লিভার পরিষ্কার রাখুন

How to keep liver healthy: আজীবন থাকবেন ‘healthy’! লিভার পরিষ্কার রাখতে মেনে চলুন এই সহজ কিছু নিয়ম

লিভার শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, এটি শরীরের রক্ত​প্রবাহ থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলিকে ফিল্টার করে। সুষম ম্যাক্রো এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট বজায় রাখে। হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে।  খারাপ খাদ্যাভ্যাস এবং অতিরিক্ত মদ্যপান লিভারের অত্যন্ত ক্ষতি করে। লিভার শরীরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, তার সঠিক পরিচর্যা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে এটি সঠিকভাবে তার কার্য সম্পাদন করতে থাকে।
লিভার শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, এটি শরীরের রক্ত​প্রবাহ থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলিকে ফিল্টার করে। সুষম ম্যাক্রো এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট বজায় রাখে। হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে। খারাপ খাদ্যাভ্যাস এবং অতিরিক্ত মদ্যপান লিভারের অত্যন্ত ক্ষতি করে। লিভার শরীরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, তার সঠিক পরিচর্যা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে এটি সঠিকভাবে তার কার্য সম্পাদন করতে থাকে।
পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখোপাধ্যায় তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে লিভার পরিষ্কার করার বিষয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। এতে তিনি এমন অনেক প্রাকৃতিক পদ্ধতির কথা বলেছেন, যেগুলো অবলম্বন করে  লিভারকে আজীবন সুস্থ রাখা যাবে। অঞ্জলি মুখোপাধ্যায়ের মতে, স্বাস্থ্যকর খাবার লিভারের সামগ্রিক স্বাস্থ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যকর জীবনধযাত্রা এবং সুষম খাদ্য গ্রহণ করলে  লিভারকে ভাল রাখা যাবে।
পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখোপাধ্যায় তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে লিভার পরিষ্কার করার বিষয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। এতে তিনি এমন অনেক প্রাকৃতিক পদ্ধতির কথা বলেছেন, যেগুলো অবলম্বন করে লিভারকে আজীবন সুস্থ রাখা যাবে। অঞ্জলি মুখোপাধ্যায়ের মতে, স্বাস্থ্যকর খাবার লিভারের সামগ্রিক স্বাস্থ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্বাস্থ্যকর জীবনধযাত্রা এবং সুষম খাদ্য গ্রহণ করলে লিভারকে ভাল রাখা যাবে।
অঞ্জলি মুখোপাধ্যায়ের মতে, দীর্ঘজীবনের জন্য লিভারকে সুস্থ রাখতে লিভার পরিষ্কার রাখতে হবে। এ জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই এক গ্লাস হালকা গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে হবে। লেবু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় যা সংক্রমণ ও রোগের ঝুঁকি কমায়। সারাদিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস ফিল্টার করা জল এবং ২  থেকে ৩ গ্লাস গরম জল পান করতে হবে। এটি চায়ের মতোই গরম হওয়া উচিত। এর ফলে লিভার ও কিডনি যেমন পরিষ্কার হয়, তেমনি ওজন কমাতেও এটি বেশ কার্যকরী।
অঞ্জলি মুখোপাধ্যায়ের মতে, দীর্ঘজীবনের জন্য লিভারকে সুস্থ রাখতে লিভার পরিষ্কার রাখতে হবে। এ জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই এক গ্লাস হালকা গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে হবে। লেবু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় যা সংক্রমণ ও রোগের ঝুঁকি কমায়। সারাদিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস ফিল্টার করা জল এবং ২ থেকে ৩ গ্লাস গরম জল পান করতে হবে। এটি চায়ের মতোই গরম হওয়া উচিত। এর ফলে লিভার ও কিডনি যেমন পরিষ্কার হয়, তেমনি ওজন কমাতেও এটি বেশ কার্যকরী।
রোজের খাবারে ৪০ শতাংশ ফল এবং সবজি রাখতে হবে।ফলে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম থাকে, যা হজমে সাহায্য করে। এটি লিভারের টক্সিন সহজে বের করে দেওয়ার ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন দুই থেকে তিনটি ফল ও সবজি খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
রোজের খাবারে ৪০ শতাংশ ফল এবং সবজি রাখতে হবে।ফলে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম থাকে, যা হজমে সাহায্য করে। এটি লিভারের টক্সিন সহজে বের করে দেওয়ার ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন দুই থেকে তিনটি ফল ও সবজি খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
খাদ্যতালিকায় যতটা সম্ভব কম ময়দা এবং পরিশোধিত চিনি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এসব খাবারের কারণে লিভারকে তার কাজ করতে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। এছাড়াও, এই জাতীয় জিনিস খাওয়া ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার অত্যধিক বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করে।
খাদ্যতালিকায় যতটা সম্ভব কম ময়দা এবং পরিশোধিত চিনি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এসব খাবারের কারণে লিভারকে তার কাজ করতে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। এছাড়াও, এই জাতীয় জিনিস খাওয়া ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার অত্যধিক বৃদ্ধির দিকে পরিচালিত করে।
আপনার খাদ্যতালিকায় নিয়মিত অঙ্কুরিত শস্য রাখতে হবে। এ জন্য প্রচুর পরিমাণে মুগ, , কালো ছোলা, সবুজ ছোলা, অঙ্কুরিত গম খেতে হবে। লিভার সুস্থ রাখতে গাজর, বিটরুট এবং পালং শাক থেকে তৈরি রস পান করতে হবে। এক গ্লাস এই জুস খেলে শরীর অনেক ধরনের পুষ্টি পাওয়া যাবে। লিভারও ডিটক্সড হবে।
আপনার খাদ্যতালিকায় নিয়মিত অঙ্কুরিত শস্য রাখতে হবে। এ জন্য প্রচুর পরিমাণে মুগ, , কালো ছোলা, সবুজ ছোলা, অঙ্কুরিত গম খেতে হবে। লিভার সুস্থ রাখতে গাজর, বিটরুট এবং পালং শাক থেকে তৈরি রস পান করতে হবে। এক গ্লাস এই জুস খেলে শরীর অনেক ধরনের পুষ্টি পাওয়া যাবে। লিভারও ডিটক্সড হবে।
দুধ, মুরগির চামড়া, মাটন, প্রক্রিয়াজাত ও ভাজা খাবার ইত্যাদিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে। এগুলোর অতিরিক্ত সেবনে লিভারের ক্ষতি হতে পারে। তাই লিভার ভাল রাখতে তাজা এবং ঘরে তৈরি খাবার খাওয়াই ভাল। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
দুধ, মুরগির চামড়া, মাটন, প্রক্রিয়াজাত ও ভাজা খাবার ইত্যাদিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে। এগুলোর অতিরিক্ত সেবনে লিভারের ক্ষতি হতে পারে। তাই লিভার ভাল রাখতে তাজা এবং ঘরে তৈরি খাবার খাওয়াই ভাল। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)