Hair Care Tips: এক ক্যাপসুলেই কিস্তিমাত! চুল হবে সিল্কি, নরম…কী ভাবে ব্যবহার করবে ‘ফিশ ওয়েল’ জানুন

চুল আমাদের সকলের কাছেই খুব প্রিয় জিনিস৷ কিন্তু, বর্তমান লাইফস্টাইলে আমাদের কারও পক্ষেই চুলের যথেষ্ট যতক্ন নেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না৷ ফলে চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে পড়ে, চুল ঝরে যায়, রুক্ষ হয়ে যায়৷ সপ্তাহে দু’তিনবার কড়া রাসায়নিক শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার করলে চুল সাময়িক ভাবে সিল্কি হয় বটে, কিন্তু, চুলের গোড়া পুষ্ট হয়না৷
চুল আমাদের সকলের কাছেই খুব প্রিয় জিনিস৷ কিন্তু, বর্তমান লাইফস্টাইলে আমাদের কারও পক্ষেই চুলের যথেষ্ট যতক্ন নেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না৷ ফলে চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে পড়ে, চুল ঝরে যায়, রুক্ষ হয়ে যায়৷ সপ্তাহে দু’তিনবার কড়া রাসায়নিক শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার করলে চুল সাময়িক ভাবে সিল্কি হয় বটে, কিন্তু, চুলের গোড়া পুষ্ট হয়না৷
চুলের যত্ন নিতে আমরা অনেকেই নারকেল তেল, ওলিভ ওয়েল, সরিষার তেল, বাদাম তেল লাগিয়ে থাকেন৷ কিন্তু আপনি কি কখনও মাথায় মাছের তেল দিয়েছেন? যদি না হয়, তাহলে বাজারে পাওয়া ফিশ ওয়েল এক মাস ব্যবহার করে দেখুন। নিষ্প্রাণ চুল আবার ফিরে পাবে প্রাণ৷ ফিরে পারে উজ্জ্বলতা।
চুলের যত্ন নিতে আমরা অনেকেই নারকেল তেল, ওলিভ ওয়েল, সরিষার তেল, বাদাম তেল লাগিয়ে থাকেন৷ কিন্তু আপনি কি কখনও মাথায় মাছের তেল দিয়েছেন? যদি না হয়, তাহলে বাজারে পাওয়া ফিশ ওয়েল এক মাস ব্যবহার করে দেখুন। নিষ্প্রাণ চুল আবার ফিরে পাবে প্রাণ৷ ফিরে পারে উজ্জ্বলতা।
ফিশ ওয়েল ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা চুলের পুষ্টি জোগায়। এটি একই সাথে চুলের শুষ্কতা,  ভেঙে যাওয়া, নিস্তেজ হওয়ার মতো চুলের অনেক সমস্যা দূর করতে পারে।
ফিশ ওয়েল ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা চুলের পুষ্টি জোগায়। এটি একই সাথে চুলের শুষ্কতা, ভেঙে যাওয়া, নিস্তেজ হওয়ার মতো চুলের অনেক সমস্যা দূর করতে পারে।
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড চুলের ফলিকল সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সহায়ক হয়। মাথার ত্বকে পুষ্টি যোগায়। প্রদাহ দূর করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা চুলকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে।
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড চুলের ফলিকল সুস্থ রাখতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সহায়ক হয়। মাথার ত্বকে পুষ্টি যোগায়। প্রদাহ দূর করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা চুলকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে।
চুলে নিয়মিত ফিশ ওয়েল লাগালে চুল পূর্ণ পুষ্টি পায়। মাথার ত্বকে পুষ্টি যোগায় এবং চুলকানি ও শুষ্কতা দূর হয়। এতে চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং চুলের বৃদ্ধিও দ্রুত হয়।
