Investments With Maximum Returns: FD, মিউচুয়াল ফান্ড না কি রিয়েল এস্টেট? কোথায় বিনিয়োগ করলে বেশি টাকা পাবেন ?

ঝুঁকি নিতে না চাইলে ফিক্সড ডিপোজিট। আর ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা থাকলে মিউচুয়াল ফান্ড। বিনিয়োগের এটাই সহজ অঙ্ক। অনেকে রিয়েল এস্টেটেও বিনিয়োগ করেন। এর জন্য অবশ্য মোটা টাকা থাকতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হল, ফিক্সড ডিপোজিট, মিউচুয়াল ফান্ড না কি রিয়েল এস্টেট, বিনিয়োগের জন্য কোনটা লাভজনক?
ঝুঁকি নিতে না চাইলে ফিক্সড ডিপোজিট। আর ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা থাকলে মিউচুয়াল ফান্ড। বিনিয়োগের এটাই সহজ অঙ্ক। অনেকে রিয়েল এস্টেটেও বিনিয়োগ করেন। এর জন্য অবশ্য মোটা টাকা থাকতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হল, ফিক্সড ডিপোজিট, মিউচুয়াল ফান্ড না কি রিয়েল এস্টেট, বিনিয়োগের জন্য কোনটা লাভজনক?
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা এককথায় এর উত্তর দিয়েছেন। সেটা হল, ইক্যুইটি (মিউচুয়াল ফান্ড বা বাজার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হলে সরাসরি স্টকে)।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা এককথায় এর উত্তর দিয়েছেন। সেটা হল, ইক্যুইটি (মিউচুয়াল ফান্ড বা বাজার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হলে সরাসরি স্টকে)।
আজ পর্যন্ত কেউ বলেনি, ফিক্সড ডিপোজিট করে কিংবা বিমা পলিসি কিনে বড়লোক হয়ে গিয়েছি। এগুলো সুরক্ষা দেয়, সঞ্চয় বাড়ায়। কিন্তু বিনিয়োগকারীকে মালামাল করতে পারে না। আর রিয়েল এস্টেটের বেশ কিছু অসুবিধা রয়েছে। ঝুঁকিও অনেক বেশি।
আজ পর্যন্ত কেউ বলেনি, ফিক্সড ডিপোজিট করে কিংবা বিমা পলিসি কিনে বড়লোক হয়ে গিয়েছি। এগুলো সুরক্ষা দেয়, সঞ্চয় বাড়ায়। কিন্তু বিনিয়োগকারীকে মালামাল করতে পারে না। আর রিয়েল এস্টেটের বেশ কিছু অসুবিধা রয়েছে। ঝুঁকিও অনেক বেশি।
ইক্যুইটি লাভজনক হওয়ার দুটি প্রধান কারণ রয়েছে। প্রথমত, দীর্ঘমেয়াদে ফিক্সড ডিপোজিট বা রিয়েল এস্টেটের থেকে অনেক বেশি রিটার্ন পাওয়া যায় ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে। এটা প্রমাণিত সত্য। তাছাড়া ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা খুব সহজে স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, ফিক্সড ডিপোজিটের রিটার্ন মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে না। ইক্যুইটি পারে।
ইক্যুইটি লাভজনক হওয়ার দুটি প্রধান কারণ রয়েছে। প্রথমত, দীর্ঘমেয়াদে ফিক্সড ডিপোজিট বা রিয়েল এস্টেটের থেকে অনেক বেশি রিটার্ন পাওয়া যায় ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে। এটা প্রমাণিত সত্য। তাছাড়া ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা খুব সহজে স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করতে পারেন। দ্বিতীয়ত, ফিক্সড ডিপোজিটের রিটার্ন মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে না। ইক্যুইটি পারে।
ইক্যুইটিতে বার্ষিক গড়ে ১৬ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। স্বল্পমেয়াদি ইক্যুইটি বাজার অবশ্যই অস্থির। কোনও বছর ৮১ শতাংশ রিটার্ন দেবে তো পরের বছরই -৫১ শতাংশ। ওই জন্যই ইক্যুইটি মার্কেটে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে বলা হয়। এতে অস্থিরতা কমে। এবং ভাল রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
ইক্যুইটিতে বার্ষিক গড়ে ১৬ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। স্বল্পমেয়াদি ইক্যুইটি বাজার অবশ্যই অস্থির। কোনও বছর ৮১ শতাংশ রিটার্ন দেবে তো পরের বছরই -৫১ শতাংশ। ওই জন্যই ইক্যুইটি মার্কেটে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে বলা হয়। এতে অস্থিরতা কমে। এবং ভাল রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
রিয়েল এস্টেটে রিটার্ন ৫ থেকে ৭ শতাংশের আশপাশে থাকে। যা খুবই কম। রিয়েল এস্টেট দুর্দান্ত রিটার্ন দিলে আম্বানি, আদানি, টাটা, বিড়লারা তো এখানেই বিনিয়োগ করতেন। কিন্তু তাঁরা রিয়েল এস্টেটে বেশি বিনিয়োগ করেন না কেন? কারণ রিটার্ন মেলে না। রিটার্ন গণনা করার সময় সর্বদা মুদ্রাস্ফীতির হার বিবেচনা করা উচিত। এদিক থেকে ইক্যুইটি কয়েক যোজন এগিয়ে। সবসময় মুদ্রাস্ফীতির হারের উপরে থাকে।
রিয়েল এস্টেটে রিটার্ন ৫ থেকে ৭ শতাংশের আশপাশে থাকে। যা খুবই কম। রিয়েল এস্টেট দুর্দান্ত রিটার্ন দিলে আম্বানি, আদানি, টাটা, বিড়লারা তো এখানেই বিনিয়োগ করতেন। কিন্তু তাঁরা রিয়েল এস্টেটে বেশি বিনিয়োগ করেন না কেন? কারণ রিটার্ন মেলে না। রিটার্ন গণনা করার সময় সর্বদা মুদ্রাস্ফীতির হার বিবেচনা করা উচিত। এদিক থেকে ইক্যুইটি কয়েক যোজন এগিয়ে। সবসময় মুদ্রাস্ফীতির হারের উপরে থাকে।
বিনিয়োগ করার আগে, তিনটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। আর্থিক লক্ষ্য, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং মেয়াদ। এ ব্যাপারে বিনিয়োগ উপদেষ্টাদের পরামর্শ নেওয়া যায়। মাথায় রাখতে হবে, আর্থিক স্বাধীনতা নির্ভর করে বিনিয়োগকারী কতটা দক্ষতার সঙ্গে আর্থিক পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন করছেন, তার উপর।
বিনিয়োগ করার আগে, তিনটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। আর্থিক লক্ষ্য, ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা এবং মেয়াদ। এ ব্যাপারে বিনিয়োগ উপদেষ্টাদের পরামর্শ নেওয়া যায়। মাথায় রাখতে হবে, আর্থিক স্বাধীনতা নির্ভর করে বিনিয়োগকারী কতটা দক্ষতার সঙ্গে আর্থিক পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন করছেন, তার উপর।