How To Become Crorepati: প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা বিনিয়োগই করতে পারে কোটিপতি, জানুন উপায়

কেউ যখন বিনিয়োগ শুরু করে, তখন মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় ভবিষ্যতের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ সঞ্চয় করা। সাধারণত, লোকেরা কম পরিমাণ টাকা থেকে বিনিয়োগ শুরু করার প্রবণতা রাখে। বিনিয়োগ সবসময় নির্দিষ্ট ঝুঁকির সঙ্গে জড়িত। কিন্তু কথায় বলে, "যত ঝুঁকি বেশি, রিটার্ন তত বেশি।"
কেউ যখন বিনিয়োগ শুরু করে, তখন মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় ভবিষ্যতের জন্য পর্যাপ্ত অর্থ সঞ্চয় করা। সাধারণত, লোকেরা কম পরিমাণ টাকা থেকে বিনিয়োগ শুরু করার প্রবণতা রাখে। বিনিয়োগ সবসময় নির্দিষ্ট ঝুঁকির সঙ্গে জড়িত। কিন্তু কথায় বলে, “যত ঝুঁকি বেশি, রিটার্ন তত বেশি।”
তাই এমন জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত, যেখানে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা বিনিয়োগও কিন্তু আমাদের কোটিপতি করতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই উপায়।
তাই এমন জায়গায় বিনিয়োগ করা উচিত, যেখানে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা বিনিয়োগও কিন্তু আমাদের কোটিপতি করতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সেই উপায়।
এমন একটি আর্থিক স্কিম রয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং একই সঙ্গে শক্তিশালী রিটার্ন দিতে পারে। এই স্কিমে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ, যে কাউকে করতে পারে কোটিপতি।
এমন একটি আর্থিক স্কিম রয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং একই সঙ্গে শক্তিশালী রিটার্ন দিতে পারে। এই স্কিমে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ, যে কাউকে করতে পারে কোটিপতি।
কোটিপতি করার সেই সেরা স্কিম হল মিউচুয়াল ফান্ডের সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (SIPs)। একটি এসআইপি-তে, একজন বিনিয়োগকারীকে মাসিক বা ত্রৈমাসিকে অল্প পরিমাণ টাকা আলাদা করতে হবে এবং বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ টাকার মতোও হতে পারে।
কোটিপতি করার সেই সেরা স্কিম হল মিউচুয়াল ফান্ডের সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (SIPs)। একটি এসআইপি-তে, একজন বিনিয়োগকারীকে মাসিক বা ত্রৈমাসিকে অল্প পরিমাণ টাকা আলাদা করতে হবে এবং বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ টাকার মতোও হতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, সাধারণত, একজন ব্যক্তি ২৩ বছর বয়সে উপার্জন শুরু করে। সে যদি SIP-তে নিয়মিত অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করতে থাকে, তাহলে ২০ বছরের মধ্যে সে একজন কোটিপতি হয়ে উঠতে পারে। জেনে নেওয়া যাক কোটিপতি হওয়ার সেই হিসেব কীরকম।
উদাহরণস্বরূপ, সাধারণত, একজন ব্যক্তি ২৩ বছর বয়সে উপার্জন শুরু করে। সে যদি SIP-তে নিয়মিত অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করতে থাকে, তাহলে ২০ বছরের মধ্যে সে একজন কোটিপতি হয়ে উঠতে পারে। জেনে নেওয়া যাক কোটিপতি হওয়ার সেই হিসেব কীরকম।
ধরা যাক কেউ ১৭ বছরের জন্য প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা SIP-তে বিনিয়োগ করছে, যার প্রত্যাশিত হার বার্ষিক ২০% রিটার্ন। এর মানে, বিনিয়োগের পরিমাণ পুরো সময়ের জন্য ১২,২৪,০০০ টাকা। মেয়াদপূর্তির সময়, যা ১৭ বছর পর, সেই ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ১.০১ কোটি টাকা।
ধরা যাক কেউ ১৭ বছরের জন্য প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা SIP-তে বিনিয়োগ করছে, যার প্রত্যাশিত হার বার্ষিক ২০% রিটার্ন। এর মানে, বিনিয়োগের পরিমাণ পুরো সময়ের জন্য ১২,২৪,০০০ টাকা। মেয়াদপূর্তির সময়, যা ১৭ বছর পর, সেই ম্যাচিউরিটির পরিমাণ হবে ১.০১ কোটি টাকা।
স্পষ্টতই, বিনিয়োগের উপরে উপার্জন হবে ৮৯,০৪,৯৯২ টাকা। অর্থাৎ প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে SIP-তে বিনিয়োগ, যে কাউকে কোটিপতি করতে পারে। তাই, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য পূরণের জন্য এখনই SIP-তে বিনিয়োগ শুরু করা উচিত।
স্পষ্টতই, বিনিয়োগের উপরে উপার্জন হবে ৮৯,০৪,৯৯২ টাকা। অর্থাৎ প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা করে SIP-তে বিনিয়োগ, যে কাউকে কোটিপতি করতে পারে। তাই, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য পূরণের জন্য এখনই SIP-তে বিনিয়োগ শুরু করা উচিত।