমানে চিনে অন্য কোনও বিকল্পও নেই। বিনিয়োগ এবং মূলধন নিয়ন্ত্রণের কারণে অন্য কোনও বাজারে অর্থ বিনিয়োগের কথা ভাবা যায় না। গত দুই বছরে তারা বিদেশ থেকে ২৮০০ টন সোনা কিনেছে। যা বিশ্বে মোট সোনার ব্যাকিং এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ডের চেয়ে বেশি।
তাহলে কি এটাই বিনিয়োগের সঠিক সময়: কমোডিটি এক্সপার্ট অজয় কোডিয়া বলেন, ইরান ও ইজরায়েলের দ্বন্দ্ব ভূ-রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন অস্থিরতার জন্ম দিয়েছে। ২০২৪ সালের শুরু থেকে সোনা ও রুপোর দাম বাড়ছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।
তাহলে কি এটাই বিনিয়োগের সঠিক সময়: কমোডিটি এক্সপার্ট অজয় কোডিয়া বলেন, ইরান ও ইজরায়েলের দ্বন্দ্ব ভূ-রাজনৈতিক পরিবেশে নতুন অস্থিরতার জন্ম দিয়েছে। ২০২৪ সালের শুরু থেকে সোনা ও রুপোর দাম বাড়ছে। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।