সেখানেই দেখা গিয়েছে ভারত রয়েছে ইংল্যান্ড ও সৌদি আরবের থেকে ওপরে৷ অর্থাৎ সে দেশে মজুত স্বর্ণ ভাণ্ডারের থেকে ভারতে বেশি পরিমাণ সোনা মজুত আছে৷ এই তালিকায় সবার উপরে রয়েছে আমেরিকা৷ (প্রতীকী ছবি)

Tax on Gold: নির্দিষ্ট সীমার বেশি অতিরিক্ত সোনা রাখলে কি কর গুনতে হবে? জেনে নিন

বিভিন্ন কারণে মানুষ সোনা কেনে - সে শুভ অনুষ্ঠানের জন্যই হোক কিংবা গয়নার প্রতি ভালবাসার জন্যই হোক। এর পাশাপাশি সোনা আবার বেশিরভাগ মানুষের জন্য বিনিয়োগের প্রিয় মাধ্যম। আর সোনা মানে কিন্তু শুধুই গয়না নয়। রয়েছে গোল্ড কয়েন, গোল্ড বারও। তবে সোনা নিজের কাছে রাখার আগে কয়েকটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি। আসলে সীমার মেনে সোনা না রাখলে কিন্তু গ্রাহককে করও গুনতে হতে পারে।
বিভিন্ন কারণে মানুষ সোনা কেনে – সে শুভ অনুষ্ঠানের জন্যই হোক কিংবা গয়নার প্রতি ভালবাসার জন্যই হোক। এর পাশাপাশি সোনা আবার বেশিরভাগ মানুষের জন্য বিনিয়োগের প্রিয় মাধ্যম। আর সোনা মানে কিন্তু শুধুই গয়না নয়। রয়েছে গোল্ড কয়েন, গোল্ড বারও। তবে সোনা নিজের কাছে রাখার আগে কয়েকটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি। আসলে সীমার মেনে সোনা না রাখলে কিন্তু গ্রাহককে করও গুনতে হতে পারে।
সোনার গয়না রাখার সীমা:১৯৯৪ সালের ১১ মে সিবিডিটি একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল। তাতে নিম্নলিখিত কয়েকটি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে:
সোনার গয়না রাখার সীমা:
১৯৯৪ সালের ১১ মে সিবিডিটি একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল। তাতে নিম্নলিখিত কয়েকটি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে:
১. তদন্তের অধীনে থাকা মূল্যায়নকারী নিজের ওয়েলথ ট্যাক্স রিটার্নে এই ধরনের সোনার গয়নার কথা ঘোষণা করলে সোনার অলঙ্কার বাজেয়াপ্ত করা হবে না।২. যদি একজন মূল্যায়নকারী ওয়েলথ ট্যাক্সের অধীন না থাকেন, তাহলে নির্ধারিত সীমা পর্যন্ত তাঁর স্বর্ণালঙ্কার বাজেয়াপ্ত করা হবে না।

৩. মূল্যায়নকারীর ওয়েলথ ট্যাক্স মূল্যায়নের আওতায় এলে ওয়েলথ ট্যাক্স রিটার্নে উল্লিখিত সোনার গহনা এবং স্বর্ণসজ্জার মোট ওজনের অতিরিক্ত পরিমাণ বাজেয়াপ্ত করা হবে।
১. তদন্তের অধীনে থাকা মূল্যায়নকারী নিজের ওয়েলথ ট্যাক্স রিটার্নে এই ধরনের সোনার গয়নার কথা ঘোষণা করলে সোনার অলঙ্কার বাজেয়াপ্ত করা হবে না।
২. যদি একজন মূল্যায়নকারী ওয়েলথ ট্যাক্সের অধীন না থাকেন, তাহলে নির্ধারিত সীমা পর্যন্ত তাঁর স্বর্ণালঙ্কার বাজেয়াপ্ত করা হবে না।
৩. মূল্যায়নকারীর ওয়েলথ ট্যাক্স মূল্যায়নের আওতায় এলে ওয়েলথ ট্যাক্স রিটার্নে উল্লিখিত সোনার গহনা এবং স্বর্ণসজ্জার মোট ওজনের অতিরিক্ত পরিমাণ বাজেয়াপ্ত করা হবে।
কিন্তু কে কতটা সোনা নিজের কাছে রাখতে পারবেন, সেই পরিমাণটা এক-এক জনের ক্ষেত্রে এক-এক রকম। বিষয়টা নিম্নরূপ:
কিন্তু কে কতটা সোনা নিজের কাছে রাখতে পারবেন, সেই পরিমাণটা এক-এক জনের ক্ষেত্রে এক-এক রকম। বিষয়টা নিম্নরূপ:
১. বিবাহিত মহিলারা নিজেদের কাছে রাখতে পারবেন ৫০০ গ্রাম সোনা।২. অবিবাহিত মহিলারা নিজেদের কাছে রাখতে পারবেন ২৫০ গ্রাম সোনা।

