ইউরিক অ্যাসিড একটি ক্ষতিকারক কেমিক্যাল বা রাসায়নিক ৷ পিউরিন নামক একটি পদার্থ ভেঙে গেলেই তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে মূল শরীরের সমস্ত দূষিত পদার্থ ছেঁকে তৈরি করে ইউরিক অ্যাসিড ৷ কিডনি এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করে ৷ প্রস্রাবের মাধ্যমে ছেঁকে বের করে দেয় সেই দূষিত পদার্থ ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু কিডনির কার্যকারিতা যদি না থাকে সেক্ষেত্রে ইউরিক অ্যাসিড শরীরের ক্ষতি করতে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যেমন কিউনিতে পাথর-সহ কিডনি সংক্রান্ত নানান সমস্যাও হতে পারে ৷ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে বেশ কিছু খাবার আছে সেগুলি খেলে শরীর থাকে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷ক্যাপসিক্যাম অত্যন্ত পরিমাণে ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি সবজি ৷ বছরের প্রয়া প্রতিটি সময়েই বাজারে দেখতে পাওয়া যায় ৷ শীতকাল বাদ দিলে একটু দাম চড়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার একনজরে দেখে নেওয়া যাক ক্যাপসিক্যাম অতি সহজেই ইুরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ইউরিক অ্যাসিড বা সিমলা মির্চ ইউরিক অ্যাসিডের জন্য অত্যন্ত পরিমাণে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যার ফলে ইউরিক অ্যাসিড শোষণ করে দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ক্যাপসিক্যাম ফ্রায়েড রাইস থেকে শুরু করে মাছের ঝোঁল বা নিরামিষ তরকারিতেও বিরাট পছন্দের খাবার ৷ স্যালাড থেকে শুরু করে প্রাতরাশ এই সবজিতেই কমবে ইউরিক অ্যাসিড ৷ প্রতীকী ছবি ৷ক্যাপসিক্যামের চোখা খাওয়া যেতে পারে ৷ ১টি বা ২টি ক্যাপসিক্যাম আগুনে রোস্ট করতে হবে ৷ এরপরে টম্যাটো রেস্ট করে মিশিয়ে দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷পেঁয়াজ, লেবুর রস মিশিয়ে মেখে নিতে হবে ৷ রুটি বা ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন ৷ ফলত কমবে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
