Tag Archives: batasa

DIY Batasa Making in home: এবার পুজোয় ভুলে যান নিম্নমানের বাতাসা, বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন খুব সহজে

উৎসবের সময়ে বাজারে পাওয়া বাতাশা অনেক সময় খারাপ মানের হয়ে থাকে। তাহলে কি এটি বাড়িতে তৈরি করা সম্ভব? হ্যাঁ, আপনি বাড়িতে সহজ উপকরণ ব্যবহার করে এটি তৈরি করতে পারেন এবং নবরাত্রি বা দুর্গাপূজার অনুষ্ঠানে প্রসাদ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
উৎসবের সময়ে বাজারে পাওয়া বাতাশা অনেক সময় খারাপ মানের হয়ে থাকে। তাহলে কি এটি বাড়িতে তৈরি করা সম্ভব? হ্যাঁ, আপনি বাড়িতে সহজ উপকরণ ব্যবহার করে এটি তৈরি করতে পারেন এবং নবরাত্রি বা দুর্গাপূজার অনুষ্ঠানে প্রসাদ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
সবার আগে লাগবে ১ কাপ চিনি। এরপর একে একে আরও কয়েকটি জিনিস জোগাড় করে ফেলুন। জল লাগবে এক কাপ। এলাচ গুড়ো প্রয়োজন। তবে এটা সম্পূর্ণ আপনার সিদ্ধান্ত। দিতেও পারেন আবার নাও দিতে পারেন। এছাড়াও লাগবে কেওড়া জল। এটাও কিন্তু আপনি ইচ্ছে হলে ব্যবহার করতে পারেন, আবার নাও ব্যবহার করতে পারেন৷ 
সবার আগে লাগবে ১ কাপ চিনি। এরপর একে একে আরও কয়েকটি জিনিস জোগাড় করে ফেলুন। জল লাগবে এক কাপ। এলাচ গুড়ো প্রয়োজন। তবে এটা সম্পূর্ণ আপনার সিদ্ধান্ত। দিতেও পারেন আবার নাও দিতে পারেন। এছাড়াও লাগবে কেওড়া জল। এটাও কিন্তু আপনি ইচ্ছে হলে ব্যবহার করতে পারেন, আবার নাও ব্যবহার করতে পারেন৷
প্রথমে একটি কড়াই নিন এবং তাতে চিনি ও জল দিয়ে ধীর আঁচে রান্না করতে থাকুন। ধীরে ধীরে এটি ঘন হতে শুরু করবে। এই মিশ্রন যখন ঘন হতে শুরু করবে, তখন তার মধ্যে এলাচ গুঁড়ো এবং রোজ জল বা কেওড়া জল মিশিয়ে দিন। তবে এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করছে৷ ইচ্ছে হলে ব্যবহার করবেন না হলে নয়৷ 
প্রথমে একটি কড়াই নিন এবং তাতে চিনি ও জল দিয়ে ধীর আঁচে রান্না করতে থাকুন। ধীরে ধীরে এটি ঘন হতে শুরু করবে। এই মিশ্রন যখন ঘন হতে শুরু করবে, তখন তার মধ্যে এলাচ গুঁড়ো এবং রোজ জল বা কেওড়া জল মিশিয়ে দিন। তবে এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করছে৷ ইচ্ছে হলে ব্যবহার করবেন না হলে নয়৷
সাবধানতার সাথে একটি প্লেটের মধ্যে পুরো মিশ্রনটি ঢেলে রাখুন৷  একটু ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। হালকা গরম থাকা অবস্থাতেই ধীরে ধীরে এই মিশ্রনকে বিভিন্ন আকার দিতে থাকুন এবং আপনার ডিজাইনের বাতাশা বানান। আপনি ওই মিশ্রনটিকে গোল আকৃতি দিয়ে প্লেটের মধ্যে সাজিয়ে রাখতে পারেন৷  এটি ঠাণ্ডা হলেই শক্ত হয়ে যাবে৷ মানে আপনার বাতাসা  তৈরি হয়ে গিয়েছে।
সাবধানতার সাথে একটি প্লেটের মধ্যে পুরো মিশ্রনটি ঢেলে রাখুন৷  একটু ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। হালকা গরম থাকা অবস্থাতেই ধীরে ধীরে এই মিশ্রনকে বিভিন্ন আকার দিতে থাকুন এবং আপনার ডিজাইনের বাতাশা বানান। আপনি ওই মিশ্রনটিকে গোল আকৃতি দিয়ে প্লেটের মধ্যে সাজিয়ে রাখতে পারেন৷  এটি ঠাণ্ডা হলেই শক্ত হয়ে যাবে৷ মানে আপনার বাতাসা  তৈরি হয়ে গিয়েছে।
মনে রাখবেন, এটি দ্রুত ঠাণ্ডা হতে শুরু করে এবং পরে আকার দেওয়া কঠিন হয়ে যায়। যদি তা হয়, তবে এতে সামান্য জল ঢেলে গ্যাস চালু করুন এবং যত দ্রুত সম্ভব এটিকে ফের  তরলে পরিণত করুন। তারপর হালকা ঠান্ডা হলে ফের আকার দিয়ে বাতাসা বানান৷ এইভাবে আপনার বাতাশা প্রস্তুত। বাড়িতে তৈরি বাতাশা পূজায় শুদ্ধ প্রসাদ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
মনে রাখবেন, এটি দ্রুত ঠাণ্ডা হতে শুরু করে এবং পরে আকার দেওয়া কঠিন হয়ে যায়। যদি তা হয়, তবে এতে সামান্য জল ঢেলে গ্যাস চালু করুন এবং যত দ্রুত সম্ভব এটিকে ফের  তরলে পরিণত করুন। তারপর হালকা ঠান্ডা হলে ফের আকার দিয়ে বাতাসা বানান৷ এইভাবে আপনার বাতাশা প্রস্তুত। বাড়িতে তৈরি বাতাশা পূজায় শুদ্ধ প্রসাদ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।