Tag Archives: Kolkata Gold Price

Gold Price: সোনার দাম আরও বাড়বে? এভাবে কিনলে আপনি ১২ হাজার টাকা লাভ পেতে পারেন, দেখে নিন পদ্ধতি

গত কয়েক বছরে সোনার দামে যেন আগুন লেগেছে। হাত দেওয়াই যাচ্ছে না। একটা সময় ১০ গ্রাম সোনা ১৫ থেকে ২০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন তার দাম পৌঁছেছে ৭৪ হাজার টাকায়। এই পরিস্থিতিতে এত দাম দিয়ে সোনা কেনা ঠিক হবে কি না, বুঝতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরাও।
গত কয়েক বছরে সোনার দামে যেন আগুন লেগেছে। হাত দেওয়াই যাচ্ছে না। একটা সময় ১০ গ্রাম সোনা ১৫ থেকে ২০ টাকায় পাওয়া যেত। এখন তার দাম পৌঁছেছে ৭৪ হাজার টাকায়। এই পরিস্থিতিতে এত দাম দিয়ে সোনা কেনা ঠিক হবে কি না, বুঝতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরাও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সোনা দামি মনে হলে একটি বিশেষ কৌশল অনুযায়ী বিনিয়োগ করলে লাভ হওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা রয়েছে। সোনার দাম কত বাড়তে পারে এবং কী দামে কিনতে হবে, তা জানিয়েছে ব্রোকারেজ ফার্ম।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সোনা দামি মনে হলে একটি বিশেষ কৌশল অনুযায়ী বিনিয়োগ করলে লাভ হওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা রয়েছে। সোনার দাম কত বাড়তে পারে এবং কী দামে কিনতে হবে, তা জানিয়েছে ব্রোকারেজ ফার্ম।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্রোকারেজ ফার্ম মতিলাল ওসওয়াল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস সোনার দামে পতন হলে সেই সময় কেনার পরামর্শ দিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এই কৌশলে ১০ গ্রাম সোনায় ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ হতে পারে।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্রোকারেজ ফার্ম মতিলাল ওসওয়াল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস সোনার দামে পতন হলে সেই সময় কেনার পরামর্শ দিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এই কৌশলে ১০ গ্রাম সোনায় ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ হতে পারে।
সোনার প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী: সোনায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দিয়েছে মতিলাল অসওয়াল। ব্রোকারেজ ফার্ম মনে করছে, ১০ গ্রাম সোনার দাম ৮১ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠতে পারে। তাই হলুদ ধাতুর ‘পতনের সময় কেনা’-র পরামর্শ দিয়েছে তারা। মতিলাল অসওয়াল ৬৯ হাজার টাকায় ১০ গ্রাম সোনা কেনার পরামর্শ দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। এভাবে প্রতি ১০ গ্রাম সোনায় ১২ হাজার টাকার লাভ মিলতে পারে।
সোনার প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী: সোনায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবুজ সংকেত দিয়েছে মতিলাল অসওয়াল। ব্রোকারেজ ফার্ম মনে করছে, ১০ গ্রাম সোনার দাম ৮১ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠতে পারে। তাই হলুদ ধাতুর ‘পতনের সময় কেনা’-র পরামর্শ দিয়েছে তারা। মতিলাল অসওয়াল ৬৯ হাজার টাকায় ১০ গ্রাম সোনা কেনার পরামর্শ দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। এভাবে প্রতি ১০ গ্রাম সোনায় ১২ হাজার টাকার লাভ মিলতে পারে।
COMEX-এর জন্য মতিলাল অসওয়ালের আউন্স প্রতি ২৬৫০ ডলার লক্ষ্যমাত্র ধার্য করেছে। তাই প্রতি আউন্স ২২৫০ ডলারে কেনার পরামর্শ দিয়েছে তারা। সোনার দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ শক্তিশালী অভ্যন্তরীণ চাহিদা এবং ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা। এই দুই কারণেই উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে সোনার দাম আরও বাড়তে পারে।
COMEX-এর জন্য মতিলাল অসওয়ালের আউন্স প্রতি ২৬৫০ ডলার লক্ষ্যমাত্র ধার্য করেছে। তাই প্রতি আউন্স ২২৫০ ডলারে কেনার পরামর্শ দিয়েছে তারা। সোনার দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ শক্তিশালী অভ্যন্তরীণ চাহিদা এবং ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা। এই দুই কারণেই উপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে সোনার দাম আরও বাড়তে পারে।
গোটা বিশ্বে সোনার দাম বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সোনার দাম বাড়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। এর আরেকটি কারণ হল, অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক তাদের রিজার্ভে সোনার মজুদ বাড়াচ্ছে। তাছাড়া মুদ্রাস্ফীতি বাড়লে সোনার দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গোটা বিশ্বে সোনার দাম বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সোনার দাম বাড়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। এর আরেকটি কারণ হল, অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক তাদের রিজার্ভে সোনার মজুদ বাড়াচ্ছে। তাছাড়া মুদ্রাস্ফীতি বাড়লে সোনার দাম আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্তমানে ভারতে সোনার দাম প্রায় স্থিতিশীল রয়েছে। ibja-এর ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৪ ক্যারেটের ১০ গ্রাম সোনার দাম ৭২,১১৫ টাকা এবং ১০ গ্রাম ২২ ক্যারেট সোনার দাম আনুমানিক ৬৬,০৫৭ টাকা।
বর্তমানে ভারতে সোনার দাম প্রায় স্থিতিশীল রয়েছে। ibja-এর ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২৪ ক্যারেটের ১০ গ্রাম সোনার দাম ৭২,১১৫ টাকা এবং ১০ গ্রাম ২২ ক্যারেট সোনার দাম আনুমানিক ৬৬,০৫৭ টাকা।

