Liver Care Tips

liver HealthCare Tips:যে-কোনও বয়সেই হতে পারে লিভারের অসুখ, লিভার পরিষ্কার রাখতে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে পাতে রাখুন এই কয়েকটা সাধারণ খাবার

 

প্রোটিন, কোলেস্টেরল, বাইল তৈরি করা থেকে ভিটামিন, মিনারেল ও কার্বোহাইড্রেট জমিয়ে রাখা...শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার। লিভার সুস্থ না থাকা মানেই শরীরে নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, খুব সাধারণ এই ৮ টি খাবার লিভার পরিষ্কার রাখে--
প্রোটিন, কোলেস্টেরল, বাইল তৈরি করা থেকে ভিটামিন, মিনারেল ও কার্বোহাইড্রেট জমিয়ে রাখা…শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার। লিভার সুস্থ না থাকা মানেই শরীরে নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, খুব সাধারণ এই ৮ টি খাবার লিভার পরিষ্কার রাখে–
 কফি-- কফি লিভারকে নানা অসুখের হাত থেকে বাঁচায়। ২০১৬-র একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কফি লিভার সিরোসিস-এর ঝুঁকি কমায়, লিভার ক্যানসারের আশঙ্কাও কমায়। যাঁরা রোজ ৩ কাপ কফি খান, তাঁদের মধ্যে লিভারের অসুখে মৃত্যুর হার কম। কফি শরীরে গ্লুটাথিয়ন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পরিমাণ বাড়ায়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষতিকারক ফ্রি র‍্যাডিক্যাল-এর কার্যক্রিয়ায় বাধাপ্রদান করে।

কফি– কফি লিভারকে নানা অসুখের হাত থেকে বাঁচায়। ২০১৬-র একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কফি লিভার সিরোসিস-এর ঝুঁকি কমায়, লিভার ক্যানসারের আশঙ্কাও কমায়। যাঁরা রোজ ৩ কাপ কফি খান, তাঁদের মধ্যে লিভারের অসুখে মৃত্যুর হার কম। কফি শরীরে গ্লুটাথিয়ন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পরিমাণ বাড়ায়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্ষতিকারক ফ্রি র‍্যাডিক্যাল-এর কার্যক্রিয়ায় বাধাপ্রদান করে।
চা--২০২০ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা nonalcoholic fatty liver disease (NAFLD)-এ আক্রান্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে চা লিভার এনজাইমের মাত্রা কমায়। আরেকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, টানা ১২ সপ্তাহ গ্রিন টি খেলে, যাঁরা nonalcoholic fatty liver disease (NAFLD)-এ আক্রান্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে অ্যালানাইন অ্যামাইনোট্রান্সফেরেস ও অ্যাসপারেট অ্যামাইনোট্রান্সফারেস নামক লিভার এনজাইমের পরিমাণ কমে। ২০১৭-এর একটি গবেষণার ফল বলে, যাঁরা নিয়মিত গ্রিন টি খান, তাঁদের মধ্যে লিভার ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
চা–২০২০ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা nonalcoholic fatty liver disease (NAFLD)-এ আক্রান্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে চা লিভার এনজাইমের মাত্রা কমায়। আরেকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, টানা ১২ সপ্তাহ গ্রিন টি খেলে, যাঁরা nonalcoholic fatty liver disease (NAFLD)-এ আক্রান্ত, তাঁদের ক্ষেত্রে অ্যালানাইন অ্যামাইনোট্রান্সফেরেস ও অ্যাসপারেট অ্যামাইনোট্রান্সফারেস নামক লিভার এনজাইমের পরিমাণ কমে। ২০১৭-এর একটি গবেষণার ফল বলে, যাঁরা নিয়মিত গ্রিন টি খান, তাঁদের মধ্যে লিভার ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
আঙুর-- আঙুরে থাকে নারিনজেনিন ও নারিনজিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা লিভার ভাল রাখে। ২০২৩-এর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই দুই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হেপাটিক ফাইব্রোসিস-এর হাত থেকে লিভারকে বাঁচায়।
আঙুর– আঙুরে থাকে নারিনজেনিন ও নারিনজিন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা লিভার ভাল রাখে। ২০২৩-এর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই দুই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হেপাটিক ফাইব্রোসিস-এর হাত থেকে লিভারকে বাঁচায়।
রসুন-- লিভার পরিষ্কার রাখতে রসুন কার্যকরী। রোজের রান্নায় দুই থেকে তিন কোয়া রসুন দেওয়ার চেষ্টা করুন। সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়াও উপকারী।

রসুন– লিভার পরিষ্কার রাখতে রসুন কার্যকরী। রোজের রান্নায় দুই থেকে তিন কোয়া রসুন দেওয়ার চেষ্টা করুন। সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়াও উপকারী।
পাতিলেবু: প্রতি দিন সকালে এক গ্লাস গরম জলে আস্ত একটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খান, লিভার সুস্থ থাকবে।
পাতিলেবু: প্রতি দিন সকালে এক গ্লাস গরম জলে আস্ত একটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খান, লিভার সুস্থ থাকবে।
হলুদ: হলুদ লিভার পরিষ্কার করে। দুধ-হলুদও খেতে পারেন।
হলুদ: হলুদ লিভার পরিষ্কার করে। দুধ-হলুদও খেতে পারেন।
বিটের রস-- বিটের রসে থাকে নাইট্রেট ও বেটালেইনস নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বিটের রস লিভারের প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ ক্ষতি কমায়।
বিটের রস– বিটের রসে থাকে নাইট্রেট ও বেটালেইনস নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বিটের রস লিভারের প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ ক্ষতি কমায়।
বাদাম-- বাদামে থাকে স্বাস্থ্যকর চর্বি, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ই যা nonalcoholic fatty liver disease (NAFLD)-এর ক্ষেত্রে কার্যকরী।
বাদাম– বাদামে থাকে স্বাস্থ্যকর চর্বি, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ভিটামিন ই যা nonalcoholic fatty liver disease (NAFLD)-এর ক্ষেত্রে কার্যকরী।