প্রতি বছরে ভরি ভরি সোনা কিনছেন ? জানেন তো এর বেশি সোনা রাখলে পড়তে পারেন বড় বিপদে

একজন বিবাহিত মহিলার কাছে কত সোনার গয়না থাকতে পারে? এর কি কোনও সীমা আছে? এই নিয়ে একাধিক গুজব ছড়িয়ে পড়ে। শুরু হয় জল্পনা। অবশেষে সমস্ত জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটাল সরকার। জানানো হয়েছে, উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত-সহ সোনার গয়না রাখার কোনও সীমা নেই। তবে হ্যাঁ, তা আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে।
একজন বিবাহিত মহিলার কাছে কত সোনার গয়না থাকতে পারে? এর কি কোনও সীমা আছে? এই নিয়ে একাধিক গুজব ছড়িয়ে পড়ে। শুরু হয় জল্পনা। অবশেষে সমস্ত জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটাল সরকার। জানানো হয়েছে, উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত-সহ সোনার গয়না রাখার কোনও সীমা নেই। তবে হ্যাঁ, তা আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে।
ঠিক কী পরিমাণ সোনা বাড়িতে রাখা যেতে পারে? আইন কী বলছে দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
ঠিক কী পরিমাণ সোনা বাড়িতে রাখা যেতে পারে? আইন কী বলছে দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
সোনা সংরক্ষণের নিয়ম: দ্য সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেস (সিবিডিটি)-এর তরফে জারি করা নির্দেশিকায় এর আগে বলা হয়েছিল, আয়কর হানার ক্ষেত্রে কোনও ব্যক্তির সঞ্চিত সোনার গহনা বাজেয়াপ্ত করার সময় তাঁর লিঙ্গ এবং বৈবাহিক সম্পর্কের কথা মাথায় রাখা দরকার। তাঁর পারিবারিক সম্পর্কের কথাও ভাবতে হবে।
সোনা সংরক্ষণের নিয়ম: দ্য সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেস (সিবিডিটি)-এর তরফে জারি করা নির্দেশিকায় এর আগে বলা হয়েছিল, আয়কর হানার ক্ষেত্রে কোনও ব্যক্তির সঞ্চিত সোনার গহনা বাজেয়াপ্ত করার সময় তাঁর লিঙ্গ এবং বৈবাহিক সম্পর্কের কথা মাথায় রাখা দরকার। তাঁর পারিবারিক সম্পর্কের কথাও ভাবতে হবে।
মহিলা ও পুরুষের ক্ষেত্রে পৃথক নিয়ম: ফলে একদিক থেকে ধরতে গেলে ভারতে ব্যক্তিগত স্তরে সোনার গয়না রাখার কোনও উর্ধ্বসীমা নেই। নিয়ম অনুযায়ী ভারতীয় বিবাহিত মহিলারা তাঁদের কাছে ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত স্বর্ণালঙ্কার রাখতে পারেন। এক্ষেত্রে কোনও রকম তথ্য প্রমাণ পেশ করার প্রয়োজন হয় না।
মহিলা ও পুরুষের ক্ষেত্রে পৃথক নিয়ম: ফলে একদিক থেকে ধরতে গেলে ভারতে ব্যক্তিগত স্তরে সোনার গয়না রাখার কোনও উর্ধ্বসীমা নেই। নিয়ম অনুযায়ী ভারতীয় বিবাহিত মহিলারা তাঁদের কাছে ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত স্বর্ণালঙ্কার রাখতে পারেন। এক্ষেত্রে কোনও রকম তথ্য প্রমাণ পেশ করার প্রয়োজন হয় না।
