Magnesium Defficiency

Increase Bone Strength: শুধু ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি খেয়েই হাড় শক্ত হবে না, সঙ্গে খেতে হবে এই খনিজ-ও, তবেই ফল পাবেন

অনেকেই হাড় শক্ত করতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি ট্যাবলেট বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ভিটামিন ডি বা ক্যালসিয়াম খেলেই হাড়ের সমস্যা মিটবে না। বরং হীতে বিপরীত হতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন ডি রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এই পরিস্থিতিকে বলে হাইপারক্যালসেমিয়া। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্যালশিয়াম শোষণ করতে শুধু ভিটামিন-ডি নয়, প্রয়োজন ম্যাগনেশিয়াম-ও। সুস্থ থাকতে প্রয়োজন মিনারেল-এর। আর ম্যাগনেশিয়াম হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল যা শরীরের অন্দরে চলতে থাকা নানা রকম রাসায়নিক প্রক্রিয়া সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে।
অনেকেই হাড় শক্ত করতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি ট্যাবলেট বা সাপ্লিমেন্ট খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ভিটামিন ডি বা ক্যালসিয়াম খেলেই হাড়ের সমস্যা মিটবে না। বরং হীতে বিপরীত হতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন ডি রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এই পরিস্থিতিকে বলে হাইপারক্যালসেমিয়া। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ক্যালশিয়াম শোষণ করতে শুধু ভিটামিন-ডি নয়, প্রয়োজন ম্যাগনেশিয়াম-ও। সুস্থ থাকতে প্রয়োজন মিনারেল-এর। আর ম্যাগনেশিয়াম হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মিনারেল যা শরীরের অন্দরে চলতে থাকা নানা রকম রাসায়নিক প্রক্রিয়া সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে।
ভিটামিন-ডি শরীরে ক্যালশিয়াম শোষণে সহায়তা করে। আর ক্যালসিয়াম হাড়, স্নায়ু এবং পেশির কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু ম্যাগনেশিয়াম ছাড়া ভিটামিন-ডি কিন্তু কোনও কাজই করতে পারে না। রক্তে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি থাকলে গাদাগাদা ভিটামিন ডি আর ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেয়েও হাযের সমস্যা মেটাতে পারবেন না।
ভিটামিন-ডি শরীরে ক্যালশিয়াম শোষণে সহায়তা করে। আর ক্যালসিয়াম হাড়, স্নায়ু এবং পেশির কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু ম্যাগনেশিয়াম ছাড়া ভিটামিন-ডি কিন্তু কোনও কাজই করতে পারে না। রক্তে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি থাকলে গাদাগাদা ভিটামিন ডি আর ক্যালসিয়ামের ওষুধ খেয়েও হাযের সমস্যা মেটাতে পারবেন না।
শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হলে কী কী লক্ষণ দেখা যায়? লাগাতার যদি পেশিতে টান ধরতে থাকে, তবে সাবধান হন। শরীরে জলের অভাবে কখন-ও কখন-ও পেশিতে টান ধরতে পারে। কিন্তু এই সমস্যা ঘনঘন হলে তা ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি হলে কী কী লক্ষণ দেখা যায়? লাগাতার যদি পেশিতে টান ধরতে থাকে, তবে সাবধান হন। শরীরে জলের অভাবে কখন-ও কখন-ও পেশিতে টান ধরতে পারে। কিন্তু এই সমস্যা ঘনঘন হলে তা ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
শরীরে ম্যাগনেশিয়াম ঘাটতির অন্যান্য লক্ষণগুলি হল ক্লান্তি, অবসাদ এবং উদ্বেগ, অনিয়ন্ত্রিত হৃদ‌্স্পন্দন, ভঙ্গুর হাড়।অনেকেই ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধ খেয়ে ধাকেন। কিন্তু মাথায় রাখবেন, যে-কোনও ওষুধের কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই, ভরসা রাখুন ঘরোয়া উপায়ে। এই সহজ-সাধারণ খাবারগুলিই শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি মেটায়–

