Kidney Disease

Kidney Health Care: পা ফুলছে? ঘনঘন প্রস্রাব? পেশিতে ক্র্যাম্প? হয়তো কিডনির সমস্যা, আজ-ই খাওয়া বন্ধ করুন এই খাবারগুলি

কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর  নজর রাখতে হবে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে। কিডনির সমস্যা ধরা পড়লে এই খাবারগুলো ভুলেও খাবেন না-
কিডনি শরীরের দূষিত পদার্থ বার করে দেয়। পাশাপাশি, শরীরের সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফেটের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে রাখে। কিডনিতে সমস্যা থাকলে রোজের খাবারে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার উপর নজর রাখতে হবে। শরীরে পটাশিয়াম বেড়ে গেলে কিডনির কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন এমন খাবার খেতে হবে, যার মাধ্যমে ২০০ মিলিগ্রামের কম পটাশিয়াম শরীরে প্রবেশ করে। কিডনির সমস্যা ধরা পড়লে এই খাবারগুলো ভুলেও খাবেন না-
আচার-- কিডনির সমস্যায় আচার এড়িয়ে চলুন। আচারে থাকে বেশি মাত্রায় নুন এবং সোডিয়াম কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

আচার– কিডনির সমস্যায় আচার এড়িয়ে চলুন। আচারে থাকে বেশি মাত্রায় নুন এবং সোডিয়াম কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
কলা-- কিডনি সুস্থ রাখতে সেইসব খাবার এড়িয়ে চলুন যাতে ২০০ মিলিগ্রামের বেশি পটাশিয়াম থাকে। কলায় থাকে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম।
কলা– কিডনি সুস্থ রাখতে সেইসব খাবার এড়িয়ে চলুন যাতে ২০০ মিলিগ্রামের বেশি পটাশিয়াম থাকে। কলায় থাকে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম।
আলু-- কলার মতো আলুতে-ও রয়েছে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম। যদি একান্ত-ই আলু খেতে চান, তবে আলু আগের দিন রাতে কেটে জলে ভিজিয়ে রেখে দিন। পরের দিন রান্নার আগে ভাল করে ধুয়ে নিন।
আলু– কলার মতো আলুতে-ও রয়েছে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম। যদি একান্ত-ই আলু খেতে চান, তবে আলু আগের দিন রাতে কেটে জলে ভিজিয়ে রেখে দিন। পরের দিন রান্নার আগে ভাল করে ধুয়ে নিন।
প্রক্রিয়াজাত মাংস ও ক্যানড খাবার-- এই ধরনের খাবার প্রক্রিয়াজাত এবং উচ্চ মাত্রায় সোডিয়াম থাকে যা কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য খুব-ই খারাপ।

প্রক্রিয়াজাত মাংস ও ক্যানড খাবার– এই ধরনের খাবার প্রক্রিয়াজাত এবং উচ্চ মাত্রায় সোডিয়াম থাকে যা কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য খুব-ই খারাপ।
হোল হুইট পাউরুটি--এই ধরণের পাউরুটি সাদা পাউরুটির থেকে স্বাস্থ্যকর, কারণ এতে বেশি মাত্রায় ফাইবার থাকে। কিন্তু কিডনির সমস্যা থাকলে সাদা পাউরুটি-ই খান। কারণ, হোল হুইট পাউরুটিতে বেশি মাত্রায় ফসফরাস ও পটাশিয়াম থাকে। এক পিস হোল হুইট পাউরুটিতে ৭৬ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ৯০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। অন্যদিকে, এক টুকরো সাদা পাউরুটিতে থাকে ৩২ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও পটাশিয়াম।
হোল হুইট পাউরুটি–এই ধরণের পাউরুটি সাদা পাউরুটির থেকে স্বাস্থ্যকর, কারণ এতে বেশি মাত্রায় ফাইবার থাকে। কিন্তু কিডনির সমস্যা থাকলে সাদা পাউরুটি-ই খান। কারণ, হোল হুইট পাউরুটিতে বেশি মাত্রায় ফসফরাস ও পটাশিয়াম থাকে। এক পিস হোল হুইট পাউরুটিতে ৭৬ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ৯০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। অন্যদিকে, এক টুকরো সাদা পাউরুটিতে থাকে ৩২ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও পটাশিয়াম।
ব্রাউন রাইস-- ব্রাউন রাইস হোল গ্রেইন। এতে সাদা ভাতের তুলনায় বেশি পটাশিয়াম ও ফসফরাস থাকে। এক কাপ রান্না করা ব্রাউন রাইসে থাকে ১৪৯ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ৯৫ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। অন্যদিকে ১ কাপ সাদা ভাতে থাকে ৬৯ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও ৫৪ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম।
ব্রাউন রাইস– ব্রাউন রাইস হোল গ্রেইন। এতে সাদা ভাতের তুলনায় বেশি পটাশিয়াম ও ফসফরাস থাকে। এক কাপ রান্না করা ব্রাউন রাইসে থাকে ১৪৯ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ৯৫ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। অন্যদিকে ১ কাপ সাদা ভাতে থাকে ৬৯ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও ৫৪ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম।
দুগ্ধজাত খাবার-- দুগ্ধজাত খাবারে প্রচুর ভিটামিন, পুষ্টিগুণ, প্রোটিন থাকে। সঙ্গে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস ও পটাশিয়াম। ২৪০ মিলিলিটার দুধে থাকে ২০৫ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও ৩২২ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম।
দুগ্ধজাত খাবার– দুগ্ধজাত খাবারে প্রচুর ভিটামিন, পুষ্টিগুণ, প্রোটিন থাকে। সঙ্গে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস ও পটাশিয়াম। ২৪০ মিলিলিটার দুধে থাকে ২০৫ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও ৩২২ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম।
কমলালেবু-- কমলালেবুতে শুধু ভিটামিন সি-ই নেই, রয়েছে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম-ও। ১কটা বড় কমলালেবুতে থাকে ৩৩৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। ২৪০ মিলিলিটার কমলালেবুর রসে থাকে ৪৫৮ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম।
কমলালেবু– কমলালেবুতে শুধু ভিটামিন সি-ই নেই, রয়েছে উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম-ও। ১কটা বড় কমলালেবুতে থাকে ৩৩৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম। ২৪০ মিলিলিটার কমলালেবুর রসে থাকে ৪৫৮ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম।