লাইফস্টাইল Rohu Fish: সুস্বাদু তো বটেই, পাতে রোজ পড়ছেও! তবে এই ধরনের মানুষরা ভুলেও ছোঁবেন না রুই মাছ, বিপদ ঘনিয়ে আসবে Gallery July 18, 2024 Bangla Digital Desk কথা যখন বাঙালিকে নিয়ে তখন মাছের প্রসঙ্গ আসবে না, তা কী হয়! ঝোল, ঝাল, ভাজা, কালিয়া, এমনকী বাঙালি তো মাছের অম্বলও রেঁধে ফেলে। মাছ ছাড়া কোনও শুভ কাজও হয় না। শাকের রাজা পুঁই আর মাছের রাজা রুই। যে কোনও মাছ খেলেই অনেক ক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। মাছ পেশিশক্তি বাড়ায়, এনার্জি দেয়। তবে বাঙালির পাতে যেন রুই মাছের একটু বেশি বাড়বাড়ন্ত। যাঁরা হাড়ের ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা রোজ এই মাছ খেলে সমস্যা কমতে পারে। এর কিছু উপাদান হাড়ের সংযোগস্থল নমনীয় করে তোলে। ফলে ব্যথা কমে। রুই মাছের প্রোটিন জয়েন্ট টিস্যু ভাল রাখতে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম রুই মাছে ১৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি খেলে গাঁটের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে। রুই ও কাতলা মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, আয়োডিন, ভিটামিন ডি, ফসফরাস-সহ নানা খনিজ আমাদের মস্তিষ্ককে উজ্জীবিত করার পাশাপাশি সামগ্রিক ভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। রুই মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমাতে, দেহের ট্রাইগ্লিসারাইড লেভেল কমাতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রুই মাছ নিয়মিত খেলে রক্তপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে শুরু করে। রুই মাছে কোলেস্টেরল থাকে যা হার্টের জন্য ভাল নয়। তাই কোলেস্টেরল যাঁদের খুব বেশি রয়েছে তাঁরা এই মাছ এড়িয়ে চলুন । হার্টের সমস্যা থাকলেও পাকা রুই ত্যাগ করা উচিত। অনেক গবেষক বলেছেন, খামারে তেলাপিয়ার মতো রুই মাছ চাষ-ও হচ্ছে। সেই রুই মাছ ক্যানসারের কারণ হতে পারে।