শরীরে ম্যাগনেশিয়াম ঘাটতির অন্যান্য লক্ষণগুলি হল ক্লান্তি, অবসাদ এবং উদ্বেগ, অনিয়ন্ত্রিত হৃদ‌্স্পন্দন, ভঙ্গুর হাড়।অনেকেই ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধ খেয়ে ধাকেন। কিন্তু মাথায় রাখবেন, যে-কোনও ওষুধের কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে। কাজেই, ভরসা রাখুন ঘরোয়া উপায়ে। এই সহজ-সাধারণ খাবারগুলিই শরীরে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি মেটায়–
তৈলাক্ত মাছ– তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম স্যামনে ৩০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। পাশাপাশি তৈলাক্ত মাছ পটাশিয়াম, সেলেনিয়াম ও ভিটামিন বি-র খুব ভাল উৎস।
তৈলাক্ত মাছ– তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ১০০ গ্রাম স্যামনে ৩০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। পাশাপাশি তৈলাক্ত মাছ পটাশিয়াম, সেলেনিয়াম ও ভিটামিন বি-র খুব ভাল উৎস।
বিভিন্ন রকমের বীজ– ফ্ল্যাক্স, কুমড়োর বীজ, চিয়া বীজ-এ প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ২৮ গ্রাম কুমড়োর বীজে ১৬৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ফ্ল্যাক্সসিড কোলেস্টেরল কমায়, ব্রেস্ট ক্যানসার রোধে উপকারী।
বিভিন্ন রকমের বীজ– ফ্ল্যাক্স, কুমড়োর বীজ, চিয়া বীজ-এ প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ২৮ গ্রাম কুমড়োর বীজে ১৬৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। ফ্ল্যাক্সসিড কোলেস্টেরল কমায়, ব্রেস্ট ক্যানসার রোধে উপকারী।
রাজমা– ১ কাপ বা ১৭২ গ্রাম রাজমায় থাকে ১২০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম। অন্যান্য অঙ্কুরিত দানাশস্যতেও প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে। পাশাপাশি থাকে পটাশিয়াম ও আয়রন। অঙ্কুরিত দানাশস্যের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুব কম হয়, কাজেই ব্লাড সুগার ও কোলেস্টেরল কমায়। কমায় হার্টের অসুখের সম্ভাবনাও।
রাজমা– ১ কাপ বা ১৭২ গ্রাম রাজমায় থাকে ১২০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম। অন্যান্য অঙ্কুরিত দানাশস্যতেও প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে। পাশাপাশি থাকে পটাশিয়াম ও আয়রন। অঙ্কুরিত দানাশস্যের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুব কম হয়, কাজেই ব্লাড সুগার ও কোলেস্টেরল কমায়। কমায় হার্টের অসুখের সম্ভাবনাও।
কলা– কলায় থাকে প্রচুর পরিমাণম্যাগনেশিয়াম। থাকে প্রচুর পটাশিয়াময ব্লাড প্রেশার কমায়, কমায় হার্টের অসুখের ঝুঁকি। একটা বড় কলায় থাকে ৩৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম।
কলা– কলায় থাকে প্রচুর পরিমাণম্যাগনেশিয়াম। থাকে প্রচুর পটাশিয়াময ব্লাড প্রেশার কমায়, কমায় হার্টের অসুখের ঝুঁকি। একটা বড় কলায় থাকে ৩৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম।
মটরশুঁটি– ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি মেটায়, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
মটরশুঁটি– ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি মেটায়, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ঢ্যাঁড়শ– এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার। কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস ও ওজন কমাতে এর জুরো মেলা ভার।
ঢ্যাঁড়শ– এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম ও ফাইবার। কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস ও ওজন কমাতে এর জুরো মেলা ভার।
পালং শাক – এই শাক একপ্রকার ‘সুপারফুড’ যাতে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
পালং শাক – এই শাক একপ্রকার ‘সুপারফুড’ যাতে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
বাদাম– ২৮ গ্রাম কাজুবাদামে ৮৩ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। পাশাপাশি, বাদাম ব্লাড সুগার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। হার্ট ভাল রাখে।
বাদাম– ২৮ গ্রাম কাজুবাদামে ৮৩ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে। পাশাপাশি, বাদাম ব্লাড সুগার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। হার্ট ভাল রাখে।