৩. পুরুষরা নিজেদের কাছে রাখতে পারবেন ১০০ গ্রাম সোনা।

সোনার গয়না/ বুলিয়ন/ গোল্ড ইটিএফ/ গোল্ড এমএফ উপহার হিসেবে পেলে তার উপর আয়কর:
১. বিবাহিত মহিলারা নিজেদের কাছে রাখতে পারবেন ৫০০ গ্রাম সোনা।
২. অবিবাহিত মহিলারা নিজেদের কাছে রাখতে পারবেন ২৫০ গ্রাম সোনা।
৩. পুরুষরা নিজেদের কাছে রাখতে পারবেন ১০০ গ্রাম সোনা।
সোনার গয়না/ বুলিয়ন/ গোল্ড ইটিএফ/ গোল্ড এমএফ উপহার হিসেবে পেলে তার উপর আয়কর:
উপহার হিসেবে পাওয়া সোনার গয়না/ বুলিয়ন/ গোল্ড ইটিএফ/ গোল্ড এমএফ-এর বাজারমূল্য যদি ৫০০০০ টাকার সীমা ছাড়িয়ে যায়, তাহলে সেটা করযোগ্য হবে। গ্রাহকের ইনকাম ব্র্যাকেটের উপর ভিত্তি করে ইনকাম ফ্রম আদার সোর্সেস হেডিংয়ের আওতায় থাকা স্ল্যাব রেটের উপর ভিত্তি করে কর নেওয়া হয়।
উপহার হিসেবে পাওয়া সোনার গয়না/ বুলিয়ন/ গোল্ড ইটিএফ/ গোল্ড এমএফ-এর বাজারমূল্য যদি ৫০০০০ টাকার সীমা ছাড়িয়ে যায়, তাহলে সেটা করযোগ্য হবে। গ্রাহকের ইনকাম ব্র্যাকেটের উপর ভিত্তি করে ইনকাম ফ্রম আদার সোর্সেস হেডিংয়ের আওতায় থাকা স্ল্যাব রেটের উপর ভিত্তি করে কর নেওয়া হয়।
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কর ছাড়ও পাওয়া যায়। এক বছরের মধ্যে উপহার হিসেবে পাওয়া সোনার মূল্য ৫০০০০ টাকার সীমা অতিক্রম করলে তখনই কর ছাড় পাওয়া যাবে, যদি উপহার নিম্নলিখিত জায়গা থেকে আসে:
তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কর ছাড়ও পাওয়া যায়। এক বছরের মধ্যে উপহার হিসেবে পাওয়া সোনার মূল্য ৫০০০০ টাকার সীমা অতিক্রম করলে তখনই কর ছাড় পাওয়া যাবে, যদি উপহার নিম্নলিখিত জায়গা থেকে আসে:
১. স্বামী অথবা স্ত্রী, নিজের অথবা স্বামী-স্ত্রীর ভাই অথবা বোনের থেকে পাওয়া উপহার।২. নিজের কিংবা নিজের স্বামী অথবা স্ত্রীর পূর্বপুরুষ অথবা বংশধরদের থেকে পাওয়া উপহার।

৩. নিজের বিবাবে বন্ধু অথবা আত্মীয়দের কাছ থেকে পাওয়া উপহার।

৪. উইল অথবা অন্য উত্তরাধিকার সূত্রে বংশপরম্পরায় পাওয়া যে কোনও সম্পত্তি।
১. স্বামী অথবা স্ত্রী, নিজের অথবা স্বামী-স্ত্রীর ভাই অথবা বোনের থেকে পাওয়া উপহার।
২. নিজের কিংবা নিজের স্বামী অথবা স্ত্রীর পূর্বপুরুষ অথবা বংশধরদের থেকে পাওয়া উপহার।
৩. নিজের বিবাবে বন্ধু অথবা আত্মীয়দের কাছ থেকে পাওয়া উপহার।
৪. উইল অথবা অন্য উত্তরাধিকার সূত্রে বংশপরম্পরায় পাওয়া যে কোনও সম্পত্তি।