চুলে নিয়মিত ফিশ ওয়েল লাগালে চুল পূর্ণ পুষ্টি পায়। মাথার ত্বকে পুষ্টি যোগায় এবং চুলকানি ও শুষ্কতা দূর হয়। এতে চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং চুলের বৃদ্ধিও দ্রুত হয়।
আপনি যদি আপনার খাদ্যতালিকায় মাছের তেল অন্তর্ভুক্ত করেন তবে তা-ও চুলের ফলিকলকে শক্তিশালী করতে পারে। এতে চুল ভাঙার সমস্যাও কমে। চুল ঘন হয়ে ওঠে।
আপনি যদি আপনার খাদ্যতালিকায় মাছের তেল অন্তর্ভুক্ত করেন তবে তা-ও চুলের ফলিকলকে শক্তিশালী করতে পারে। এতে চুল ভাঙার সমস্যাও কমে। চুল ঘন হয়ে ওঠে।
যাদের চুল দ্রুত গজায় না তাঁরা চুলে গোড়ায় ফিশ ওয়েল লাগানোর চেষ্টা করুন। এতে উপস্থিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। চুলের ফলিকলগুলিতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে। যদি আপনার চুল শুষ্ক ও প্রাণহীন মনে হয়, তাহলে নিয়মিত এটি লাগালে আপনার চুল ঝলমল করবে।
যাদের চুল দ্রুত গজায় না তাঁরা চুলে গোড়ায় ফিশ ওয়েল লাগানোর চেষ্টা করুন। এতে উপস্থিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। চুলের ফলিকলগুলিতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে। যদি আপনার চুল শুষ্ক ও প্রাণহীন মনে হয়, তাহলে নিয়মিত এটি লাগালে আপনার চুল ঝলমল করবে।
কী ভাবে চুলের গোড়ায় লাগাবেন ফিশ ওয়েল? বাজারে বা অনলাইনে অনায়াসেই সার্ডিন এবং স্যামন মাছ থেকে প্রস্তুত ফিশ অয়েল সাপ্লিমেন্ট ক্যাপসুল পাওয়া যায়। এটি সরাসরি চুল এবং মাথার ত্বকে লাগাতে পারেন। আপনি মাছের তেলে 1:1 অনুপাতে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল, অলিভ ওয়েল বা আরগান ওয়েল নিতে পারেন। এটি মিশিয়ে মাথার স্ক্ল্যাল্পে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ভাল করে ম্যাসাজ করুন।
কী ভাবে চুলের গোড়ায় লাগাবেন ফিশ ওয়েল? বাজারে বা অনলাইনে অনায়াসেই সার্ডিন এবং স্যামন মাছ থেকে প্রস্তুত ফিশ অয়েল সাপ্লিমেন্ট ক্যাপসুল পাওয়া যায়। এটি সরাসরি চুল এবং মাথার ত্বকে লাগাতে পারেন। আপনি মাছের তেলে 1:1 অনুপাতে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল, অলিভ ওয়েল বা আরগান ওয়েল নিতে পারেন। এটি মিশিয়ে মাথার স্ক্ল্যাল্পে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ভাল করে ম্যাসাজ করুন।
২০-৩০ মিনিটের জন্য ছেড়ে দিন। তারপর হালকা করে শ্যাম্পু লাগান এবং হালকা গরম জল দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এ ছাড়া এক টেবিল চামচ মধু, ২ টেবিল চামচ দই এবং ১ টেবিল চামচ ফিশ ওয়েলেও একসঙ্গে মিশিয়ে হেয়ার মাস্ক হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
২০-৩০ মিনিটের জন্য ছেড়ে দিন। তারপর হালকা করে শ্যাম্পু লাগান এবং হালকা গরম জল দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এ ছাড়া এক টেবিল চামচ মধু, ২ টেবিল চামচ দই এবং ১ টেবিল চামচ ফিশ ওয়েলেও একসঙ্গে মিশিয়ে হেয়ার মাস্ক হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর আলাদা৷ তাই নতুন কিছু খাওয়া শুরু করার আগে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর আলাদা৷ তাই নতুন কিছু খাওয়া শুরু করার আগে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