Masoor Daal: মাছের মতো প্রোটিনে ঠাসা! কিন্তু এই মুসুর ডালই হতে পারে চূড়ান্ত ক্ষতিকারক, এই সমস্ত রোগীদের জন্য

যে কোনও গৃহস্থ পরিবারে মসুর ডাল একটি অন্যতম পরিচিত খাবার৷ হেন কোনও বাঙালি পরিবার নেই যেখানে মুসুর ডাল রান্না করা হয় না৷ এতে থাকা প্রোটিন মাছমাংসের সমান বলে মনে করা হয়৷
যে কোনও গৃহস্থ পরিবারে মসুর ডাল একটি অন্যতম পরিচিত খাবার৷ হেন কোনও বাঙালি পরিবার নেই যেখানে মুসুর ডাল রান্না করা হয় না৷ এতে থাকা প্রোটিন মাছমাংসের সমান বলে মনে করা হয়৷
মসুর ডাল পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, বি৬, আয়রন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম ও ডায়েটারি ফাইবারের মতো পুষ্টিতে ভরপুর। এতে উচ্চ পরিমাণে থাকে প্রোটিন এবং ক্যালোরিও কম। তাই এই ডাল খেলে তা ওজন কমাতে এবং হাড় মজবুত করতে সাহায্য করতে পারে।
মসুর ডাল পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, বি৬, আয়রন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ম্যাগনেসিয়াম ও ডায়েটারি ফাইবারের মতো পুষ্টিতে ভরপুর। এতে উচ্চ পরিমাণে থাকে প্রোটিন এবং ক্যালোরিও কম। তাই এই ডাল খেলে তা ওজন কমাতে এবং হাড় মজবুত করতে সাহায্য করতে পারে।
কিন্তু, জানেন কি, কিছু কিছু রোগ এমনও রয়েছে যেখানে মুসুর ডাল একবারেই খাওয়া চলে না৷ মসুর ডালের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। এখন প্রশ্ন হল, কোন লোকের মুসুর ডাল খাওয়া উচিত নয়? লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার জানাচ্ছেন, কোন কোন রোগে মুসুর ডাল খাওয়া উচিত নয়৷
কিন্তু, জানেন কি, কিছু কিছু রোগ এমনও রয়েছে যেখানে মুসুর ডাল একবারেই খাওয়া চলে না৷ মসুর ডালের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। এখন প্রশ্ন হল, কোন লোকের মুসুর ডাল খাওয়া উচিত নয়? লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডাঃ সর্বেশ কুমার জানাচ্ছেন, কোন কোন রোগে মুসুর ডাল খাওয়া উচিত নয়৷
হাই ইউরিক অ্যাসিড: যাঁদের উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা রয়েছে তাঁদের মসুর ডাল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। মসুর ডালে পিউরিন নামে এক যৌগ থাকে৷ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে তাঁদের কম অক্সালেট খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। সেই কারণে তাঁদের মুসুর ডাল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত৷
হাই ইউরিক অ্যাসিড: যাঁদের উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা রয়েছে তাঁদের মসুর ডাল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। মসুর ডালে পিউরিন নামে এক যৌগ থাকে৷ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে তাঁদের কম অক্সালেট খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। সেই কারণে তাঁদের মুসুর ডাল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত৷
কিডনি: মসুর ডাল খাওয়া কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। আসলে এই ডালে অক্সালেটের পরিমাণ বেশি। যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা যদি এই ডাল খান, তাহলে কিডনিতে পাথরের সমস্যা বাড়তে পারে।
কিডনি: মসুর ডাল খাওয়া কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে। আসলে এই ডালে অক্সালেটের পরিমাণ বেশি। যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা যদি এই ডাল খান, তাহলে কিডনিতে পাথরের সমস্যা বাড়তে পারে।
গ্যাস: মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, তাই এটি খেলে মাঝে মাঝে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও, এই মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে।
গ্যাস: মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, তাই এটি খেলে মাঝে মাঝে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। এছাড়াও, এই মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে।
অ্যালার্জি: মসুর ডাল খাওয়া অ্যালার্জির ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যদিও এটি বিরল, কিছু ব্যক্তির মসুর ডাল ব্যতীত অন্য ডালে অ্যালার্জি হতে পারে। এ ছাড়া এই মসুর ডাল খেলে চুলকানি, ফোলাভাব এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা হতে পারে।
অ্যালার্জি: মসুর ডাল খাওয়া অ্যালার্জির ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যদিও এটি বিরল, কিছু ব্যক্তির মসুর ডাল ব্যতীত অন্য ডালে অ্যালার্জি হতে পারে। এ ছাড়া এই মসুর ডাল খেলে চুলকানি, ফোলাভাব এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা হতে পারে।