money

Money Mantra: ২৯ সেপ্টেম্বর বিকেলের পর হাতে টাকা আসবে? না খরচ হবে বেশি? জেনে নিন

কলকাতা: আমাদের দেশের বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে যে আমাদের রাশিচক্রের ১২টি রাশি মানবজীবনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা দিতে সক্ষম। প্রত্যেকটি রাশি তাদের প্রতিদিনের গ্রহের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানের কারণে জীবনে ভিন্ন ভিন্ন ঘটনার সম্মুখীন হয়ে থাকে। সেই কারণেই প্রতিটি রাশির জাতক-জাতিকাদের জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে জ্যোতিষশাস্ত্র ভবিষ্যদ্বাণী করতে সক্ষম। এবারে দেখে নেওয়া যাক রাশিফল আমাদের অর্থভাগ্য নিয়ে কী কী গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিচ্ছে। জন্মদিন মিলিয়ে বেছে নিতে হবে নিজের রাশি এবং সেই অনুযায়ী আর্থিক পদক্ষেপ কাম্য; জানাচ্ছেন ভূমিকা কালাম!

মেষ: মার্চ ২১ থেকে এপ্রিল ১৯।

যাবতীয় আর্থিক বিষয় অনুকূলে থাকবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে শিব চালিসা পাঠ করুন।

বৃষ: এপ্রিল ২০ থেকে মে ২০।

আগে ভেবে পরে আর্থিক সিদ্ধান্ত নিলে ভাল হয়।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে দেবী সরস্বতীর আরাধনা করুন।

মিথুন: মে ২১ থেকে জুন ২০।

আর্থিক বিষয়ে সুসংবাদ লাভ হবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে হলুদ সামগ্রী দান করুন।

কর্কট: জুন ২১ থেকে জুলাই ২২।

একেবারে মন্দা না হলেও আর্থিক লাভ গড়পড়তায় থাকবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে দরিদ্রকে লাল ফল দান করুন।

সিংহ: জুলাই ২৩ থেকে অগাস্ট ২২।

গুজবে মনোযোগ আর্থিক ক্ষতি ডেকে আনবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে দরিদ্রকে খাদ্য দান করুন।

কন্যা: অগাস্ট ২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২২।

হাতে টাকা আসবে, সম্পদ বৃদ্ধি পাবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে শিবলিঙ্গের জলাভিষেক করুন।

তুলা: সেপ্টেম্বর ২৩ থেকে অক্টোবর ২২।

প্রত্যাশার তুলনায় অধিক আর্থিক লাভ হবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে হনুমানজির আরতি করুন।

বৃশ্চিক: অক্টোবর ২৩ থেকে নভেম্বর ২১।

ধৈর্য অবলম্বনেই কেবল আর্থিক দিক পোক্ত করবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে হনুমান চালিসা পাঠ করুন।

ধনু: নভেম্বর ২২ থেকে ডিসেম্বর ২১।

আর্থিক লক্ষ সহজেই অর্জিত হবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে গোমাতাকে রুটি নিবেদন করুন।

মকর: ডিসেম্বর ২২ থেকে জানুয়ারি ১৯।

বৈষয়িক সুখ এবং আর্থিক লাভের যোগ রয়েছে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে দরিদ্রকে লাল ফল দান করুন।

কুম্ভ: জানুয়ারি ২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৮।

আর্থিক দিকে লাভ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে দেবী দুর্গাকে মিষ্টান্ন নিবেদন করুন।

মীন: ফেব্রুয়ারি ১৯ থেকে মার্চ ২০।

টাকা ধার দিলে তা ফেরত আসবে না।
প্রতিকার – অনুগ্রহ করে রামায়ণের সুন্দরকাণ্ড পাঠ করুন।