প্রত্যেক পরিস্থিতির জন্য গান রয়েছে বলিউডে। সে উৎসবই হোক আর বিয়েই হোক। নতুন হোক কিংবা পুরনো, সেই গান একবার জনপ্রিয়তা পেলে তা বছরের পর বছর লোকের মুখে মুখে ফেরে। এমনই একটি গান রয়েছে, যেটি ৪১ বছর আগের। ওই ছবিতে দেখা গিয়েছিল জিতেন্দ্র, রাজ বব্বর, রিনা রায়, পারভিন বাবির মতো তারকাদের। যে গানটির কথা হচ্ছে, সেটি শুনলে যে কেউ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়বে। তবে ৯০ শতাংশ মানুষ অবশ্য এর অর্থই জানেন না।

জিতেন্দ্রর এই হিট ছবির গান শুনলে চোখে জল আসতে বাধ্য! অথচ ৯০ শতাংশ মানুষ এর মানেই জানেন না

প্রত্যেক পরিস্থিতির জন্য গান রয়েছে বলিউডে। সে উৎসবই হোক আর বিয়েই হোক। নতুন হোক কিংবা পুরনো, সেই গান একবার জনপ্রিয়তা পেলে তা বছরের পর বছর লোকের মুখে মুখে ফেরে। এমনই একটি গান রয়েছে, যেটি ৪১ বছর আগের। ওই ছবিতে দেখা গিয়েছিল জিতেন্দ্র, রাজ বব্বর, রিনা রায়, পারভিন বাবির মতো তারকাদের। যে গানটির কথা হচ্ছে, সেটি শুনলে যে কেউ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়বে। তবে ৯০ শতাংশ মানুষ অবশ্য এর অর্থই জানেন না।
প্রত্যেক পরিস্থিতির জন্য গান রয়েছে বলিউডে। সে উৎসবই হোক আর বিয়েই হোক। নতুন হোক কিংবা পুরনো, সেই গান একবার জনপ্রিয়তা পেলে তা বছরের পর বছর লোকের মুখে মুখে ফেরে। এমনই একটি গান রয়েছে, যেটি ৪১ বছর আগের। ওই ছবিতে দেখা গিয়েছিল জিতেন্দ্র, রাজ বব্বর, রিনা রায়, পারভিন বাবির মতো তারকাদের। যে গানটির কথা হচ্ছে, সেটি শুনলে যে কেউ আবেগপ্রবণ হয়ে পড়বে। তবে ৯০ শতাংশ মানুষ অবশ্য এর অর্থই জানেন না।
লতা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে প্রাণ পেয়েছিল এই গানটি। ১৯৮৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। যার নাম ‘অর্পণ’। এই ছবিতে সুরেশ ওয়াড়করের সঙ্গে লতা মঙ্গেশকরের গাওয়া গানটি শুনলে চোখে জল আসতে বাধ্য! গানটি হল - ‘Likhane wale ne likh dale’।
লতা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে প্রাণ পেয়েছিল এই গানটি। ১৯৮৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। যার নাম ‘অর্পণ’। এই ছবিতে সুরেশ ওয়াড়করের সঙ্গে লতা মঙ্গেশকরের গাওয়া গানটি শুনলে চোখে জল আসতে বাধ্য! গানটি হল – ‘Likhane wale ne likh dale’।
আনন্দ বক্সী এই গানটি লিখেছিলেন নিজের মনের গভীর থেকে। যা শ্রোতাদের চোখে রীতিমতো জল এনে দেবে। এই গানের সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন লক্ষ্মীকান্ত প্যায়ারেলাল। হিন্দি এবং পঞ্জাবি ভাষার সংমিশ্রণে গাওয়া হয়েছিল গানটি। কিন্তু এর অর্থ অনেকেই জানেন না। সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
আনন্দ বক্সী এই গানটি লিখেছিলেন নিজের মনের গভীর থেকে। যা শ্রোতাদের চোখে রীতিমতো জল এনে দেবে। এই গানের সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন লক্ষ্মীকান্ত প্যায়ারেলাল। হিন্দি এবং পঞ্জাবি ভাষার সংমিশ্রণে গাওয়া হয়েছিল গানটি। কিন্তু এর অর্থ অনেকেই জানেন না। সেটাই জেনে নেওয়া যাক।
এই গানটি শুনলে সকলের চোখের সামনে ভাসে কন্যাকে বিদায় করার মুহূর্তের কথা। গানের বোল হল - ‘Likhane wale ne likh dale - (x2) Milne ke saath nichode, Assa hunn tuur jaan aaye din reh gaye thode - (x2)
এই গানটি শুনলে সকলের চোখের সামনে ভাসে কন্যাকে বিদায় করার মুহূর্তের কথা। গানের বোল হল – ‘Likhane wale ne likh dale – (x2) Milne ke saath nichode, Assa hunn tuur jaan aaye din reh gaye thode – (x2)
গানের অর্থ ভীষণই মর্মস্পর্শী। আসলে মেয়েদের নিজের বাবার ঘর ছেড়ে নিজের সমস্ত কিছু ছেড়ে একদিন চলে যেতে হয়। আর এই গানের জনপ্রিয় অংশে এক কন্যা বলছেন, ‘লিখনে ওয়ালে নে লিখ ডালে, মিলনে কে সাথ বিছৌড়ে, অস্সা হুণ দূর জাণা এ, দিন রহ গয়ে ছোড়ে’।
গানের অর্থ ভীষণই মর্মস্পর্শী। আসলে মেয়েদের নিজের বাবার ঘর ছেড়ে নিজের সমস্ত কিছু ছেড়ে একদিন চলে যেতে হয়। আর এই গানের জনপ্রিয় অংশে এক কন্যা বলছেন, ‘লিখনে ওয়ালে নে লিখ ডালে, মিলনে কে সাথ বিছৌড়ে, অস্সা হুণ দূর জাণা এ, দিন রহ গয়ে ছোড়ে’।
ওই গানটির আরও একটি লাইন রয়েছে, যেখানে পারভিন বাবিকে ভাবুক হয়ে যেতে দেখা যাবে। তিনি বলছেন, ‘ইয়াদ না আনা, ভুল না জানা’। অর্থাৎ বাবার বাড়িকে উদ্দেশ্য করে মেয়েটি বলছে, আমায় মনে করবে না। কারণ আমিও তোমাদের মনে করে কেঁদে ফেলব। আবার একই সঙ্গে সে বলছে, ‘ভুল না জানা’। অর্থাৎ নিজেদের মেয়েকেও আবার ভুলে যেও না তোমরা।
ওই গানটির আরও একটি লাইন রয়েছে, যেখানে পারভিন বাবিকে ভাবুক হয়ে যেতে দেখা যাবে। তিনি বলছেন, ‘ইয়াদ না আনা, ভুল না জানা’। অর্থাৎ বাবার বাড়িকে উদ্দেশ্য করে মেয়েটি বলছে, আমায় মনে করবে না। কারণ আমিও তোমাদের মনে করে কেঁদে ফেলব। আবার একই সঙ্গে সে বলছে, ‘ভুল না জানা’। অর্থাৎ নিজেদের মেয়েকেও আবার ভুলে যেও না তোমরা।