রামানন্দ সাগরের ‘শ্রীকৃষ্ণ’ ধারাবাহিকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সর্বদমন ডি বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেখান থেকেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন তিনি। আবারও শিরোনামে উঠে এলেন ‘শ্রীকৃষ্ণ’ অভিনেতা। আজ তাঁর বয়স ৫৮ বছর। অথচ সর্বদমনকে দেখে কেউই তাঁর বয়স ঠাহর করতে পারবেন না! এর কারণ হল তাঁর ফিটনেস এবং পেশিবহুল চেহারা।

৫৮ বছর বয়সে ‘শার্টলেস’ অবতারে ধরা দিলেন রামানন্দ সাগরের ‘শ্রীকৃষ্ণ’ ! দেখে মাথা ঘুরে গেল ভক্তদের; এখন কী করছেন তিনি?

রামানন্দ সাগরের ‘শ্রীকৃষ্ণ’ ধারাবাহিকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সর্বদমন ডি বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেখান থেকেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন তিনি। আবারও শিরোনামে উঠে এলেন ‘শ্রীকৃষ্ণ’ অভিনেতা। আজ তাঁর বয়স ৫৮ বছর। অথচ সর্বদমনকে দেখে কেউই তাঁর বয়স ঠাহর করতে পারবেন না! এর কারণ হল তাঁর ফিটনেস এবং পেশিবহুল চেহারা।
রামানন্দ সাগরের ‘শ্রীকৃষ্ণ’ ধারাবাহিকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন সর্বদমন ডি বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেখান থেকেই জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন তিনি। আবারও শিরোনামে উঠে এলেন ‘শ্রীকৃষ্ণ’ অভিনেতা। আজ তাঁর বয়স ৫৮ বছর। অথচ সর্বদমনকে দেখে কেউই তাঁর বয়স ঠাহর করতে পারবেন না! এর কারণ হল তাঁর ফিটনেস এবং পেশিবহুল চেহারা।
সম্প্রতি মাস কয়েক আগে নিজের একটি শার্টলেস ছবি শেয়ার করেছেন সর্বদমন ডি বন্দ্যোপাধ্যায়। যেখানে তাঁকে নিজের অ্যাবস এবং পেশিবহুল চেহারা ফ্লন্ট করতে দেখা গিয়েছে। আর অভিনেতার এই ট্রান্সফর্মেশন ভক্তদের রীতিমতো মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে! এখানেই শেষ নয়, বর্তমানে অভিনয় জগৎ থেকে অনেকটাই দূরে রয়েছেন সর্বাদমন। কিন্তু এখন কী করছেন তিনি?
সম্প্রতি মাস কয়েক আগে নিজের একটি শার্টলেস ছবি শেয়ার করেছেন সর্বদমন ডি বন্দ্যোপাধ্যায়। যেখানে তাঁকে নিজের অ্যাবস এবং পেশিবহুল চেহারা ফ্লন্ট করতে দেখা গিয়েছে। আর অভিনেতার এই ট্রান্সফর্মেশন ভক্তদের রীতিমতো মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে! এখানেই শেষ নয়, বর্তমানে অভিনয় জগৎ থেকে অনেকটাই দূরে রয়েছেন সর্বাদমন। কিন্তু এখন কী করছেন তিনি?
