: চিন-পাকিস্তান এবার কাঁপবে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড আকাশ সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেমের সফল পরীক্ষা করেছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর রুটিন ড্রিলের অধীনে নিয়মিত অনুশীলন হিসাবে পরিচালিত এই পরীক্ষাটি ভারতীয় সেনার প্রতিরক্ষা ক্ষমতার দাপটের জন্য একটি দারুণ গর্বের বিষয়। 

Indian Army: ত্রাসে কাঁপছে ভারতের শত্রুরা! এসে গেল আকাশ মিসাইল, চোখের পলকে ধ্বংস হবে শত্রুরা

: চিন-পাকিস্তান এবার কাঁপবে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড আকাশ সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেমের সফল পরীক্ষা করেছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর রুটিন ড্রিলের অধীনে নিয়মিত অনুশীলন হিসাবে পরিচালিত এই পরীক্ষাটি ভারতীয় সেনার প্রতিরক্ষা ক্ষমতার দাপটের জন্য একটি দারুণ গর্বের বিষয়। 
: চিন-পাকিস্তান এবার কাঁপবে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড আকাশ সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেমের সফল পরীক্ষা করেছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর রুটিন ড্রিলের অধীনে নিয়মিত অনুশীলন হিসাবে পরিচালিত এই পরীক্ষাটি ভারতীয় সেনার প্রতিরক্ষা ক্ষমতার দাপটের জন্য একটি দারুণ গর্বের বিষয়।
এই আকাশ মিসাইল সিস্টেমটি স্বনির্ভর ভারত মিশনের প্রচারের জন্য প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (DRDO) দ্বারা দেশীয়ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে৷ পাশাপাশি ভারতেই প্রস্তুত করা হয়েছে এই মিসাইল দেশীয় প্রযুক্তি দিয়ে৷ এই মিসাইল দিয়ে ভারত শত্রু দেশের বিরুদ্ধে লড়াইতে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে৷ ভারত চিন সীমান্তের অশান্তি হোক বা ভারত পাকিস্তান অশান্তি সর্বত্রই এই মিসাইল ভারতীয় সেনার বড় এক শক্তি হতে চলেছে৷
এই আকাশ মিসাইল সিস্টেমটি স্বনির্ভর ভারত মিশনের প্রচারের জন্য প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (DRDO) দ্বারা দেশীয়ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে৷ পাশাপাশি ভারতেই প্রস্তুত করা হয়েছে এই মিসাইল দেশীয় প্রযুক্তি দিয়ে৷ এই মিসাইল দিয়ে ভারত শত্রু দেশের বিরুদ্ধে লড়াইতে অনেকটাই এগিয়ে থাকবে৷ ভারত চিন সীমান্তের অশান্তি হোক বা ভারত পাকিস্তান অশান্তি সর্বত্রই এই মিসাইল ভারতীয় সেনার বড় এক শক্তি হতে চলেছে৷
আকাশ হল একটি মাঝারি-পাল্লার সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল (SAM) সিস্টেম যা প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার (DRDO) বিজ্ঞানীরা  তৈরি করেছে। এটি ইন্টিগ্রেটেড গাইডেড মিসাইল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (IGMDP) এর অধীনে তৈরি করা হয়েছে। এই একই সংস্থার তত্ত্বাবধানে নাগ, অগ্নি ও ত্রিশূল ক্ষেপণাস্ত্র এবং পৃথ্বী ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও তৈরি করা হয়েছিল।
আকাশ হল একটি মাঝারি-পাল্লার সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল (SAM) সিস্টেম যা প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার (DRDO) বিজ্ঞানীরা  তৈরি করেছে। এটি ইন্টিগ্রেটেড গাইডেড মিসাইল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (IGMDP) এর অধীনে তৈরি করা হয়েছে। এই একই সংস্থার তত্ত্বাবধানে নাগ, অগ্নি ও ত্রিশূল ক্ষেপণাস্ত্র এবং পৃথ্বী ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও তৈরি করা হয়েছিল।
ডিআরডিও ভারতীয় বিমান বাহিনীর (IAF) এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর (IA) জন্য দুটি ক্ষেপণাস্ত্র সংস্করণ তৈরি করা হয়েছে। ভারতীয় বিমান বাহিনী ২০১৫ সালের মে মাসে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথম ব্যাচ অন্তর্ভুক্ত করে।
ডিআরডিও ভারতীয় বিমান বাহিনীর (IAF) এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর (IA) জন্য দুটি ক্ষেপণাস্ত্র সংস্করণ তৈরি করা হয়েছে। ভারতীয় বিমান বাহিনী ২০১৫ সালের মে মাসে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথম ব্যাচ অন্তর্ভুক্ত করে।
প্রথম আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রটি ২০১২ সালের মার্চে  ভারতীয় বায়ুসেনার কাছে হস্তান্তরিত করা হয়েছিল৷ যখন এটি আনুষ্ঠানিকভাবে  ২০২১৫ জুলাই  মাসে বিমান বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। আকাশ SAM সিস্টেম একই সঙ্গে বাতাসে একাধিক লক্ষ্য একসঙ্গে টার্গেট করতে পারে৷
প্রথম আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রটি ২০১২ সালের মার্চে  ভারতীয় বায়ুসেনার কাছে হস্তান্তরিত করা হয়েছিল৷ যখন এটি আনুষ্ঠানিকভাবে  ২০২১৫ জুলাই  মাসে বিমান বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। আকাশ SAM সিস্টেম একই সঙ্গে বাতাসে একাধিক লক্ষ্য একসঙ্গে টার্গেট করতে পারে৷