১৯৯৪ সালের ১১ মে এই মর্মেই নির্দেশিকা জারি করেছিল ভারতীয় আয়কর দফতর। কিন্তু অবিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে বাড়িতে ২৫০ গ্রাম পর্যন্ত স্বর্ণালঙ্কার সংরক্ষণের অধিকার দেওয়া হয়েছে আইনে। ভারতীয় পুরুষের ক্ষেত্রে বৈবাহিক স্থিতি নিরপেক্ষ ভাবে ১০০ গ্রাম পর্যন্ত স্বর্ণালঙ্কার সংরক্ষণের অধিকার দেওয়া হয়েছে।

১৯৯৪ সালের ১১ মে এই মর্মেই নির্দেশিকা জারি করেছিল ভারতীয় আয়কর দফতর। কিন্তু অবিবাহিত মহিলাদের ক্ষেত্রে বাড়িতে ২৫০ গ্রাম পর্যন্ত স্বর্ণালঙ্কার সংরক্ষণের অধিকার দেওয়া হয়েছে আইনে। ভারতীয় পুরুষের ক্ষেত্রে বৈবাহিক স্থিতি নিরপেক্ষ ভাবে ১০০ গ্রাম পর্যন্ত স্বর্ণালঙ্কার সংরক্ষণের অধিকার দেওয়া হয়েছে।
অলঙ্কারের বাইরে সোনা সংরক্ষণের নিয়ম: এই পরিমাণের বেশি স্বর্ণালঙ্কার সংরক্ষণ করতে গেলে তথ্য প্রমাণ পেশ করা দরকার। না হলে তা আয়কর আইনে সন্দেহজনক হিসেবে ধার্য করা হয়। তবে এই হিসেব শুধু মাত্র স্বর্ণালঙ্কারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
অলঙ্কারের বাইরে সোনা সংরক্ষণের নিয়ম: এই পরিমাণের বেশি স্বর্ণালঙ্কার সংরক্ষণ করতে গেলে তথ্য প্রমাণ পেশ করা দরকার। না হলে তা আয়কর আইনে সন্দেহজনক হিসেবে ধার্য করা হয়। তবে এই হিসেব শুধু মাত্র স্বর্ণালঙ্কারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
স্বর্ণমুদ্রা বা সোনার বার রাখার ক্ষেত্রে সব সময়ই তথ্য প্রমাণ রাখা দরকার। না হলে তা যে কোনও সময় বাজেয়াপ্ত করতে পারে আয়কর দফতর। সোনা সংরক্ষণের বিষয়টি আয়কর রিটার্নের সময় উল্লেখ করা খুবই জরুরি। না হলে জরিমানা হতে পারে।
স্বর্ণমুদ্রা বা সোনার বার রাখার ক্ষেত্রে সব সময়ই তথ্য প্রমাণ রাখা দরকার। না হলে তা যে কোনও সময় বাজেয়াপ্ত করতে পারে আয়কর দফতর। সোনা সংরক্ষণের বিষয়টি আয়কর রিটার্নের সময় উল্লেখ করা খুবই জরুরি। না হলে জরিমানা হতে পারে।
বিনিয়োগে সোনা: স্বর্ণে বিনিয়োগের কথা ভেবে দেখলে তা বাড়িতে সংরক্ষণ করা মোটেও বিচক্ষণতার কাজ নয়। নিত্য ব্যবহার্য গয়নার বাইরে যা কিছু তা বাড়িতে না রাখাই ভাল। বিশেষজ্ঞদের দাবি, সাম্প্রতিক কালে সোনার গয়না বন্ধক রেখে ঋণ করার প্রবণতা বেড়েছে। কারণ এতে ঋণ পাওয়া সহজ হয়। কিন্তু গয়না সোনা বাড়িতে বা লকারে রেখে সম্পদ বৃদ্ধি বড় একটা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে বন্ড কেনার কথাই ভাবা উচিত।
বিনিয়োগে সোনা: স্বর্ণে বিনিয়োগের কথা ভেবে দেখলে তা বাড়িতে সংরক্ষণ করা মোটেও বিচক্ষণতার কাজ নয়। নিত্য ব্যবহার্য গয়নার বাইরে যা কিছু তা বাড়িতে না রাখাই ভাল। বিশেষজ্ঞদের দাবি, সাম্প্রতিক কালে সোনার গয়না বন্ধক রেখে ঋণ করার প্রবণতা বেড়েছে। কারণ এতে ঋণ পাওয়া সহজ হয়। কিন্তু গয়না সোনা বাড়িতে বা লকারে রেখে সম্পদ বৃদ্ধি বড় একটা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে বন্ড কেনার কথাই ভাবা উচিত।