বর্তমানে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা চারিদিক থেকে ছেঁকে ধরে ৷ কেননা নানান ব্যথা যন্ত্রণায় জীবন এক্কেবারে জেরবার হয়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷মূলত পিউরিন নামক প্রোটিন ভাঙলেই তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড ৷ সেই ইউরিক অ্যাসিড ফিল্টার করে শরীরের বাইরে বের করে দেওয়া হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিডনিই মূলত এই কাজ করে থাকে, কিন্তু কিডনি অসুস্থ থাকলেই নানান ধরনের সমস্যা তৈরি হয়ে থাকে শরীরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিডনিতে পাথর হলেই এই এই ধরনের সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে এই হাজার সমস্যার একটি মাত্র সমাধান সেটি হল তুলসিপাতা ৷ তুলসিপাতা ইউরিক অ্যাসিডের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷ইউরিক অ্যাসিডকে ব্যাপক ভাবে চাপে ফেলতে পারে ৷ এবার দেখে নেওয়া যাক ঠিক সমস্ত পদ্ধতিটি ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্তের উচ্ছিষ্ট পদার্থই ইউরিক অ্যাসিড ৷ শরীরের গাঁটে গাঁটে ক্রিস্টালের মত জমা হয়ে থাকে ৷ এটি যত জমা হতে থাকে ঠিক ততই ব্যথা, যন্ত্রণা বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তুলসিপাতা শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে চলেছে ৷ শরীরের খারাপ পদার্থকে ডিটক্সিফাই করে তোলে ৷ এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদান থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে ৷ নিয়মিত রূপে তুলসিপাতা সেবন করলে নানান ধরনের সমস্যার সমাধান হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তুলসিপাতা কাঁচা চিবিয়ে কেতে পারেন, নইলে শুকিয়ে গুঁড়ো করে পাউডার করে রেখে দিয়ে সময়ে সময়ে তা সেবন করলে ইউরিক অ্যাসিডের জন্য বিশেষ ভাবে কার্যকরী ৷ প্রতীকী ছবি ৷একটি প্যানে এক গ্লাস জল নিয়ে এক গাঁট তাজা আদা দিয়ে ৬-৭টি তুলসিপাতা সহযোগে ফুটিয়ে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ঠান্ডা হলে ছেঁকে খেলে ফল পাওয়া যাবে, আদাতে অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের গুণে ভরা থাকে ৷ এরফলেই ব্যথা যন্ত্রণার ইতি হয়ে যায় নিমেষেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷একই সঙ্গে তুলসিপাতার সঙ্গে গোলমরিচ পেস্ট তৈরি করতে পারেন, এই পেস্টে গাঁটের ব্যথা দূর হয় অতি সহজেই ৷ আরাম পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
