Tag Archives: Insurance

Rail: রেলের টিকিট কাটলেই পাবেন ১০ লক্ষ টাকার বিমা! খরচ মাত্র ৩৫ পয়সা, কীভাবে মেলে জানুন

*ভারতীয় রেল দেশের মেরুদণ্ড। ভারতের জনসংখ্যার অধিকাংশই রেলপথে যাতায়াত করে। তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট ২২,৫৯৩টি ট্রেন রয়েছে। ৯১৪১ পণ্যবাহী ট্রেন এবং ১৩,৪৫২ যাত্রীবাহী ট্রেন। ভারতে, প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ৪০ লাখ মানুষ রেলপথে যাতায়াত করে, যা অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যার প্রায় সমান (২.৬ কোটি)।
*ভারতীয় রেল দেশের মেরুদণ্ড। ভারতের জনসংখ্যার অধিকাংশই রেলপথে যাতায়াত করে। তথ্য অনুযায়ী, দেশে মোট ২২,৫৯৩টি ট্রেন রয়েছে। ৯১৪১ পণ্যবাহী ট্রেন এবং ১৩,৪৫২ যাত্রীবাহী ট্রেন। ভারতে, প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ৪০ লাখ মানুষ রেলপথে যাতায়াত করে, যা অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যার প্রায় সমান (২.৬ কোটি)।
*বর্তমানে, বেশিরভাগ মানুষ অনলাইনে ট্রেন ভ্রমণের টিকিট বুক করেন। কিন্তু, আপনি কী জানেন যে টিকিট বুক করার সময় অতিরিক্ত ০.৪৯ পয়সা খরচ করে আপনি অনেক সুবিধা পেতে পারেন। হ্যাঁ, যাত্রীদের একটি বীমা বিকল্প দেওয়া হয় যখন তারা IRCTC প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে টিকিট বুক করে। এই বীমা গ্রহণকারী যাত্রীরা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্লেম পান।
*বর্তমানে, বেশিরভাগ মানুষ অনলাইনে ট্রেন ভ্রমণের টিকিট বুক করেন। কিন্তু, আপনি কী জানেন যে টিকিট বুক করার সময় অতিরিক্ত ০.৪৯ পয়সা খরচ করে আপনি অনেক সুবিধা পেতে পারেন। হ্যাঁ, যাত্রীদের একটি বীমা বিকল্প দেওয়া হয় যখন তারা IRCTC প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে টিকিট বুক করে। এই বীমা গ্রহণকারী যাত্রীরা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্লেম পান।
*আইআরসিটিসি-র ভ্রমণ বিমা নেওয়ার পদ্ধতি: ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের ওয়েবসাইট বা অ্যাপের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কেনার সময়, যাত্রীরা মাত্র ৩৫ পয়সা দিয়ে ভ্রমণ বিমা নিতে পারেন। হাসপাতালে ভর্তি, দাহকৃত দেহাবশেষ পরিবহন, স্থায়ী প্রতিবন্ধকতা এবং মৃত্যু সহ একাধিক পরিস্থিতিকে এই বিমা কভার করে।
*আইআরসিটিসি-র ভ্রমণ বিমা নেওয়ার পদ্ধতি: ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের ওয়েবসাইট বা অ্যাপের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কেনার সময়, যাত্রীরা মাত্র ৩৫ পয়সা দিয়ে ভ্রমণ বিমা নিতে পারেন। হাসপাতালে ভর্তি, দাহকৃত দেহাবশেষ পরিবহন, স্থায়ী প্রতিবন্ধকতা এবং মৃত্যু সহ একাধিক পরিস্থিতিকে এই বিমা কভার করে।
*২০২১ সালের ১ নভেম্বর থেকে যাত্রী প্রতি ৩৫ পয়সা ফি কার্যকর হয়েছে, সমস্ত কর সহ। ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স স্কিমের আওতায় কোন পরিস্থিতিতে কত ক্ষতিপূরণের পরিমাণ পাওয়া যায় দেখে নেওয়া যাক। ট্রেন দুর্ঘটনায় যাত্রীর মৃত্যু হলে ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়। দুর্ঘটনার দিন থেকে ১২ মাসের মধ্যে স্থায়ী অক্ষমতার শিকার হলে বিমাকৃত ব্যক্তি ১০ লাখ টাকা দাবি করতে পারেন।
