Gold Price: ১০ গ্রামের সোনার গয়না কিনতে ট্যাক্স ও মেকিং চার্জ দিয়ে কত দাম পড়বে ? দেখুন

সোনার দাম উত্তরোত্তর বাড়ছে। বিয়ের মরশুমে গয়না কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস মধ্যবিত্তের। শুধু তো সোনার দাম নয়, তার উপর দিতে হচ্ছে মেকিং চার্জ। তাই সোনার গয়না বিক্রির সময় জুয়েলার্সরা কীভাবে মেকিং চার্জ ধরে, সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
সোনার দাম উত্তরোত্তর বাড়ছে। বিয়ের মরশুমে গয়না কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস মধ্যবিত্তের। শুধু তো সোনার দাম নয়, তার উপর দিতে হচ্ছে মেকিং চার্জ। তাই সোনার গয়না বিক্রির সময় জুয়েলার্সরা কীভাবে মেকিং চার্জ ধরে, সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতে সোনার গয়নায় মেকিং চার্জ: মেকিং চার্জ মানে কাঁচা সোনা থেকে গয়না তৈরির খরচ। ভারতে সোনার দাম নির্দিষ্ট নয়। এক শহর থেকে আরেক শহর বা এক জুয়েলারি থেকে আরেক জুয়েলারিতে পরিবর্তিত হয়। আর সেটা হয় মেকিং চার্জের কারণে। প্রতি শহরে স্বর্ণসমিতি রয়েছে, তারাই সোনার দাম নির্ধারণ করে।
ভারতে সোনার গয়নায় মেকিং চার্জ: মেকিং চার্জ মানে কাঁচা সোনা থেকে গয়না তৈরির খরচ। ভারতে সোনার দাম নির্দিষ্ট নয়। এক শহর থেকে আরেক শহর বা এক জুয়েলারি থেকে আরেক জুয়েলারিতে পরিবর্তিত হয়। আর সেটা হয় মেকিং চার্জের কারণে। প্রতি শহরে স্বর্ণসমিতি রয়েছে, তারাই সোনার দাম নির্ধারণ করে।
সোনার গয়নার দাম নির্ধারণের একটি সূত্র রয়েছে। সেটা হল - প্রতি গ্রাম সোনার দাম x গ্রাম হিসেবে ওজন + মেকিং চার্জ + গয়নার দাম এবং মেকিং চার্জের উপর জিএসটি = চূড়ান্ত মূল্য। সাধারণত সোনার গয়নায় ৫ শতাংশ থেকে শুরু করে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত মেকিং চার্জ নেওয়া হয়।
সোনার গয়নার দাম নির্ধারণের একটি সূত্র রয়েছে। সেটা হল – প্রতি গ্রাম সোনার দাম x গ্রাম হিসেবে ওজন + মেকিং চার্জ + গয়নার দাম এবং মেকিং চার্জের উপর জিএসটি = চূড়ান্ত মূল্য। সাধারণত সোনার গয়নায় ৫ শতাংশ থেকে শুরু করে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত মেকিং চার্জ নেওয়া হয়।
মেকিং চার্জ গণনার পদ্ধতি: মেকিং চার্জ গণনার দুটি পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমটি হল, সোনার গ্রাম প্রতি খরচ এবং দ্বিতীয়টি শতকরা হার।
মেকিং চার্জ গণনার পদ্ধতি: মেকিং চার্জ গণনার দুটি পদ্ধতি রয়েছে। প্রথমটি হল, সোনার গ্রাম প্রতি খরচ এবং দ্বিতীয়টি শতকরা হার।
গ্রাম প্রতি খরচ – এক্ষেত্রে প্রতি গ্রামে সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়। অর্থাৎ যত সোনা কিনবেন তার ওজন প্রতি গ্রামের গুণিতক হবে মেকিং চার্জ।
গ্রাম প্রতি খরচ – এক্ষেত্রে প্রতি গ্রামে সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়। অর্থাৎ যত সোনা কিনবেন তার ওজন প্রতি গ্রামের গুণিতক হবে মেকিং চার্জ।
শতকরা হার – মেকিং চার্জ কেনা সোনার মোট মূল্যের শতাংশ হিসেবে গণনা করা হয়। শতাংশ যত বেশি হবে, চার্জ তত বেশি হবে।
শতকরা হার – মেকিং চার্জ কেনা সোনার মোট মূল্যের শতাংশ হিসেবে গণনা করা হয়। শতাংশ যত বেশি হবে, চার্জ তত বেশি হবে।
একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক একজন গ্রাহক ১০ গ্রাম সোনা কিনলেন। বিক্রেরা ফ্ল্যাট রেটে প্রতি গ্রাম ৫০০ টাকা মেকিং চার্জ ধরলেন। তাহলে ৫০০x১০ অর্থাৎ ৫ হাজার টাকা মেকিং চার্জ দিতে হবে।
একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে যাবে। ধরা যাক একজন গ্রাহক ১০ গ্রাম সোনা কিনলেন। বিক্রেরা ফ্ল্যাট রেটে প্রতি গ্রাম ৫০০ টাকা মেকিং চার্জ ধরলেন। তাহলে ৫০০x১০ অর্থাৎ ৫ হাজার টাকা মেকিং চার্জ দিতে হবে।
এবার শতকরা হিসেবে মেকিং চার্জ কত হবে দেখা যাক। ধরা যাক গ্রাহক ১০ লাখ সোনার দাম ৭ লাখ টাকা। বিক্রেতা ১০ শতাংশ মেকিং চার্জ ধরলেন। এক্ষেত্রে গ্রাহককে ৭ লাখ টাকার ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৭০ হাজার টাকা মেকিং চার্জ দিতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, বর্তমানে মেকিং চার্জের উপর ৫ শতাংশ হারে জিএসটি দিতে হয়।
এবার শতকরা হিসেবে মেকিং চার্জ কত হবে দেখা যাক। ধরা যাক গ্রাহক ১০ লাখ সোনার দাম ৭ লাখ টাকা। বিক্রেতা ১০ শতাংশ মেকিং চার্জ ধরলেন। এক্ষেত্রে গ্রাহককে ৭ লাখ টাকার ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৭০ হাজার টাকা মেকিং চার্জ দিতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, বর্তমানে মেকিং চার্জের উপর ৫ শতাংশ হারে জিএসটি দিতে হয়।