কালো রঙের মাংস, কালো ডিম! ‘এই’ একটা ব্যবসা করে এমএস ধোনি মালামাল

রাঁচি: ভারতী দলের প্রাক্তন অধিনায়ক তিনি। এখন আর সেভাবে তাঁকে মাঠে দেখা যায় না। আইপিএল ছাড়া এম এস ধোনিকে দেখা যায় না ক্রিকেট মাঠে।

ক্রিকেট থেকে দূরে যাওয়ার পর ধোনি কিন্তু বসে নেই। তিনি একের পর এক ব্যবসায় লাভের মুখ দেখার চেষ্টা করে চলেছেন। সেভেন- নামে একটি পোশাক ব্র্যান্ড-এর মালিক তিনি। মাহি রেসিডেন্সি নামে একটি হোটেল রয়েছে তাঁর। এছাড়া ৭ ইঙ্ক ব্রুজে প্রচুর টাকা বিনিয়োগ করেছেন তিনি।

স্পোর্টসফিট নামে একটি জিম চেন রয়েছে ধোনির। এছাড়া অরগানিক ফার্ম, মাছ চাষেও হাত পাকিয়েছেন তিনি। তবে অনেকেই জানেন না, একটি বিশেষ প্রজাতির মুরগীর ফার্মিং করেন।

আরও পড়ুন- এবার কি তাহলে গম্ভীরের জায়গায় দাদা,সৌরভের জন্মদিনে KKR-র পোস্ট নিয়ে তোলপাড়

বছর তিনেক আগে প্রায় দু’হাজার কড়কনাথ মুরগির ছানা অর্ডার করেছিলেন ধোনি। মধ্যপ্রদেশের একটি সমবায় সংস্থা থেকে সেই অর্ডার ডেলিভারি করা হয়েছিল। রাঁচির খামারবাড়িতে মুরগির বাচ্চাগুলি ডেলিভার করা হয়েছিল।

—- Polls module would be displayed here —-

২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়া জেলার কড়কনাথ মুরগি GI ট্যাগ পায়। দেওয়া হয়েছে। এই নিয়ে ছত্তিশগড়ের সঙ্গে মধ্যপ্রদেশের আইনি লড়াই চলছিল।

জিআই ট্যাগ দেওয়ার অর্থ, কোনও দ্রব্য ওই নির্দিষ্ট অঞ্চলেই মূলত উৎপাদিত হয়। এই ট্যাগ পেলে সেই জিনিসের বাণিজ্যিক মূল্য অনেকটাই বেড়ে যায়।

অন্য প্রজাতিগুলোর তুলনায় এই কড়কনাথ মুরগির মাংস এবং ডিম অনেকটাই বেশি দামে বিক্রি করা যায়। প্রায় হাজার টাকা কেজি বিক্রি হয় এই মুরগীর মাংস। এমনকী এই মুরগীর একটি ডিম বিক্রি হয় প্রায় ৫০ টাকা প্রতি পিস।

আরও পড়ুন- বিরাট কোহলি বড়সড় বিপদে! এফআইআর হল, থানা-পুলিশ হয়ে গেল একদিনে

গোটা দেশে এই মুরগীর চাহিদা এখন তুঙ্গে। প্রোটিন ও ভিটামিন অনেকটাই বেশি থাকে এই মুরগীর মাংস ও ডিমে। এই মুরগীর মাংস ও ডিম কালো রঙের হয়।