Morning Symptoms of Diabetes

Health Tips: ঘুম ভাঙতেই গলা-বুক শুকিয়ে আসে? ক্লান্তি? হাত-পায়ে জোর পান না? সাবধান! হয়তো এই মারণ রোগ বাসা বেঁধেছে

ডায়াবেটিসের লক্ষণ দিনের নানা সময়ে ধরা পড়ে। বিশেষ করে সকালে ব্লাড সুগারের কিছু লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়। এই লক্ষণগুলি দেখলেই সতর্ক হন। হয়তো মারণ ডায়াবেটিস বাসা বেঁধেছে শরীরে। রোজই যদি ঘুম থেকে ওঠার পরে দেখেন এই সব উপসর্গ দেখা দিচ্ছে, তা হলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করান।
ডায়াবেটিসের লক্ষণ দিনের নানা সময়ে ধরা পড়ে। বিশেষ করে সকালে ব্লাড সুগারের কিছু লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়। এই লক্ষণগুলি দেখলেই সতর্ক হন। হয়তো মারণ ডায়াবেটিস বাসা বেঁধেছে শরীরে। রোজই যদি ঘুম থেকে ওঠার পরে দেখেন এই সব উপসর্গ দেখা দিচ্ছে, তা হলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করান।
চিকিৎসকেরা বলছেন, ভোর ৪টে থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক সময়েই বেড়ে যায়। একে বলে ‘মর্নিং হাইপারগ্লাইসিমিয়া’ বা 'ডন ফেনোমেনন'। শরীরের স্বাভাবিক সিরকাডিয়ান রিদম-এর কারণেই গ্লুকোজ ও করটিসল-এর মত হরমোন বেশি পরিমাণে তৈরি হয়। এই হরমোনগুলি শরীরে ইনসুলিন রেসিস্ট্যান্স তৈরি করে, ফলে ভোরবেলা ব্লাড সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়।
চিকিৎসকেরা বলছেন, ভোর ৪টে থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত রক্তে শর্করার মাত্রা অনেক সময়েই বেড়ে যায়। একে বলে ‘মর্নিং হাইপারগ্লাইসিমিয়া’ বা ‘ডন ফেনোমেনন’। শরীরের স্বাভাবিক সিরকাডিয়ান রিদম-এর কারণেই গ্লুকোজ ও করটিসল-এর মত হরমোন বেশি পরিমাণে তৈরি হয়। এই হরমোনগুলি শরীরে ইনসুলিন রেসিস্ট্যান্স তৈরি করে, ফলে ভোরবেলা ব্লাড সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়।
ডায়াবেটিসের আরেকটা লক্ষণ হল, ঘুম থেকে উঠেই প্রচণ্ড জল তেষ্টা পাওয়া। গলা-বুক যেন শুকিয়ে কাঠ। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে 'পলিডিপসিয়া'। কেন এমনটা হয়? সকালে শরীর হাই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করার প্রাণপন চেষ্টা চালাতে থাকে। কিডনি চেষ্টা করে বাড়তি গ্লুকোজ ফিল্টার ও শোষন করতে। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর জলের প্রয়োজন, কাজেই শরীর একপ্রকার জলশূন্য হয়ে পড়ে।  ঘুম থেকে উঠেই মনে হতে পারে মুখের ভিতরটা একেবারে শুকনো, জ্বালা জ্বালা ভাব। জল খেলেও যেন তেষ্টা মিটছে না।
ডায়াবেটিসের আরেকটা লক্ষণ হল, ঘুম থেকে উঠেই প্রচণ্ড জল তেষ্টা পাওয়া। গলা-বুক যেন শুকিয়ে কাঠ। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ‘পলিডিপসিয়া’। কেন এমনটা হয়? সকালে শরীর হাই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করার প্রাণপন চেষ্টা চালাতে থাকে। কিডনি চেষ্টা করে বাড়তি গ্লুকোজ ফিল্টার ও শোষন করতে। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর জলের প্রয়োজন, কাজেই শরীর একপ্রকার জলশূন্য হয়ে পড়ে। ঘুম থেকে উঠেই মনে হতে পারে মুখের ভিতরটা একেবারে শুকনো, জ্বালা জ্বালা ভাব। জল খেলেও যেন তেষ্টা মিটছে না।
