অলকা ইয়াগনিকের আলাদা করে পরিচয় দেওয়ার কিছু নেই। জনপ্রিয় গায়িকা। ১১১৪টি ছবিতে কাজ করেছেন। গেয়েছেন ২৪৮৬টির বেশি হিন্দি গান। ১৯৬৬ সালে কলকাতার এক গুজরাতি পরিবারে জন্ম। বিয়ে করেন শিলংয়ের ব্যবসায়ী নীরজ কাপুরকে। তাঁদের এক মেয়ে, সায়েশা কাপুর। তবে অনেকেই জানেন না, দীর্ঘদিন স্বামী নীরজের সঙ্গে থাকেন না অলকা।

Alka Yagnik: ট্রেনে প্রথম দেখা, পরিবারের অমতে বিয়ে, মা-বাবার কথাই ফলে গিয়েছিল অলকার জীবনে

অলকা ইয়াগনিকের আলাদা করে পরিচয় দেওয়ার কিছু নেই। জনপ্রিয় গায়িকা। ১১১৪টি ছবিতে কাজ করেছেন। গেয়েছেন ২৪৮৬টির বেশি হিন্দি গান। ১৯৬৬ সালে কলকাতার এক গুজরাতি পরিবারে জন্ম। বিয়ে করেন শিলংয়ের ব্যবসায়ী নীরজ কাপুরকে। তাঁদের এক মেয়ে, সায়েশা কাপুর। তবে অনেকেই জানেন না, দীর্ঘদিন স্বামী নীরজের সঙ্গে থাকেন না অলকা।
অলকা ইয়াগনিকের আলাদা করে পরিচয় দেওয়ার কিছু নেই। জনপ্রিয় গায়িকা। ১১১৪টি ছবিতে কাজ করেছেন। গেয়েছেন ২৪৮৬টির বেশি হিন্দি গান। ১৯৬৬ সালে কলকাতার এক গুজরাতি পরিবারে জন্ম। বিয়ে করেন শিলংয়ের ব্যবসায়ী নীরজ কাপুরকে। তাঁদের এক মেয়ে, সায়েশা কাপুর। তবে অনেকেই জানেন না, দীর্ঘদিন স্বামী নীরজের সঙ্গে থাকেন না অলকা।
অলকা ও নীরজের প্রথম দেখা হয় ট্রেনে। সেখান থেকে বন্ধুত্ব এবং ধীরে ধীরে প্রেম। দু’জনেই তাঁদের সম্পর্কের কথা বাড়িতে জানান। কেউই আপত্তি করেননি। প্রেম গাঢ় হয়। দু’জনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু এবার আপত্তি জানায় পরিবার। দু’জনের কেরিয়ার সম্পূর্ণ আলাদা। বিয়ের পর সমস্যা হতে পারে, এমনটা আন্দাজ করেই আপত্তি জানিয়েছিল অলকার পরিবার।
অলকা ও নীরজের প্রথম দেখা হয় ট্রেনে। সেখান থেকে বন্ধুত্ব এবং ধীরে ধীরে প্রেম। দু’জনেই তাঁদের সম্পর্কের কথা বাড়িতে জানান। কেউই আপত্তি করেননি। প্রেম গাঢ় হয়। দু’জনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু এবার আপত্তি জানায় পরিবার। দু’জনের কেরিয়ার সম্পূর্ণ আলাদা। বিয়ের পর সমস্যা হতে পারে, এমনটা আন্দাজ করেই আপত্তি জানিয়েছিল অলকার পরিবার।
মা-বাবার কথা মানেননি অলকা। শোনা যায়, অলকার পরিবার অদ্ভুত ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, বিয়ের পর দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্কে কাটাতে হবে অলকা এবং নীরজকে। এমনকী, এর জন্য সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু দু’জনের কেউই এসবের তোয়াক্কা না করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। শেষ পর্যন্ত অলকার মা-বাবার কথাই সত্যি হয়েছিল। ৯০-এর দশক। অলকা তখন কেরিয়ারের মধ্য গগনে। সেই সময়ই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।
মা-বাবার কথা মানেননি অলকা। শোনা যায়, অলকার পরিবার অদ্ভুত ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল, বিয়ের পর দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্কে কাটাতে হবে অলকা এবং নীরজকে। এমনকী, এর জন্য সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু দু’জনের কেউই এসবের তোয়াক্কা না করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। শেষ পর্যন্ত অলকার মা-বাবার কথাই সত্যি হয়েছিল। ৯০-এর দশক। অলকা তখন কেরিয়ারের মধ্য গগনে। সেই সময়ই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।
বিয়ে হয়েছিল মুম্বইতে। স্বামী নীরজ শিলং থেকে মুম্বই আসেন। কিন্তু সেই সময় নীরজের ব্যবসা খুব একটা ভাল চলছিল না। বিয়ের কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি ফের শিলং ফিরে যান। আর অলকা থেকে যান মুম্বই।মিডিয়া রিপোর্ট বিশ্বাস করলে, এই কারণেই অলকা ইয়াগনিক এবং নীরজ কাপুর আলাদা থাকেন। দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্ক তাঁদের।
বিয়ে হয়েছিল মুম্বইতে। স্বামী নীরজ শিলং থেকে মুম্বই আসেন। কিন্তু সেই সময় নীরজের ব্যবসা খুব একটা ভাল চলছিল না। বিয়ের কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি ফের শিলং ফিরে যান। আর অলকা থেকে যান মুম্বই।মিডিয়া রিপোর্ট বিশ্বাস করলে, এই কারণেই অলকা ইয়াগনিক এবং নীরজ কাপুর আলাদা থাকেন। দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্ক তাঁদের।
তবে দু’জনের মধ্যে ভাল বোঝাপড়া রয়েছে। বিয়ের প্রথম প্রথম অসুবিধা হত। দাম্পত্যে টানাপোড়েনও সৃষ্টি হয়। যার জেরে ৩ থেকে ৪ বছর অলকা এবং নীরজের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হত। তবে পরবর্তীকালে দুজনেই মানিয়ে নিতে শেখেন। সিদ্ধান্ত নেন, আলাদা আলাদা থেকে নিজেদের কাজে মন দেবেন। এভাবেই দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার কৌশল আয়ত্ত করে নেন অলকা এবং নীরজ।
তবে দু’জনের মধ্যে ভাল বোঝাপড়া রয়েছে। বিয়ের প্রথম প্রথম অসুবিধা হত। দাম্পত্যে টানাপোড়েনও সৃষ্টি হয়। যার জেরে ৩ থেকে ৪ বছর অলকা এবং নীরজের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হত। তবে পরবর্তীকালে দুজনেই মানিয়ে নিতে শেখেন। সিদ্ধান্ত নেন, আলাদা আলাদা থেকে নিজেদের কাজে মন দেবেন। এভাবেই দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার কৌশল আয়ত্ত করে নেন অলকা এবং নীরজ।