রাতে চিন্তায় ঘুম হয় না? সারাদিন মন কুডাকে? কয়েকটি ঘরোয়া টোটকায় বাজিমাত, সারাদিন চাঙ্গা ও চনমনে রাতের ঘুম অত্যন্ত জরুরি, কিন্তু, রাতে ঘুমনোর সময় ঘুমের সমস্যায় পড়েন অনেকেই। অনেকেরই ঘুম আসতে চায় না। রাতে যখন আপনি ঘুমোতে যান তখন নানান চিন্তা আপনাকে নানা চিন্তা গ্রাস করে, ফলে ঘুম আসতে চায় না। কিন্তু, কিছু উপায় থাকে যার ফলে আপনার রাতের ঘুম নিশ্ছিদ্র হতে পারে। ফলে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারবেন।

বয়স অনুযায়ী রাতে ঠিক কত ঘণ্টা ঘুম পারফেক্ট? রইল পুরো চার্ট… আপনি মেনে চলেন তো?

যে রাতে আমরা ঠিকমতো ঘুমাতে পারি না, পরের দিন মন অস্থির থাকে। ঘুম এমন একটি প্রক্রিয়া, যেটি ছাড়া আমরা জীবন কল্পনা করতে পারি না। আমরা যখন ঘুমাই তখনই আমাদের শরীরের সমস্ত অংশ বিশ্রাম পায়।
যে রাতে আমরা ঠিকমতো ঘুমাতে পারি না, পরের দিন মন অস্থির থাকে। ঘুম এমন একটি প্রক্রিয়া, যেটি ছাড়া আমরা জীবন কল্পনা করতে পারি না। আমরা যখন ঘুমাই তখনই আমাদের শরীরের সমস্ত অংশ বিশ্রাম পায়।
ঘুমের সময় আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে বিশ্রামের অবস্থায় থাকি কিন্তু আমাদের শরীর ভেতর থেকে কাজ করতে থাকে। ঘুমের সময় শরীর তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মেরামত করে। ইমিউন সিস্টেম রাসায়নিকভাবে পুরো শরীরের রক্ত ​​​​প্রবাহে পৌঁছায় শুধুমাত্র ঘুমের সময়।
ঘুমের সময় আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে বিশ্রামের অবস্থায় থাকি কিন্তু আমাদের শরীর ভেতর থেকে কাজ করতে থাকে। ঘুমের সময় শরীর তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মেরামত করে। ইমিউন সিস্টেম রাসায়নিকভাবে পুরো শরীরের রক্ত ​​​​প্রবাহে পৌঁছায় শুধুমাত্র ঘুমের সময়।
ঘুমের সময় হজম প্রক্রিয়াও ত্বরান্বিত হতে শুরু করে। তাই ঘুম আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু আপনি কি জানেন প্রতিদিন কত ঘণ্টা ঘুম দরকার?
ঘুমের সময় হজম প্রক্রিয়াও ত্বরান্বিত হতে শুরু করে। তাই ঘুম আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু আপনি কি জানেন প্রতিদিন কত ঘণ্টা ঘুম দরকার?
ব্যস্ত জীবনে ঘুমের সঙ্গে আপস করেন অনেকে। অপর্যাপ্ত ঘুম নানা রোগবালাই ডেকে আনে। আপনার বয়স কী, আপনি কী কাজ করেন, আপনার খাদ্যাভ্যাস কী, আপনি কোথায় থাকেন ইত্যাদি অনেক কিছু দিয়েই ঘুমের প্রয়োজনীয়তা পরিমাপ করা হয়। ঘুমের অনেকগুলো পর্যায় আছে।
ব্যস্ত জীবনে ঘুমের সঙ্গে আপস করেন অনেকে। অপর্যাপ্ত ঘুম নানা রোগবালাই ডেকে আনে। আপনার বয়স কী, আপনি কী কাজ করেন, আপনার খাদ্যাভ্যাস কী, আপনি কোথায় থাকেন ইত্যাদি অনেক কিছু দিয়েই ঘুমের প্রয়োজনীয়তা পরিমাপ করা হয়। ঘুমের অনেকগুলো পর্যায় আছে।
৩ মাস বয়স পর্যন্ত ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুম দরকার। এক বছর হলে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা, ১ থেকে ২ বছর ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা, ৩ থেকে ৫ বছর ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা, ৬ থেকে ১২ বছর পর্যন্ত ৯ থেকে ১২ ঘণ্টা,১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা, ১৮ বছর বয়সের পরে প্রাপ্তবয়স্করা রাতে ৭ ঘণ্টা ঘুমবেন, এমনই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।
৩ মাস বয়স পর্যন্ত ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুম দরকার। এক বছর হলে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা, ১ থেকে ২ বছর ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা, ৩ থেকে ৫ বছর ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা, ৬ থেকে ১২ বছর পর্যন্ত ৯ থেকে ১২ ঘণ্টা, ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা, ১৮ বছর বয়সের পরে প্রাপ্তবয়স্করা রাতে ৭ ঘণ্টা ঘুমবেন, এমনই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা।
ঘুম পর্যাপ্ত হলে হার্টের স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে এবং মেটাবলিজমও বৃদ্ধি পাবে। এগুলি ছাড়াও হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমবে।
ঘুম পর্যাপ্ত হলে হার্টের স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে এবং মেটাবলিজমও বৃদ্ধি পাবে। এগুলি ছাড়াও হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমবে।
বিকালে ঘুমালে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। এটি স্মৃতিশক্তি, শেখার ক্ষমতা এবং সৃজনশীলতা বাড়ায়। আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের মস্তিষ্ক নতুন তথ্য প্রক্রিয়া করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
বিকালে ঘুমালে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত হয়। এটি স্মৃতিশক্তি, শেখার ক্ষমতা এবং সৃজনশীলতা বাড়ায়। আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের মস্তিষ্ক নতুন তথ্য প্রক্রিয়া করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
ঘুমোতে যাওয়ার আগে পরদিন সকালে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে বলে মনের ওপর চাপ দেবেন না। বারবার যদি ভাবেন কাল সকালে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে, তাহলে ঘুম আসতে অসুবিধা হবে।
ঘুমোতে যাওয়ার আগে পরদিন সকালে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে বলে মনের ওপর চাপ দেবেন না। বারবার যদি ভাবেন কাল সকালে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে, তাহলে ঘুম আসতে অসুবিধা হবে।