Tag Archives: Gold Investment

Gold Investments: এক বছরের মধ্যেই নিশ্চিত ভাবে ২০ শতাংশ রিটার্ন পেতে চান? তাহলে বিনিয়োগ করুন সোনায়; জানুন কারণ

বিগত ১ বছরে দুর্দান্ত রিটার্ন দিয়েছে সোনা। গত বছরের অক্টোবর মাস থেকে সোনার দরের স্তর ৩৮ শতাংশ উঠেছিল। সেই সময়ে নিফটি-র রিটার্ন ছিল ২৮ শতাংশ। সোনার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ার একাধিক কারণ ছিল। এর মধ্যে অন্যতম হল, ভূ-রাজনৈতিক অশান্তি, একাধিক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক প্রচুর পরিমাণে সোনা ক্রয় এবং আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যে সোনায় বিনিয়োগের আগ্রহ। যদিও গত এক মাস ধরে সোনার দরে তা-ও কিছুটা স্থিতিশীলতা দেখা যাচ্ছে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আগামী দিনে সোনার ক্ষেত্রে কী ধরনের ট্রেন্ড বা প্রবণতা দেখা যাবে।Representative Image
বিগত ১ বছরে দুর্দান্ত রিটার্ন দিয়েছে সোনা। গত বছরের অক্টোবর মাস থেকে সোনার দরের স্তর ৩৮ শতাংশ উঠেছিল। সেই সময়ে নিফটি-র রিটার্ন ছিল ২৮ শতাংশ। সোনার চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ার একাধিক কারণ ছিল। এর মধ্যে অন্যতম হল, ভূ-রাজনৈতিক অশান্তি, একাধিক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক প্রচুর পরিমাণে সোনা ক্রয় এবং আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যে সোনায় বিনিয়োগের আগ্রহ। যদিও গত এক মাস ধরে সোনার দরে তা-ও কিছুটা স্থিতিশীলতা দেখা যাচ্ছে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে, আগামী দিনে সোনার ক্ষেত্রে কী ধরনের ট্রেন্ড বা প্রবণতা দেখা যাবে। Representative Image
আমেরিকায় সুদের হার হ্রাসের প্রভাব সোনার উপর পড়বে: সোনার দর বিশ্বব্যাপী কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে। প্রথমত, ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতি সোনার উপর প্রভাব ফেলে। মার্কিন সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের তরফে সুদের হার প্রায় শূন্য শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। যা ২০২২ সাল থেকে বাড়তে শুরু করেছিল। বর্তমানে তা রয়েছে ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৫.৫ শতাংশের মধ্যে। আশা করা হচ্ছে, চলতি মাসে তারা সুদের হার কমাতে পারে। এর প্রভাব গিয়ে পড়বে সোনার দরের উপর। আর এমনকী যদি সুদের হার কমাতে ফেডারেল রিজার্ভ দেরিও করে, তাহলে সোনার চাহিদা বাড়বে। আর সেটা হবে আমেরিকায় মন্দা বৃদ্ধির আশঙ্কার কারণেই। এর কারণ হল, সবথেকে নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম বলে বিবেচিত হয় সোনা। Representative Image
আমেরিকায় সুদের হার হ্রাসের প্রভাব সোনার উপর পড়বে: সোনার দর বিশ্বব্যাপী কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে। প্রথমত, ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতি সোনার উপর প্রভাব ফেলে। মার্কিন সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের তরফে সুদের হার প্রায় শূন্য শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। যা ২০২২ সাল থেকে বাড়তে শুরু করেছিল। বর্তমানে তা রয়েছে ৫.২৫ শতাংশ থেকে ৫.৫ শতাংশের মধ্যে। আশা করা হচ্ছে, চলতি মাসে তারা সুদের হার কমাতে পারে। এর প্রভাব গিয়ে পড়বে সোনার দরের উপর। আর এমনকী যদি সুদের হার কমাতে ফেডারেল রিজার্ভ দেরিও করে, তাহলে সোনার চাহিদা বাড়বে। আর সেটা হবে আমেরিকায় মন্দা বৃদ্ধির আশঙ্কার কারণেই। এর কারণ হল, সবথেকে নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম বলে বিবেচিত হয় সোনা। Representative Image
চিন থেকে বাড়বে সোনার চাহিদা: এই ভাবে মধ্য মেয়াদ নাগাদ সোনার একটি ভাল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে চিনে প্রচুর পরিমাণে সোনা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আর সেখানে সোনার চাহিদা এর মূল্যের উপর নির্ভর করে। সোনার বর্তমান উচ্চ মূল্যে যদি সেখানে প্রফিট বুকিং হয়, তাহলে চিনে সোনার ভাল চাহিদা দেখা যাবে। অন্ততপক্ষে এটা নিশ্চিত যে, মধ্য মেয়াদে সোনার দরে তেমন মারাত্মক হ্রাস দেখা যাবে না। Representative Image