অভিনয় দুনিয়া থেকে দূরে থাকলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয় পর্দার ‘শ্রীকৃষ্ণ’। ফেসবুক থেকে শুরু করে ইনস্টাগ্রামে হামেশাই আপডেট দিতে থাকেন, এমনকী সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ছবিও পোস্ট করেন তিনি। সম্প্রতি তাঁর শেয়ার করা শার্টলেস ছবি দেখে ভক্তদের রীতিমতো ঘুম উড়ে গিয়েছে। ফলে মন্তব্যের ঝুলিও উপচে পড়েছে। একজন ভক্ত লিখেছেন, “আগুন, স্যার আগুন।” আর এক নেটাগরিক আবার লিখেছেন, “স্যার, আপনার ওয়ার্কআউট আর ডায়েটও বলুন। আপনি তো লক্ষ লক্ষ মানুষের অনুপ্রেরণা।”
অভিনয় দুনিয়া থেকে দূরে থাকলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয় পর্দার ‘শ্রীকৃষ্ণ’। ফেসবুক থেকে শুরু করে ইনস্টাগ্রামে হামেশাই আপডেট দিতে থাকেন, এমনকী সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ছবিও পোস্ট করেন তিনি। সম্প্রতি তাঁর শেয়ার করা শার্টলেস ছবি দেখে ভক্তদের রীতিমতো ঘুম উড়ে গিয়েছে। ফলে মন্তব্যের ঝুলিও উপচে পড়েছে। একজন ভক্ত লিখেছেন, “আগুন, স্যার আগুন।” আর এক নেটাগরিক আবার লিখেছেন, “স্যার, আপনার ওয়ার্কআউট আর ডায়েটও বলুন। আপনি তো লক্ষ লক্ষ মানুষের অনুপ্রেরণা।”
এমনিতে ফিটনেসকে প্রাধান্য দেন প্রবীণ এই অভিনেতা। ফলে শরীরচর্চাও করেন তিনি। যা তাঁর ছবিতেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। তবে জিমের পাশাপাশি নিয়মিত যোগাভ্যাসও করেন সর্বদমন।
এমনিতে ফিটনেসকে প্রাধান্য দেন প্রবীণ এই অভিনেতা। ফলে শরীরচর্চাও করেন তিনি। যা তাঁর ছবিতেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। তবে জিমের পাশাপাশি নিয়মিত যোগাভ্যাসও করেন সর্বদমন।
আর সেই যোগাসনকেই এখন পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন পর্দার ‘শ্রীকৃষ্ণ’। বর্তমানে ঋষিকেশে থাকেন তিনি। সেখানে গঙ্গার তীরে যোগ প্রশিক্ষক হিসেবেই কাজ করেন। এমনকী রাজাজি ন্যাশনাল পার্কের কাছে যোগব্যায়াম এবং মেডিটেশন কেন্দ্র খুলেছেন। আর বিগত প্রায় ২৪-২৫ বছর ধরে মেডিটেশন অভ্যাস করেন অভিনেতা। এমনিতে সর্বদমন ডি বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তরপ্রদেশের উন্নাওর মাগারওয়াড়ার বাসিন্দা। নিজের প্রায় ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ধারাবাহিক এবং চলচ্চিত্রে চুটিয়ে কাজ করেছেন। তবে এরপর গ্ল্যামার দুনিয়াকে চিরতরে বিদায় জানিয়েছেন তিনি। সর্বদমন নিজেই একবার বলেছিলেন, তিনি আগেই ভেবে রেখেছিলেন যে, ৫০ বছর বয়স হয়ে যাওয়ার পরে অন্য কোনও কাজে মনোনিবেশ করবেন।
আর সেই যোগাসনকেই এখন পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন পর্দার ‘শ্রীকৃষ্ণ’। বর্তমানে ঋষিকেশে থাকেন তিনি। সেখানে গঙ্গার তীরে যোগ প্রশিক্ষক হিসেবেই কাজ করেন। এমনকী রাজাজি ন্যাশনাল পার্কের কাছে যোগব্যায়াম এবং মেডিটেশন কেন্দ্র খুলেছেন। আর বিগত প্রায় ২৪-২৫ বছর ধরে মেডিটেশন অভ্যাস করেন অভিনেতা। এমনিতে সর্বদমন ডি বন্দ্যোপাধ্যায় উত্তর প্রদেশের উন্নাওর মাগারওয়াড়ার বাসিন্দা। নিজের প্রায় ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ধারাবাহিক এবং চলচ্চিত্রে চুটিয়ে কাজ করেছেন। তবে এরপর গ্ল্যামার দুনিয়াকে চিরতরে বিদায় জানিয়েছেন তিনি। সর্বদমন নিজেই একবার বলেছিলেন, তিনি আগেই ভেবে রেখেছিলেন যে, ৫০ বছর বয়স হয়ে যাওয়ার পরে অন্য কোনও কাজে মনোনিবেশ করবেন।
সর্বদমন একবার একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, ‘শ্রীকৃষ্ণ’-র পরে তিনি আধ্যাত্মিকতার পথ বেছে নিয়েছিলেন এবং তারপর থেকে সেই দিশাতেই কাজ করে চলেছেন। এছাড়া এনজিও পঙ্খ-এর সঙ্গেও কাজ করছেন সর্বদমন। এই এনজিও বস্তিতে বসবাসকারী দরিদ্র শিশুদের বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করে এবং উত্তরাখণ্ডের দরিদ্র মহিলাদের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ শেখায়।
সর্বদমন একবার একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, ‘শ্রীকৃষ্ণ’-র পরে তিনি আধ্যাত্মিকতার পথ বেছে নিয়েছিলেন এবং তারপর থেকে সেই দিশাতেই কাজ করে চলেছেন। এছাড়া এনজিও পঙ্খ-এর সঙ্গেও কাজ করছেন সর্বদমন। এই এনজিও বস্তিতে বসবাসকারী দরিদ্র শিশুদের বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করে এবং উত্তরাখণ্ডের দরিদ্র মহিলাদের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় কাজ শেখায়।