*২০২১ সালের ১ নভেম্বর থেকে যাত্রী প্রতি ৩৫ পয়সা ফি কার্যকর হয়েছে, সমস্ত কর সহ। ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স স্কিমের আওতায় কোন পরিস্থিতিতে কত ক্ষতিপূরণের পরিমাণ পাওয়া যায় দেখে নেওয়া যাক। ট্রেন দুর্ঘটনায় যাত্রীর মৃত্যু হলে ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়। দুর্ঘটনার দিন থেকে ১২ মাসের মধ্যে স্থায়ী অক্ষমতার শিকার হলে বিমাকৃত ব্যক্তি ১০ লাখ টাকা দাবি করতে পারেন।
*রেলযাত্রার সময় দুর্ঘটনার কারণে শারীরিক আঘাত পেলে ১২ মাসের মধ্যে বিমাকৃত রাশির ৭৫ শতাংশ দেওয়া হয়। স্থায়ী আংশিক অক্ষমতার ক্ষেত্রে যেমন একটি অঙ্গ হারালে ৬৭ শতাংশ, দৃষ্টিশক্তি হারালে ৬৭ শতাংশ টাকা প্রদান করা হয়। বিমার মেয়াদের মধ্যে রেল যাত্রার সময় কোনও আঘাত পেলে হাসপাতালে ভর্তি এবং চিকিৎসার জন্যে ২ লাখ টাকা দেওয়া হয়।
*রেলযাত্রার সময় দুর্ঘটনার কারণে শারীরিক আঘাত পেলে ১২ মাসের মধ্যে বিমাকৃত রাশির ৭৫ শতাংশ দেওয়া হয়। স্থায়ী আংশিক অক্ষমতার ক্ষেত্রে যেমন একটি অঙ্গ হারালে ৬৭ শতাংশ, দৃষ্টিশক্তি হারালে ৬৭ শতাংশ টাকা প্রদান করা হয়। বিমার মেয়াদের মধ্যে রেল যাত্রার সময় কোনও আঘাত পেলে হাসপাতালে ভর্তি এবং চিকিৎসার জন্যে ২ লাখ টাকা দেওয়া হয়।
*আইআরসিটিসি-র নিয়ম ও শর্তাবলীর পৃষ্ঠা অনুসারে, রেলওয়ে আইনের ১২৪ এবং ১২৪এ ধারা সহ ধারা ১২৩-এর অধীনে অপ্রীতিকর ঘটনায় মৃত্যু হলে বিমা কোম্পানি মৃতদেহ বাসস্থান বা শ্মশান বা সমাধিস্থল পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার জন্যে ১০ হাজার টাকা দেবে। এজন্যে কোনও প্রমাণ পেশ করতে হবে না।
*আইআরসিটিসি-র নিয়ম ও শর্তাবলীর পৃষ্ঠা অনুসারে, রেলওয়ে আইনের ১২৪ এবং ১২৪এ ধারা সহ ধারা ১২৩-এর অধীনে অপ্রীতিকর ঘটনায় মৃত্যু হলে বিমা কোম্পানি মৃতদেহ বাসস্থান বা শ্মশান বা সমাধিস্থল পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার জন্যে ১০ হাজার টাকা দেবে। এজন্যে কোনও প্রমাণ পেশ করতে হবে না।
*IRCTC দ্বারা প্রদত্ত এই সুবিধাটি ব্যবহার করতে আপনাকে ০.৪৯ পয়সা খরচ করতে হবে। এই বীমা গ্রহণকারী ব্যক্তি যাত্রার সময় কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত দাবি পান। ট্রেন দুর্ঘটনায় কেউ মারা গেলে বা তার শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাকে ১০ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এছাড়াও কোনও অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ৭.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বীমা পাওয়া যায়। ভ্রমণের সময় ট্রেন থেকে পড়ে গেলে হাসপাতালের চিকিৎসার খরচ বাবদ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত পাবেন।
*IRCTC দ্বারা প্রদত্ত এই সুবিধাটি ব্যবহার করতে আপনাকে ০.৪৯ পয়সা খরচ করতে হবে। এই বীমা গ্রহণকারী ব্যক্তি যাত্রার সময় কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত দাবি পান। ট্রেন দুর্ঘটনায় কেউ মারা গেলে বা তার শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাকে ১০ লাখ টাকা দেওয়া হয়। এছাড়াও কোনও অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ৭.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বীমা পাওয়া যায়। ভ্রমণের সময় ট্রেন থেকে পড়ে গেলে হাসপাতালের চিকিৎসার খরচ বাবদ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত পাবেন।