চিন থেকে বাড়বে সোনার চাহিদা: এই ভাবে মধ্য মেয়াদ নাগাদ সোনার একটি ভাল সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে চিনে প্রচুর পরিমাণে সোনা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আর সেখানে সোনার চাহিদা এর মূল্যের উপর নির্ভর করে। সোনার বর্তমান উচ্চ মূল্যে যদি সেখানে প্রফিট বুকিং হয়, তাহলে চিনে সোনার ভাল চাহিদা দেখা যাবে। অন্ততপক্ষে এটা নিশ্চিত যে, মধ্য মেয়াদে সোনার দরে তেমন মারাত্মক হ্রাস দেখা যাবে না। Representative Image
সোনা হতে চলেছে বিনিয়োগকারীদের প্রথম পছন্দ: ভারতে জুলাই মাসে সরকার ঘোষণা করেছিল যে, সোনার আমদানি শুল্ক কমানো হবে। আর তা ১৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছিল। ২০১৩ সালের পর এটাই ছিল সবথেকে কম আমদানি শুল্ক। এর ফলে মাঝারি এবং দীর্ঘ মেয়াদে সোনা পাচার অনেকটাই কমে যাবে। যার ফলে ভারতে সোনার চাহিদাও বৃদ্ধি পাবে। এর পাশাপাশি বিনিয়োগের নিরিখে দেখতে গেলে সোনার আর বিকল্প থাকবে না। মাস কয়েক আগেই বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের দিকে ঝুঁকেছিলেন। এদিকে গত এক বছরে সরকারি বন্ডের প্রতি ঝোঁক উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে। এমতাবস্থায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দই থাকবে সোনা। এই সব কারণে কিছু ব্যাঙ্কের আশা, আগামী বছরের মধ্যে সোনার মূল্য ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। Representative Image
সোনা হতে চলেছে বিনিয়োগকারীদের প্রথম পছন্দ: ভারতে জুলাই মাসে সরকার ঘোষণা করেছিল যে, সোনার আমদানি শুল্ক কমানো হবে। আর তা ১৫ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছিল। ২০১৩ সালের পর এটাই ছিল সবথেকে কম আমদানি শুল্ক। এর ফলে মাঝারি এবং দীর্ঘ মেয়াদে সোনা পাচার অনেকটাই কমে যাবে। যার ফলে ভারতে সোনার চাহিদাও বৃদ্ধি পাবে। এর পাশাপাশি বিনিয়োগের নিরিখে দেখতে গেলে সোনার আর বিকল্প থাকবে না। মাস কয়েক আগেই বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের দিকে ঝুঁকেছিলেন। এদিকে গত এক বছরে সরকারি বন্ডের প্রতি ঝোঁক উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে। এমতাবস্থায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রথম পছন্দই থাকবে সোনা। এই সব কারণে কিছু ব্যাঙ্কের আশা, আগামী বছরের মধ্যে সোনার মূল্য ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।Representative Image
বিনিয়োগকারীদের কী করা উচিত?- স্বল্প মেয়াদে সংশোধন অথবা উত্থান-পতন উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। যদি বিনিয়োগকারীরা মাঝারি এবং দীর্ঘ মেয়াদের জন্য সোনায় বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে তাঁদের স্বল্প মেয়াদে উত্থান-পতনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আর বিনিয়োগের পোর্টফোলিওতে সোনা রাখাটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে বিনিয়োগের পোর্টফোলিওয় বৈচিত্র্য আসবে। তাই সোনায় যদি স্বল্প মেয়াদের ওঠা-নামা থাকে, তাহলেও পোর্টফোলিওয় সোনা রাখতেই হবে। Representative Image
বিনিয়োগকারীদের কী করা উচিত?- স্বল্প মেয়াদে সংশোধন অথবা উত্থান-পতন উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। যদি বিনিয়োগকারীরা মাঝারি এবং দীর্ঘ মেয়াদের জন্য সোনায় বিনিয়োগ করতে চান, তাহলে তাঁদের স্বল্প মেয়াদে উত্থান-পতনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আর বিনিয়োগের পোর্টফোলিওতে সোনা রাখাটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এতে বিনিয়োগের পোর্টফোলিওয় বৈচিত্র্য আসবে। তাই সোনায় যদি স্বল্প মেয়াদের ওঠা-নামা থাকে, তাহলেও পোর্টফোলিওয় সোনা রাখতেই হবে। Representative Image