টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশে ফিরেছে টিম ইন্ডিয়া। ফাইনাল ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্বসেরা হয়েছে টিম ইন্ডিয়া৷ এই টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের ফলে প্রায় ২০.৩৬ কোটি টাকার (২.৪৫ মিলিয়ন ডলার)  জমকালো প্রাইজমানি পেয়ে গেছে৷ এদিকে এর পাশাপাশি বোর্ড অফ কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া অর্থাৎ বিসিসিআই (BCCI) রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন দলকে ১২৫ কোটি টাকার পুরস্কার তুলে দিয়েছে৷

Indian Player’s Prize Money: ১৯৮৩ তে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন কপিল দেবরাও, বোর্ডের ট্যাঁকবাক্সে তখন ‘ভাঁড়ে মা ভবানী’, লজ্জা ঢাকতে কী করেছিল বোর্ড

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশে ফিরেছে টিম ইন্ডিয়া। ফাইনাল ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্বসেরা হয়েছে টিম ইন্ডিয়া৷ এই টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের ফলে প্রায় ২০.৩৬ কোটি টাকার (২.৪৫ মিলিয়ন ডলার)  জমকালো প্রাইজমানি পেয়ে গেছে৷ এদিকে এর পাশাপাশি বোর্ড অফ কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া অর্থাৎ বিসিসিআই (BCCI) রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন দলকে ১২৫ কোটি টাকার পুরস্কার তুলে দিয়েছে৷
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশে ফিরেছে টিম ইন্ডিয়া। ফাইনাল ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্বসেরা হয়েছে টিম ইন্ডিয়া৷ এই টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের ফলে প্রায় ২০.৩৬ কোটি টাকার (২.৪৫ মিলিয়ন ডলার)  জমকালো প্রাইজমানি পেয়ে গেছে৷ এদিকে এর পাশাপাশি বোর্ড অফ কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া অর্থাৎ বিসিসিআই (BCCI) রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন দলকে ১২৫ কোটি টাকার পুরস্কার তুলে দিয়েছে৷
ভারতীয় দল দেশে ফেরার পর চ্যাম্পিয়নের দারুণভাবে ওয়েলকাম করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পুরো ভারতীয় দলের সঙ্গে দেখা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ক্রিকেটারদের বৈঠকের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সামনে উঠে এসেছে আরও একটি ছবি। এই ছবিটি ১৯৮৩ সালে বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের।  সেখানে কপিল দেবের নেতৃত্বে ভারত লর্ডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে প্রথমবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতেছিল৷
ভারতীয় দল দেশে ফেরার পর চ্যাম্পিয়নের দারুণভাবে ওয়েলকাম করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পুরো ভারতীয় দলের সঙ্গে দেখা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ক্রিকেটারদের বৈঠকের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সামনে উঠে এসেছে আরও একটি ছবি। এই ছবিটি ১৯৮৩ সালে বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের।  সেখানে কপিল দেবের নেতৃত্বে ভারত লর্ডসে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে প্রথমবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতেছিল৷
দেশে ফিরে শুধু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীই ভারতীয় দলের সঙ্গে দেখা করেননি, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জ্ঞানী জৈল সিংও খেলোয়াড়দের সঙ্গে দেখা করেছিলেন৷  উৎসাহ  দিয়েছিলেন কপিলদেব ও তাঁর দলকে৷  তখন বিশ্বজয়ী ভারতীয় দল কত টাকা পেয়েছিল তা কি জানেন। বিসিসিআই আজ যতটা ধনী ও শক্তিশালী, তখন কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কাছে এত টাকা ছিল না।
দেশে ফিরে শুধু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীই ভারতীয় দলের সঙ্গে দেখা করেননি, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জ্ঞানী জৈল সিংও খেলোয়াড়দের সঙ্গে দেখা করেছিলেন৷  উৎসাহ  দিয়েছিলেন কপিলদেব ও তাঁর দলকে৷  তখন বিশ্বজয়ী ভারতীয় দল কত টাকা পেয়েছিল তা কি জানেন। বিসিসিআই আজ যতটা ধনী ও শক্তিশালী, তখন কিন্তু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কাছে এত টাকা ছিল না।
কপিল দেবের নেতৃত্বে টিম ইন্ডিয়া যখন ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতে ফিরেছিল, তখন বিসিসিআই-ভাণ্ডারে এত টাকা ছিল না৷ কিন্তু বিসিসিআই বিশ্বজয়ী ক্রিকেটারদের  কিছু দিতে মরিয়া ছিল। এনকেপি সালভে তখন বোর্ড সভাপতি ছিলেন। তিনি লতা মঙ্গেশকরের কাছে যান এবং তাকে দিল্লিতে একটি কনসার্ট করার জন্য অনুরোধ করেন। যাতে খেলোয়াড়দের জন্য অর্থ সংগ্রহ করা যায়। লতা মঙ্গেশকর সানন্দে রাজি হয়ে যান।
কপিল দেবের নেতৃত্বে টিম ইন্ডিয়া যখন ক্রিকেট বিশ্বকাপ জিতে ফিরেছিল, তখন বিসিসিআই-ভাণ্ডারে এত টাকা ছিল না৷ কিন্তু বিসিসিআই বিশ্বজয়ী ক্রিকেটারদের  কিছু দিতে মরিয়া ছিল। এনকেপি সালভে তখন বোর্ড সভাপতি ছিলেন। তিনি লতা মঙ্গেশকরের কাছে যান এবং তাকে দিল্লিতে একটি কনসার্ট করার জন্য অনুরোধ করেন। যাতে খেলোয়াড়দের জন্য অর্থ সংগ্রহ করা যায়। লতা মঙ্গেশকর সানন্দে রাজি হয়ে যান।
দিল্লিতে লতা মঙ্গেশকরের কনসার্ট (লতা মঙ্গেশকর কনসার্ট ১৯৮৩ বিশ্বকাপ) সুপারহিট প্রমাণিত হয়েছিল। এই কনসার্টের মাধ্যমে মোট ২০ লক্ষ টাকা সংগৃহীত হয়েছিল৷  বিসিসিআই ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী দলের প্রত্যেক সদস্যকে ১ লক্ষ টাকা দিয়েছেন। এই কনসার্টে গান গাওয়ার  জন্য লতা মঙ্গেশকর এক টাকাও পারিশ্রমিক নেননি৷
দিল্লিতে লতা মঙ্গেশকরের কনসার্ট (লতা মঙ্গেশকর কনসার্ট ১৯৮৩ বিশ্বকাপ) সুপারহিট প্রমাণিত হয়েছিল। এই কনসার্টের মাধ্যমে মোট ২০ লক্ষ টাকা সংগৃহীত হয়েছিল৷  বিসিসিআই ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী দলের প্রত্যেক সদস্যকে ১ লক্ষ টাকা দিয়েছেন। এই কনসার্টে গান গাওয়ার  জন্য লতা মঙ্গেশকর এক টাকাও পারিশ্রমিক নেননি৷