পুরী জগন্নাথ মন্দির

Puri Jagannath Temple Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডারের দুই কক্ষে কী কী রয়েছে? চোখে ধাঁধাঁ লাগবে…! ৪৬ বছর পর এল প্রকাশ্যে

*৪৬ বছর পর রবিবার খোলা হল ওড়িশার পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার। কোষাগারে প্রবেশের জন্য রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। ওড়িশা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ, জগন্নাথ মন্দির প্রশাসনের প্রধান প্রশাসক অরবিন্দ পাধি, এএসআই সুপারিনটেনডেন্ট ডিবি গদানায়ক এবং পুরীর রাজা গজপতি মহারাজার এক প্রতিনিধি এই দলে ছিলেন। তবে একেবারে কড়া নির্দেশ ছিল রত্ন ভাণ্ডারে কী রয়েছে, তা কোনওভাবেই তাড়াতাড়ি করে প্রকাশ করা যাবে না। সংগৃহীত ছবি।
*৪৬ বছর পর রবিবার খোলা হল ওড়িশার পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার। কোষাগারে প্রবেশের জন্য রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। ওড়িশা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ, জগন্নাথ মন্দির প্রশাসনের প্রধান প্রশাসক অরবিন্দ পাধি, এএসআই সুপারিনটেনডেন্ট ডিবি গদানায়ক এবং পুরীর রাজা গজপতি মহারাজার এক প্রতিনিধি এই দলে ছিলেন। তবে একেবারে কড়া নির্দেশ ছিল রত্ন ভাণ্ডারে কী রয়েছে, তা কোনওভাবেই তাড়াতাড়ি করে প্রকাশ করা যাবে না। সংগৃহীত ছবি।
*মুখ্যমন্ত্রীর দফতর এক্স হ্যান্ডেলে একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, "ভগবান জগন্নাথের ইচ্ছায় 'ওড়িয়া অস্মিতা' পরিচয় নিয়ে ওড়িয়া সম্প্রদায় এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা শুরু করেছে। আপনার ইচ্ছাকে মর্যাদা জানিয়ে আগেই জগন্নাথ মন্দিরের চারটি দরজা খুলে দেওয়া হয়েছিল। আজ আপনাদের ইচ্ছায় ৪৬ বছর পর বৃহত্তর উদ্দেশ্যে রত্ন ভাণ্ডার খোলা হল।" সংগৃহীত ছবি।
*মুখ্যমন্ত্রীর দফতর এক্স হ্যান্ডেলে একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, “ভগবান জগন্নাথের ইচ্ছায় ‘ওড়িয়া অস্মিতা’ পরিচয় নিয়ে ওড়িয়া সম্প্রদায় এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা শুরু করেছে। আপনার ইচ্ছাকে মর্যাদা জানিয়ে আগেই জগন্নাথ মন্দিরের চারটি দরজা খুলে দেওয়া হয়েছিল। আজ আপনাদের ইচ্ছায় ৪৬ বছর পর বৃহত্তর উদ্দেশ্যে রত্ন ভাণ্ডার খোলা হল।” সংগৃহীত ছবি।
*জানা গিয়েছে, ভগবান জগন্নাথদেবকে নিবেদিত মূল্যবান সোনা ও হিরের বহুমুল্য গয়না এই কোষাগারে রয়েছে। ওড়িশা ম্যাগাজিন অনুসারে, ওড়িশার রাজা অনঙ্গভীমা দেব গয়না প্রস্তুত করতে ২.৫ লক্ষ 'মধ' সোনা দান করেছেন। সংগৃহীত ছবি।
*জানা গিয়েছে, ভগবান জগন্নাথদেবকে নিবেদিত মূল্যবান সোনা ও হিরের বহুমুল্য গয়না এই কোষাগারে রয়েছে। ওড়িশা ম্যাগাজিন অনুসারে, ওড়িশার রাজা অনঙ্গভীমা দেব গয়না প্রস্তুত করতে ২.৫ লক্ষ ‘মধ’ সোনা দান করেছেন। সংগৃহীত ছবি।
*রত্ন ভাণ্ডারের দুটি কক্ষ রয়েছে, অভ্যন্তরীণ কোষাগার বাহির কোষাগার। ম্যাগাজিনে বলা হয়েছে, বাইরের কোষাগারে জগন্নাথ দেবের সোনার মুকুট, তিনটি সোনার হার (হরিদাকাঁথি মালি), হেগুলির প্রতিটির ওজন ১২০ 'তোলা'। ভগবান জগন্নাথ ও বলভদ্রের সোরনা শ্রীভুজ এবং শ্রী পেয়ারেরও উল্লেখ রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*রত্ন ভাণ্ডারের দুটি কক্ষ রয়েছে, অভ্যন্তরীণ কোষাগার বাহির কোষাগার। ম্যাগাজিনে বলা হয়েছে, বাইরের কোষাগারে জগন্নাথ দেবের সোনার মুকুট, তিনটি সোনার হার (হরিদাকাঁথি মালি), হেগুলির প্রতিটির ওজন ১২০ ‘তোলা’। ভগবান জগন্নাথ ও বলভদ্রের সোরনা শ্রীভুজ এবং শ্রী পেয়ারেরও উল্লেখ রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*অভ্যন্তরীণ কোষাগারে প্রায় ৭৪টি স্বর্ণালঙ্কার রয়েছে, যার প্রতিটির ওজন ১০০ 'তোলা'র বেশি। সেখানে সোনা, হীরা, প্রবাল ও মুক্তা দিয়ে তৈরি প্লেট রয়েছে। এ ছাড়া ১৪০টিরও বেশি রুপোর গয়না গচ্ছিত ছিল। সংগৃহীত ছবি।
*অভ্যন্তরীণ কোষাগারে প্রায় ৭৪টি স্বর্ণালঙ্কার রয়েছে, যার প্রতিটির ওজন ১০০ ‘তোলা’র বেশি। সেখানে সোনা, হীরা, প্রবাল ও মুক্তা দিয়ে তৈরি প্লেট রয়েছে। এ ছাড়া ১৪০টিরও বেশি রুপোর গয়না গচ্ছিত ছিল। সংগৃহীত ছবি।