মায়ের আংটি বিক্রির টাকায় অডিশন!

Tollywood Actress: মায়ের আংটি বিক্রির টাকায় অডিশন! আজ তিনি নায়িকা, পর্দায় হাসিখুশি, জীবনে বহু লড়াই

পরিবারের জন্য নিজের ভালবাসার বলিদান দিয়েছে রাই। পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে লড়াইয়ে নেমেছে সে। কথা হচ্ছে ‘মিঠিঝোরা’-এর রাইপূর্ণার কথা। কিন্তু এই রাইপূর্ণার সঙ্গে কতটা মিল রয়েছে বাস্তবের আরাত্রিকার! রিল লাইফ আর রিয়েল লাইফের কতটা মিল আছে?
পরিবারের জন্য নিজের ভালবাসার বলিদান দিয়েছে রাই। পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে লড়াইয়ে নেমেছে সে। কথা হচ্ছে ‘মিঠিঝোরা’-এর রাইপূর্ণার কথা। কিন্তু এই রাইপূর্ণার সঙ্গে কতটা মিল রয়েছে বাস্তবের আরাত্রিকার! রিল লাইফ আর রিয়েল লাইফের কতটা মিল আছে?
এইমুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম পরিচিত মুখ আরাত্রিকা মাইতি। ‘মিতুল মা’ থেকে রাই হওয়ার সফর এক পলকে পার করেছেন তিনি। খেলনা বাড়ি শেষ হওয়ার পরেই শুরু হয়েছে তার নতুন মেগা ‘মিঠিঝোরা’।
এইমুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম পরিচিত মুখ আরাত্রিকা মাইতি। ‘মিতুল মা’ থেকে রাই হওয়ার সফর এক পলকে পার করেছেন তিনি। খেলনা বাড়ি শেষ হওয়ার পরেই শুরু হয়েছে তার নতুন মেগা ‘মিঠিঝোরা’।
মেগার গল্প অনুসারে বিয়ে ঠিক হয় বাড়ির বড় মেয়ে রাইয়ের। আর সেই বিয়েকে কেন্দ্র করেই ঘুরে যায় গল্প। তার বিয়ের দিন মারা যান তাঁর বাবা। আর তারপরেই পরিবারের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেয় সে। নিজের হবু বরের সাথে গাঁটছড়া বেঁধে দেয় নিজের বোনের।
মেগার গল্প অনুসারে বিয়ে ঠিক হয় বাড়ির বড় মেয়ে রাইয়ের। আর সেই বিয়েকে কেন্দ্র করেই ঘুরে যায় গল্প। তার বিয়ের দিন মারা যান তাঁর বাবা। আর তারপরেই পরিবারের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেয় সে। নিজের হবু বরের সাথে গাঁটছড়া বেঁধে দেয় নিজের বোনের।
বর্তমান গল্প অনুযায়ী পরিবারের মাথার ছাতা হয়ে দাঁড়িয়েছে সে। ইতিমধ্যে রাই হিসেবে দর্শকদের অফুরান ভালোবাসা কুড়িয়েছেন। কিন্তু বাস্তবের রাই কি এরকম দ্বায়িতশীল! এককথায় বললে হ্যাঁ। শুধু ধারাবাহিকে নয় তার বাস্তব জীবনও সংগ্রামে ভরা। জানা যায় আরাত্রিকা মাইতির বাড়ি মেদনীপুরের ঝাড়গ্রামে। নিম্নবিত্ত পরিবারেই বেড়ে উঠেছেন তিনি।
বর্তমান গল্প অনুযায়ী পরিবারের মাথার ছাতা হয়ে দাঁড়িয়েছে সে। ইতিমধ্যে রাই হিসেবে দর্শকদের অফুরান ভালোবাসা কুড়িয়েছেন। কিন্তু বাস্তবের রাই কি এরকম দ্বায়িতশীল! এককথায় বললে হ্যাঁ। শুধু ধারাবাহিকে নয় তার বাস্তব জীবনও সংগ্রামে ভরা। জানা যায় আরাত্রিকা মাইতির বাড়ি মেদনীপুরের ঝাড়গ্রামে। নিম্নবিত্ত পরিবারেই বেড়ে উঠেছেন তিনি।
তার প্রথম পথ চলা শুরু হয় রানী রাসমণি ধারাবাহিকের হাত ধরে। কিন্তু এরপর কাজ করার পরেই লকডাউনের জন্য কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এরপর শুরু হয় তার জীবনের সংগ্রাম।‌ সেই সময় সংসার কীভাবে চলবে সে কথা ভেবে কেঁদে আকুল হয়েছিলেন অভিনেত্রী।
তার প্রথম পথ চলা শুরু হয় রানী রাসমণি ধারাবাহিকের হাত ধরে। কিন্তু এরপর কাজ করার পরেই লকডাউনের জন্য কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এরপর শুরু হয় তার জীবনের সংগ্রাম।‌ সেই সময় সংসার কীভাবে চলবে সে কথা ভেবে কেঁদে আকুল হয়েছিলেন অভিনেত্রী।
পর্দায় রাইয়ের কথায়, লকডাউনের সময় অডিশন চলছিল কিন্তু ঝাড়গ্রাম থেকে কলকাতা আসার ট্রেন বন্ধ ছিল। সেই সময় তিনি যাতে কলকাতায় এসে অডিশন দিতে পারেন সেজন্য মায়ের আংটি বিক্রি করে দিয়েছিলেন তাঁর বাবা।
পর্দায় রাইয়ের কথায়, লকডাউনের সময় অডিশন চলছিল কিন্তু ঝাড়গ্রাম থেকে কলকাতা আসার ট্রেন বন্ধ ছিল। সেই সময় তিনি যাতে কলকাতায় এসে অডিশন দিতে পারেন সেজন্য মায়ের আংটি বিক্রি করে দিয়েছিলেন তাঁর বাবা।
তার প্রশ্ন ছিল যদি কাজ না পাই তাহলে লকডাউনে সে কীভাবে সংসার চালাবে? তবে তার সেইদিন দেখতে হয়নি। বাবা মা আর তাঁর লড়াই তাঁকে সাফল্য এনে দিয়েছিল। আর এই সাফল্য আজ তাঁকে করে তুলেছে সকলের রাই।
তার প্রশ্ন ছিল যদি কাজ না পাই তাহলে লকডাউনে সে কীভাবে সংসার চালাবে? তবে তার সেইদিন দেখতে হয়নি। বাবা মা আর তাঁর লড়াই তাঁকে সাফল্য এনে দিয়েছিল। আর এই সাফল্য আজ তাঁকে করে তুলেছে সকলের রাই।
ইতিমধ্যে দর্শকদের অফুরন্ত ভালোবাসা পেয়েছেন তিনি। অভিনয় গুণে জয় করে নিয়েছেন মানুষের মন। ‘খেলনা বাড়ি’ মিতুল হিসাবে তিনি যেমন জনপ্রিয়তা পেয়েছেন আজ রাই হিসেবেও ততটাই জনপ্রিয়।
ইতিমধ্যে দর্শকদের অফুরন্ত ভালোবাসা পেয়েছেন তিনি। অভিনয় গুণে জয় করে নিয়েছেন মানুষের মন। ‘খেলনা বাড়ি’ মিতুল হিসাবে তিনি যেমন জনপ্রিয়তা পেয়েছেন আজ রাই হিসেবেও ততটাই জনপ্রিয়।