৫ অক্টোবর থেকে উঠে যাচ্ছে ‘Arogya Plus Policy’, আপনি কিনেছেন? পলিসি হোল্ডারদের কী হবে

কলকাতা: উঠে যাচ্ছে ‘আরোগ্য প্লাস পলিসি’। এমনটাই জানিয়েছে এসবিআই জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি। ২০২৪-এর ৫ অক্টোবর থেকে আর ‘আরোগ্য প্লাস পলিসি’ কিনতে পারবেন না গ্রাহকরা। নিয়ম অনুযায়ী, পলিসি প্রত্যাহার করার ৯০ দিন আগে গ্রাহকদের জানাতে হয়। সেই অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার এই খবর জানিয়েছে এসবিআই জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি।

এখন আরোগ্য প্লাস পলিসি হোল্ডাররা কী করবেন? এসবিআই জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি জানিয়েছে, পলিসি হোল্ডারদের সুপার হেলথ ইনস্যুরেন্সের মতো স্বাস্থ্য বিমা পলিসি বা স্ট্যান্ডার্ড প্রোডাক্ট সহ কোনও স্বতন্ত্র স্বাস্থ্য বিমায় পলিসিতে স্থানান্তরের বিকল্প দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, আরোগ্য প্লাস পলিসিতে ফ্ল্যাট প্রিমিয়ামে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিমা কভারেজ দেওয়া হত। ব্যক্তি, ফ্যামিলি নন ফ্লোটার এবং ফ্যামিলি ফ্লোটারে বিমা করার সুবিধা ছিল। রুম ভাড়া এবং বয়স সম্পর্কিত চার্জের কোনও সীমা ছিল না।

আরও পড়ুন: কোম্পানি ঢেলে সাজাতে গিয়ে ব্যাপক কর্মী ছাঁটাই করছে Paytm, ঘোষণা বোনাসেরও

এসবিআই জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানির প্রেস রিলিজ অনুযায়ী, “গ্রাহকদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে পণ্যের ক্রমাগত পর্যালোচনা এবং পরিমার্জনার অংশ হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে”। এখানে বলে রাখা ভাল, স্বাস্থ্যসেবা চাহিদা মেটাতে এবং হাসপাতালে ভর্তি ও চিকিৎসা ব্যয়ের বোঝা কমাতে সুপার হেলথ ইনস্যুরেন্সের ডিজাইন করা হয়েছে। এতে ডে কেয়ার, অস্ত্রোপচার কভারেজ, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ক্লেম শিল্ড এবং নন মেডিক্যাল চার্জের কভারেজ পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুন: পিএম কিষান যোজনা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যা না জানলেই নয়

সুপার হেলথ ইনস্যুরেন্সে পুনঃবিমা সুবিধাও পাওয়া যায়। কোনও অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই বিমাকৃত অর্থ রিফিল করতে পারেন পলিসি হোল্ডার। সাশ্রয়ী মূল্যে বিস্তৃত স্বাস্থ্যসেবা কভারেজের জন্যই এই পলিসি ডিজাইন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কোম্পানি। প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এসবিআই জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানির বর্তমানে দেশ জুড়ে ১৪৩টির বেশি শাখা রয়েছে। ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে কোম্পানির গ্রস ডাইরেক্ট প্রিমিয়াম ইনকাম ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১২,৫৫৩.৫৭ কোটি টাকা ছুঁয়েছে।

গ্রস ডাইরেক্ট প্রিমিয়াম ইনকাম বৃদ্ধির ফলে কোম্পানির বাজার শেয়ারও বেড়েছে। ২০২৩ অর্থবর্ষে এসবিআই জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানির বাজার শেয়ার ছিল ৪.২২ শতাংশ। বর্তমানে তা বেড়ে ৪.৩৩ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে।