ক্রিটার কন্ট্রোলের বন্যপ্রাণী প্রশিক্ষণ ব্যবস্থাপক মেগ পিয়ারসন বলেন, "লম্বা ঘাস, জেসমিন, সাইপ্রেসের মতো গাছ শিকারীদের থেকে সাপকে আড়াল দেয়। আর শিকার ধরতে সুবিধা।" খুব লম্বা ঘাস জাতীয় গাছ সাপকে শিকারের সময় লুকিয়ে থাকতে দেয়। নিয়মিত তাই বাড়ির লন কাটতে ভুলবেন না যাতে ঘাস ও ঝোপ সর্বদা ছোট থাকে।"

Snake Bite: বিষধর সাপে কামড়েছে বুঝবেন কীভাবে? ত্বকে এই চিহ্ন দেখলে সাবধান, প্রাণে বাঁচতে যা জেনে রাখা জরুরি

ভারতে প্রতি বছর ৫০ লক্ষ মানুষকে সাপে কামড়ায়। এর মধ্যে বিষক্রিয়া হয় ২.৭ লাখ মানুষের শরীরে। সাপের কামড়ে মৃত্যু হয় ৮১ হাজার থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের। বিষক্রিয়ার কারণে অঙ্গহানির শিকার হন প্রায় ৪ লাখ মানুষ। এমনটাই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু। বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাপ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের অজ্ঞতা এবং ভুল ধারণার কারণেই অধিকাংশ মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
ভারতে প্রতি বছর ৫০ লক্ষ মানুষকে সাপে কামড়ায়। এর মধ্যে বিষক্রিয়া হয় ২.৭ লাখ মানুষের শরীরে। সাপের কামড়ে মৃত্যু হয় ৮১ হাজার থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের। বিষক্রিয়ার কারণে অঙ্গহানির শিকার হন প্রায় ৪ লাখ মানুষ। এমনটাই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু। বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাপ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের অজ্ঞতা এবং ভুল ধারণার কারণেই অধিকাংশ মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ স্বপ্নিল খাতলের মতে, গোটা বিশ্বে ২,৭০০ প্রজাতির সাপ পাওয়া যায়। এর মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ সাপই বিষাক্ত। এই হিসাবে মাত্র ২৭০ থেকে ৩০০ প্রজাতির সাপ সাধারণ মানুষের জন্য বিপজ্জনক। ভারতে ৩৬৭ প্রজাতির সাপ পাওয়া যায়। এর মধ্যে মাত্র ৩৬ থেকে ৪০টি প্রজাতি বিষাক্ত।

বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ স্বপ্নিল খাতলের মতে, গোটা বিশ্বে ২,৭০০ প্রজাতির সাপ পাওয়া যায়। এর মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ সাপই বিষাক্ত। এই হিসাবে মাত্র ২৭০ থেকে ৩০০ প্রজাতির সাপ সাধারণ মানুষের জন্য বিপজ্জনক। ভারতে ৩৬৭ প্রজাতির সাপ পাওয়া যায়। এর মধ্যে মাত্র ৩৬ থেকে ৪০টি প্রজাতি বিষাক্ত।
ভয় এবং দেরিতে চিকিৎসার কারণেই মৃত্যু ঘটে। বিষাক্ত সাপের সংখ্যা কম হলেও ভারতে সাপের কামড়ে মৃত্যু খুব সাধারণ ঘটনা। স্বপ্নীলের মতে, অনেকেই জানেন না কোন সাপ বিষধর আর কোনটা নির্বিষ। এই কারণে নির্বিষ সাপে কামড়ালেও ভয়ের চোটে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন অনেকে। আবার কিছু সময় কোন সাপে কামড়েছে সেটা বুঝতেই অনেকটা সময় চলে যায়। যার কারণে চিকিৎসা পেতে দেরি হয়। ফলে মারা যান রোগী।
ভয় এবং দেরিতে চিকিৎসার কারণেই মৃত্যু ঘটে। বিষাক্ত সাপের সংখ্যা কম হলেও ভারতে সাপের কামড়ে মৃত্যু খুব সাধারণ ঘটনা। স্বপ্নীলের মতে, অনেকেই জানেন না কোন সাপ বিষধর আর কোনটা নির্বিষ। এই কারণে নির্বিষ সাপে কামড়ালেও ভয়ের চোটে হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন অনেকে। আবার কিছু সময় কোন সাপে কামড়েছে সেটা বুঝতেই অনেকটা সময় চলে যায়। যার কারণে চিকিৎসা পেতে দেরি হয়। ফলে মারা যান রোগী।
বিষধর সাপ চেনার উপায়: বিষাক্ত সাপ চেনার সহজ উপায় জানিয়েছেন স্বপ্নিল। যদি সাপে কামড়ানোর পরে, আক্রান্ত স্থানে দুটি দাঁতের চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে সাপটি বিষধর। এই ক্ষেত্রে অবিলম্বে চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন। অন্যথায় রোগীর মৃত্যু হতে পারে। ভারতে সমস্ত বিষয়ধর সাপের জন্য একটিই অ্যান্টিভেনম ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। তাই সাপের প্রজাতি খোঁজার চেষ্টা করা বৃথা।
বিষধর সাপ চেনার উপায়: বিষাক্ত সাপ চেনার সহজ উপায় জানিয়েছেন স্বপ্নিল। যদি সাপে কামড়ানোর পরে, আক্রান্ত স্থানে দুটি দাঁতের চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে সাপটি বিষধর। এই ক্ষেত্রে অবিলম্বে চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন। অন্যথায় রোগীর মৃত্যু হতে পারে। ভারতে সমস্ত বিষয়ধর সাপের জন্য একটিই অ্যান্টিভেনম ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। তাই সাপের প্রজাতি খোঁজার চেষ্টা করা বৃথা।
নির্বিষ সাপ চেনার উপায়: স্বপ্নিল বলছেন, কামড়ের স্থানে যদি ডিম্বাকৃতি বা “U” বা “V” আকৃতির চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে সাপটি নির্বিষ। তবে নির্বিষ সাপ কামড়ালেও রোগীকে ফেলে রাখা যাবে না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
নির্বিষ সাপ চেনার উপায়: স্বপ্নিল বলছেন, কামড়ের স্থানে যদি ডিম্বাকৃতি বা “U” বা “V” আকৃতির চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে সাপটি নির্বিষ। তবে নির্বিষ সাপ কামড়ালেও রোগীকে ফেলে রাখা যাবে না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।