আমাদের দেশের বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে যে আমাদের রাশিচক্রের ১২টি রাশি মানবজীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা দিতে সক্ষম। প্রত্যেকটি রাশি তাদের প্রতিদিনের গ্রহের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানের কারণে জীবনে ভিন্ন ভিন্ন ঘটনার সম্মুখীন হয়ে থাকে। সেই কারণেই প্রতিটি রাশির জাতক-জাতিকাদের জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে জ্যোতিষশাস্ত্র ভবিষ্যদ্বাণী করতে সক্ষম। এবারে দেখে নেওয়া যাক রাশিফল আমাদের অর্থভাগ্য নিয়ে কী কী গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিচ্ছে। জন্মদিন মিলিয়ে বেছে নিতে হবে নিজের রাশি এবং সেই অনুযায়ী আর্থিক পদক্ষেপ কাম্য; জানাচ্ছেন ভূমিকা কালাম!
মেষ: মার্চ ২১ থেকে এপ্রিল ১৯।
অজানা কাউকে আর্থিক বিষয়ে বিশ্বাস উচিত হবে না।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে পিঁপড়েদের ময়দা নিবেদন করুন।
বৃষ: এপ্রিল ২০ থেকে মে ২০।
টাকা আটকে যেতে পারে, অংশীদারিত্ব কাজে আসবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে সন্ধ্যায় অশ্বত্থ গাছের নিচে দীপ নিবেদন করুন।
মিথুন: মে ২১ থেকে জুন ২০।
উপার্জনের নতুন উৎস ভাল ভাবে যাচাই করা প্রয়োজন।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে গোমাতাকে সবুজ ঘাস নিবেদন করুন।
কর্কট: জুন ২১ থেকে জুলাই ২২।
আর্থিক লেনদেনে অতিরিক্ত সতর্কতা প্রয়োজন।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে সূর্যদেবকে জল নিবেদন করুন।
সিংহ: জুলাই ২৩ থেকে অগাস্ট ২২।
আর্থিক বিষয়ে ঝুঁকি নেওয়া উচিত হবে না।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে শিশুকন্যাদের মিষ্টান্ন নিবেদন করুন।
কন্যা: অগাস্ট ২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২২।
আর্থিক বিষয় অনুকূলে থাকবে, হাতে টাকাও আসবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে হনুমান মন্দিরে ধ্বজা নিবেদন করুন।
তুলা: সেপ্টেম্বর ২৩ থেকে অক্টোবর ২২।
উপার্জনের একাধিক উৎস অর্থ বৃদ্ধির কারণ হবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে দরিদ্রদের খাদ্য দান করুন।
বৃশ্চিক: অক্টোবর ২৩ থেকে নভেম্বর ২১।
আর্থিক বিষয়ে এখনই বড় কোনও লাভ হবে না।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে খাবারের সঙ্গে গোলমরিচ সেবন করুন।
ধনু: নভেম্বর ২২ থেকে ডিসেম্বর ২১।
কাজের চাপ থাকলেও তা ভবিষ্যৎ উন্নতির সহায়ক হবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে মাছেদের খাদ্য নিবেদন করুন।
মকর: ডিসেম্বর ২২ থেকে জানুয়ারি ১৯।
পুরনো কোনও ঋণ থেকে এবার মুক্তি মিলবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে হনুমান চালিসা পাঠ করুন।
কুম্ভ: জানুয়ারি ২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৮।
ঝোঁকের মাথায় পদক্ষেপ লোকসানের মুখে ফেলবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে রামরক্ষা স্তোত্র পাঠ করুন।
মীন: ফেব্রুয়ারি ১৯ থেকে মার্চ ২০।
আর্থিক বিষয়ে উন্নতি হবে, সমাজে সম্মান বাড়বে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে কৃষ্ণ মন্দিরে ময়ূরের পালক নিবেদন করুন।