Tag Archives: Chandipura Virus

Chandipura virus: ফের থাবা চণ্ডীপুরা ভাইরাসের, গুজরাতে মৃত ৩২, বাড়ছে সংক্রমিতের সংখ্যা, কীভাবে ছড়ায় এই রোগ? কী কী উপসর্গ? পড়ুন

ফের ভারতে থাবা বসিয়েছে চণ্ডীপুরা ভাইরাস। গুজরাতে লাফিয়ে-লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। সে-রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবার ফের ১৩ জন রোগীর হদিশ মেলে, যাঁরােই ভাইরাসে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। মৃত্যু হয়েছে ৫ আক্রান্তের।
ফের ভারতে থাবা বসিয়েছে চণ্ডীপুরা ভাইরাস। গুজরাতে লাফিয়ে-লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। সে-রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবার ফের ১৩ জন রোগীর হদিশ মেলে, যাঁরােই ভাইরাসে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। মৃত্যু হয়েছে ৫ আক্রান্তের।
গুজরাতে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুজরাতের রাজকোট, আহমেদাবাদ, মোরবি-সহ বেশ কিছু জায়গা থেকে সংক্রমিতদের খোঁজ মিলছে। অন্তত ১০টি জেলায় এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বলে আশঙ্কা। গত কয়েক দিনে এই ভাইরাসের কারণে অন্তত ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে, আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৮৪।

গুজরাতে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুজরাতের রাজকোট, আহমেদাবাদ, মোরবি-সহ বেশ কিছু জায়গা থেকে সংক্রমিতদের খোঁজ মিলছে। অন্তত ১০টি জেলায় এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে বলে আশঙ্কা। গত কয়েক দিনে এই ভাইরাসের কারণে অন্তত ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে, আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৮৪।
১৯৬৫ সালে মহারাষ্ট্রের চণ্ডীপুরা গ্রামে এই ভাইরাসের হদিস মিলেছিল। সেই থেকেই এর নাম চণ্ডীপুরা ভাইরাস। অতীতে এই ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত দেখা যায় অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়।
১৯৬৫ সালে মহারাষ্ট্রের চণ্ডীপুরা গ্রামে এই ভাইরাসের হদিস মিলেছিল। সেই থেকেই এর নাম চণ্ডীপুরা ভাইরাস। অতীতে এই ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত দেখা যায় অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশায়।
পরে ২০০৩-০৪ সালে এই ভাইরাসের প্রকোপ দেখা গিয়েছিল মধ্য ভারতে। অন্ধ্রপ্রদেশ ও গুজরাতে সেই সময় এই ভাইরাসে সংক্রমিতদের মধ্যে মৃত্যুর হার ছিল ৫৬-৭৫ শতাংশ।
পরে ২০০৩-০৪ সালে এই ভাইরাসের প্রকোপ দেখা গিয়েছিল মধ্য ভারতে। অন্ধ্রপ্রদেশ ও গুজরাতে সেই সময় এই ভাইরাসে সংক্রমিতদের মধ্যে মৃত্যুর হার ছিল ৫৬-৭৫ শতাংশ।
চণ্ডীপুরা ভাইরাসে মূলত ১৫ বছরের কম বয়সীরা আক্রান্ত হয়। ভাইরাসটি 'র‍্যাবডোভিরিডি' গোত্রের, বাহক স্যান্ডফ্লাই। বর্ষা ও বর্ষা পরবর্তী সময়ে এই ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ে। চিকিৎসকদের মতে, শিশুদের এই ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
চণ্ডীপুরা ভাইরাসে মূলত ১৫ বছরের কম বয়সীরা আক্রান্ত হয়। ভাইরাসটি ‘র‍্যাবডোভিরিডি’ গোত্রের, বাহক স্যান্ডফ্লাই। বর্ষা ও বর্ষা পরবর্তী সময়ে এই ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ে। চিকিৎসকদের মতে, শিশুদের এই ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
চণ্ডীপুরা ভাইরাসের মূল উপসর্গ হল জ্বর, বমি বমি ভাব, মাথা যন্ত্রণা,কনভালশন। খিঁচুনি এমনকি কোমায় চলে যেতে পারে রোগী। হতে পারে মৃত্যুও।
চণ্ডীপুরা ভাইরাসের মূল উপসর্গ হল জ্বর, বমি বমি ভাব, মাথা যন্ত্রণা,কনভালশন। খিঁচুনি এমনকি কোমায় চলে যেতে পারে রোগী। হতে পারে মৃত্যুও।
Chandipura Virus
Chandipura Virus