রাজ্য সরকার চলতি খরিফ মরশুমে রাজ্যের কৃষকদের সুরক্ষায় ধান এবং ভুট্টাকে বাংলা শস্য বীমা প্রকল্পের আওতায় এনে বীমা করার দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে রাজ্য। জেনে নিন সঠিক নিয়ম ও দিনক্ষণ।

Farmers Scheme: কৃষকদের জন্য বড় সুখবর…! সরকারি বীমার সুবিধা পাবেন কারা? আবেদনের শেষ তারিখ কবে? সময় অল্প! জানুন সঠিক নিয়ম!

রাজ্য সরকার চলতি খরিফ মরশুমে রাজ্যের কৃষকদের সুরক্ষায় ধান এবং ভুট্টাকে বাংলা শস্য বীমা প্রকল্পের আওতায় এনে বীমা করার দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে রাজ্য। জেনে নিন সঠিক নিয়ম ও দিনক্ষণ।
রাজ্য সরকার চলতি খরিফ মরশুমে রাজ্যের কৃষকদের সুরক্ষায় ধান এবং ভুট্টাকে বাংলা শস্য বীমা প্রকল্পের আওতায় এনে বীমা করার দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে রাজ্য। জেনে নিন সঠিক নিয়ম ও দিনক্ষণ।
ভুট্টার ক্ষেত্রে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর এবং ধানের ক্ষেত্রে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বীমা করা যাবে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে।
ভুট্টার ক্ষেত্রে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর এবং ধানের ক্ষেত্রে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বীমা করা যাবে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে।
এছাড়াও প্রাকৃতিক কারণে শিলাবৃষ্টি, ভূমিধ্বস, বন্যা, জল জমা এবং ফসল কাটার পরে খামারজাত করার আগে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এই প্রকল্পে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য বাংলা শস্যবীমা প্রকল্পে রাজ্য সরকার বিমার প্রিমিয়ামের সম্পূর্ণ খরচ বহন করে।
প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা (PM Fasal Bima Yojana):
কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের সুবিধার্থে প্রধানমন্ত্রী শস্য বিমা প্রকল্প চালু করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে, রেশন কার্ডধারীরা ফসলের ক্ষতির ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন। ২০১৬ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারা চালু হয়েছিল এই প্রকল্প। এই প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করার সময় রেশন কার্ড কাজে লাগে।
সাম্প্রতিক অতিবৃষ্টি এবং আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে রাজ্য সরকার বাংলা শস্য বীমার ব্যাপ্তি বাড়ানোর উপর জোর দিচ্ছে। এজন্যই কৃষি দফতর চলতি মাস থেকে জেলায় জেলায় শিবিরের আয়োজন করবে। প্রয়োজনে যা সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি অবধি চালানো হবে।
সাম্প্রতিক অতিবৃষ্টি এবং আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে রাজ্য সরকার বাংলা শস্য বীমার ব্যাপ্তি বাড়ানোর উপর জোর দিচ্ছে। এজন্যই কৃষি দফতর চলতি মাস থেকে জেলায় জেলায় শিবিরের আয়োজন করবে। প্রয়োজনে যা সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি অবধি চালানো হবে।
রাজ্যের সমস্ত কৃষককেই বীমার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এজন্য জেলাগুলিকে লক্ষমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। জেলাগুলির ব্লক অফিসের পাশাপাশি অন্য কোথাও ক্যাম্প করা যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা চলছে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
রাজ্যের সমস্ত কৃষককেই বীমার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এজন্য জেলাগুলিকে লক্ষমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। জেলাগুলির ব্লক অফিসের পাশাপাশি অন্য কোথাও ক্যাম্প করা যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা চলছে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
২০১৯ সালে বাংলা শস্য বীমা প্রকল্প শুরু হওয়ার পর থেকে কৃষকদের ফসলের ক্ষতিপূরণস্বরূপ ২২৮৬ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে। এর ফলে ৮৫ লক্ষ কৃষক উপকৃত হয়েছেন।
২০১৯ সালে বাংলা শস্য বীমা প্রকল্প শুরু হওয়ার পর থেকে কৃষকদের ফসলের ক্ষতিপূরণস্বরূপ ২২৮৬ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে। এর ফলে ৮৫ লক্ষ কৃষক উপকৃত হয়েছেন।
গত খরিফ মরশুমের জন্য বাংলা শস্য বীমা যোজনা প্রকল্পের আওতায় রাজ্য সরকার শস্যহানি বাবদ ১১ লাখ কৃষকদের ১০২ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ইতিমধ্যেই উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
গত খরিফ মরশুমের জন্য বাংলা শস্য বীমা যোজনা প্রকল্পের আওতায় রাজ্য সরকার শস্যহানি বাবদ ১১ লাখ কৃষকদের ১০২ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ইতিমধ্যেই উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
এবছর বেশি সংখ্যক চাষি আলু চাষে বীমা করেছিলেন। তাঁর সুফল তাঁরা পেয়েছেন। ১০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ রাজ্যের চাষিরা পেয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত ধান চাষিরাও যাতে ক্ষতিপূরণ পান তার জন্য জেলায় জেলায়, ব্লকে ব্লকে শিবির করার ওপর জোর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
এবছর বেশি সংখ্যক চাষি আলু চাষে বীমা করেছিলেন। তাঁর সুফল তাঁরা পেয়েছেন। ১০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ রাজ্যের চাষিরা পেয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত ধান চাষিরাও যাতে ক্ষতিপূরণ পান তার জন্য জেলায় জেলায়, ব্লকে ব্লকে শিবির করার ওপর জোর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্যের কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার প্রতিটি জেলাতেই বেশি সংখ্যক চাষিকে বীমা করানোর টার্গেট নেওয়া হয়েছে। কবে কোথায় ক্যাম্প হবে, তা জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা বৈঠকে বসে ঠিক করবেন। সমস্ত পঞ্চায়েত এলাকায় মাইকে প্রচারও করা হবে।
রাজ্যের কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার প্রতিটি জেলাতেই বেশি সংখ্যক চাষিকে বীমা করানোর টার্গেট নেওয়া হয়েছে। কবে কোথায় ক্যাম্প হবে, তা জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা বৈঠকে বসে ঠিক করবেন। সমস্ত পঞ্চায়েত এলাকায় মাইকে প্রচারও করা হবে।