দিনভর পরিশ্রম হয়েছে ঠিকই। রাতে টানা ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমিয়েওছেন। কিন্তু ঘুম থেকে উঠেই যদি মনে হয় শরীরে কোন-ও জোর নেই, ক্লান্তি কাটছেই না, শরীরটাকে টেনে-হিঁচরে বিছানা থেকে তুলতে হচ্ছে, মাথব্যথা বা শরীরে আনচান কিংবা অস্বস্তি, তাহলে কিন্তু চিন্তার বিষয়। এগুলি কিন্তু ডায়াবিটিসের লক্ষণ। ব্লাড সুগার বেশি হলে শরীর ঠিকমত গ্লুকোজ ব্যবহার করে এনার্জি তৈরি করতে পারে না। পাশাপাশি সারারাত প্রস্রাবের কারণে ঘুম ভেঙে যায়, ফলে ঘুম ভাঙতেই একরাশ ক্লান্তি চেপে ধরে।
দিনভর পরিশ্রম হয়েছে ঠিকই। রাতে টানা ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমিয়েওছেন। কিন্তু ঘুম থেকে উঠেই যদি মনে হয় শরীরে কোন-ও জোর নেই, ক্লান্তি কাটছেই না, শরীরটাকে টেনে-হিঁচরে বিছানা থেকে তুলতে হচ্ছে, মাথব্যথা বা শরীরে আনচান কিংবা অস্বস্তি, তাহলে কিন্তু চিন্তার বিষয়। এগুলি কিন্তু ডায়াবিটিসের লক্ষণ। ব্লাড সুগার বেশি হলে শরীর ঠিকমত গ্লুকোজ ব্যবহার করে এনার্জি তৈরি করতে পারে না। পাশাপাশি সারারাত প্রস্রাবের কারণে ঘুম ভেঙে যায়, ফলে ঘুম ভাঙতেই একরাশ ক্লান্তি চেপে ধরে।
বার বার প্রস্রাব হওয়াটাও ব্লাড সুগারের অন্যতম লক্ষণ। বিশেষ করে রাতে ও ভোররাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাচ্ছে, প্রস্রাবের বেগ আসছে। একে বলা হয় ‘পলিইউরিয়া’। রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকলে কিডনি বেশি করে গ্লুকোজ ফিল্টার করতে থাকে, এতে বেশি পরিমাণে জল-ও ফিল্টার হয়, ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যায়।
বার বার প্রস্রাব হওয়াটাও ব্লাড সুগারের অন্যতম লক্ষণ। বিশেষ করে রাতে ও ভোররাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাচ্ছে, প্রস্রাবের বেগ আসছে। একে বলা হয় ‘পলিইউরিয়া’। রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকলে কিডনি বেশি করে গ্লুকোজ ফিল্টার করতে থাকে, এতে বেশি পরিমাণে জল-ও ফিল্টার হয়, ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যায়।
ঘুম ভাঙার পর-ই মনে হয় হাত ও পায়ে কোন-ও সাড় বা জোর নেই? এটি ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির প্রাধমিক লক্ষণ। দীর্ঘদিন ব্লাড সুগারের মাত্রা বেশি থাকলে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ঘুম ভাঙার পরে মনে হয়, পা দুটো যেন অসাড় হয়ে গিয়েছে।

ঘুম ভাঙার পর-ই মনে হয় হাত ও পায়ে কোন-ও সাড় বা জোর নেই? এটি ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির প্রাধমিক লক্ষণ। দীর্ঘদিন ব্লাড সুগারের মাত্রা বেশি থাকলে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ঘুম ভাঙার পরে মনে হয়, পা দুটো যেন অসাড় হয়ে গিয়েছে।
ঘুম ভাঙার পর ঘাড়, কাঁধ, চোয়ালেও ব্যথা হতে পারে
ঘুম ভাঙার পর ঘাড়, কাঁধ, চোয়ালেও ব্যথা হতে পারে