দেশের নামী কলেজে ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। এর জন্য আলাদা করে প্রস্তুতিও নেন পড়ুয়ারা। কিন্তু প্রশ্ন হল, দেশের সেরা কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় কোনগুলি?

NIRF Ranking 2024: দেশের সেরা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান? NIRF প্রকাশ করছে তালিকা, জানুন

দেশের নামী কলেজে ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। এর জন্য আলাদা করে প্রস্তুতিও নেন পড়ুয়ারা। কিন্তু প্রশ্ন হল, দেশের সেরা কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় কোনগুলি?
দেশের নামী কলেজে ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। এর জন্য আলাদা করে প্রস্তুতিও নেন পড়ুয়ারা। কিন্তু প্রশ্ন হল, দেশের সেরা কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় কোনগুলি?
১২ অগাস্ট দুপুর ৩টেয় এনআইআরএফ ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্কিং ঘোষণা করবে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক। ঘোষণার পর সম্পূর্ণ তালিকা বিভাগ অনুযায়ী অফিসিয়াল ওয়েবসাইট nirfindia.org-এ আপলোড করা হবে।
১২ অগাস্ট দুপুর ৩টেয় এনআইআরএফ ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্কিং ঘোষণা করবে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক। ঘোষণার পর সম্পূর্ণ তালিকা বিভাগ অনুযায়ী অফিসিয়াল ওয়েবসাইট nirfindia.org-এ আপলোড করা হবে।
গত বছর দেশের সেরা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিরোপা জিতেছিল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, মাদ্রাজ। পরপর টানা পাঁচবার এই খেতাব অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠান। দেশের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হিসেবে টানা অষ্টমবার নিজের জায়গা ধরে রাখে আইআইটি মাদ্রাজ। পেয়েছে দেশের দ্বিতীয় সেরা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদাও।
গত বছর দেশের সেরা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিরোপা জিতেছিল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, মাদ্রাজ। পরপর টানা পাঁচবার এই খেতাব অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠান। দেশের সেরা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হিসেবে টানা অষ্টমবার নিজের জায়গা ধরে রাখে আইআইটি মাদ্রাজ। পেয়েছে দেশের দ্বিতীয় সেরা গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদাও।
দেশের সেরা গবেষণা প্রতিষ্ঠান হয়েছিল বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স। মাত্র ২.২ নম্বরের জন্য দ্বিতীয় স্থানে নেমে যায় আইআইটি মাদ্রাজ। ‘ওভারঅল’ ক্যাটেগরিতে তৃতীয় থেকে দশম স্থানে জায়গা করে নিয়েছিল যথাক্রমে আইআইটি দিল্লি, আইআইটি বোম্বে, আইআইটি কানপুর, এইমস দিল্লি, আইআইটি খড়্গপুর, আইআইটি রুরকি, আইআইটি গুয়াহাটি এবং জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়।
দেশের সেরা গবেষণা প্রতিষ্ঠান হয়েছিল বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স। মাত্র ২.২ নম্বরের জন্য দ্বিতীয় স্থানে নেমে যায় আইআইটি মাদ্রাজ।
‘ওভারঅল’ ক্যাটেগরিতে তৃতীয় থেকে দশম স্থানে জায়গা করে নিয়েছিল যথাক্রমে আইআইটি দিল্লি, আইআইটি বোম্বে, আইআইটি কানপুর, এইমস দিল্লি, আইআইটি খড়্গপুর, আইআইটি রুরকি, আইআইটি গুয়াহাটি এবং জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়।
মেডিক্যাল কলেজগুলির তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছিল অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস। এরপর দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে ছিল চণ্ডীগড়ের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্য়াল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ, খ্রিস্টান মেডিকেল কলেজ এবং ব্যাঙ্গালোরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরো সায়েন্সেস।
মেডিক্যাল কলেজগুলির তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছিল অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস। এরপর দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে ছিল চণ্ডীগড়ের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্য়াল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ, খ্রিস্টান মেডিকেল কলেজ এবং ব্যাঙ্গালোরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরো সায়েন্সেস।
২০২৩-এর এনআইআরএফ র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিং। ১৩টি বিভাগে মোট ৫,৫৪৩টি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মূল্যায়ন করা হয়েছিল। এর মধ্যে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল, ইঞ্জিনিয়ারিং, ল, ম্যানেজমেন্ট, আর্কিটেকচার, কলেজ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, ফার্মেসি, ডেন্টাল, কৃষি ও সংশ্লিষ্ট খাত এবং উদ্ভাবনী বিভাগ। গত বছরই প্রথমবার কৃষি বিভাগ চালু করা হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত এই বছর কোনও নতুন বিভাগ ঘোষণা করা হয়নি।
২০২৩-এর এনআইআরএফ র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিং। ১৩টি বিভাগে মোট ৫,৫৪৩টি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মূল্যায়ন করা হয়েছিল। এর মধ্যে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল, ইঞ্জিনিয়ারিং, ল, ম্যানেজমেন্ট, আর্কিটেকচার, কলেজ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, ফার্মেসি, ডেন্টাল, কৃষি ও সংশ্লিষ্ট খাত এবং উদ্ভাবনী বিভাগ। গত বছরই প্রথমবার কৃষি বিভাগ চালু করা হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত এই বছর কোনও নতুন বিভাগ ঘোষণা করা হয়নি।
প্রসঙ্গত, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক এমএইচআরডি অনুমোদিত। ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী প্রথম এনআইআরএফ ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্কিং চালু করেছিলেন।
প্রসঙ্গত, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক এমএইচআরডি অনুমোদিত। ২০১৫ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী প্রথম এনআইআরএফ ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্কিং চালু করেছিলেন।