Gold Price Rise: ভোটের পর কি সোনার দাম আরও বাড়বে? কত হবে ১০ গ্রামের দাম ?

শুরু ভোট। চলছে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের নির্বাচন জাতীয় এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। এর মধ্যেই গত দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল সামনে আনল, সোনার দামে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রভাব সংক্রান্ত রিপোর্ট।
শুরু ভোট। চলছে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের নির্বাচন জাতীয় এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। এর মধ্যেই গত দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল সামনে আনল, সোনার দামে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রভাব সংক্রান্ত রিপোর্ট।
অনেকেরই একে অ্যাপোফেনিয়া বা প্যাটার্নিসিটির বাধ্যতামূলক বৈশিষ্ট্য থেকে উদ্ভূত মনে হতে পারে, যা আপাত সম্পর্কহীন জিনিসগুলোর মধ্যে অর্থপূর্ণ সংযোগ দেখায়। এক্ষেত্রে বিষয়টা নিছক প্যাটার্নিসিটি নয়। ভারতের বিপুল জনসংখ্যা এখনও সম্পদ বলতে সোনাই বোঝে।
অনেকেরই একে অ্যাপোফেনিয়া বা প্যাটার্নিসিটির বাধ্যতামূলক বৈশিষ্ট্য থেকে উদ্ভূত মনে হতে পারে, যা আপাত সম্পর্কহীন জিনিসগুলোর মধ্যে অর্থপূর্ণ সংযোগ দেখায়। এক্ষেত্রে বিষয়টা নিছক প্যাটার্নিসিটি নয়। ভারতের বিপুল জনসংখ্যা এখনও সম্পদ বলতে সোনাই বোঝে।
শুধু তাই নয়, পুজো-পার্বণ, উৎসব-অনুষ্ঠানে সোনা কেনেও। ফলে ভারতীয় রাজনীতিতে এবং নীতিতে সোনার উচ্চ প্রভাব রয়েছে তাই নয়, দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কও দীর্ঘ সময় ধরে সোনার শীর্ষ ১০ ক্রেতার মধ্যে অন্যতম।
শুধু তাই নয়, পুজো-পার্বণ, উৎসব-অনুষ্ঠানে সোনা কেনেও। ফলে ভারতীয় রাজনীতিতে এবং নীতিতে সোনার উচ্চ প্রভাব রয়েছে তাই নয়, দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কও দীর্ঘ সময় ধরে সোনার শীর্ষ ১০ ক্রেতার মধ্যে অন্যতম।
সোনায় লোকসভা নির্বাচনের প্রভাব: ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য বলছে, গত বছরের এই প্রান্তিকের তুলনায় লোকসভা নির্বাচনের বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে চাহিদা হ্রাস পেয়েছে। গত চারটি লোকসভা নির্বাচনের সময় (এপ্রিল থেকে জুন) সোনার ব্যবহার কমেছে। সোনার গয়নার চাহিদাও কমে। ভারতীয় ক্রেতার চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ, এর সঙ্গে বার এবং কয়েনও রয়েছে।
সোনায় লোকসভা নির্বাচনের প্রভাব: ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য বলছে, গত বছরের এই প্রান্তিকের তুলনায় লোকসভা নির্বাচনের বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে চাহিদা হ্রাস পেয়েছে। গত চারটি লোকসভা নির্বাচনের সময় (এপ্রিল থেকে জুন) সোনার ব্যবহার কমেছে। সোনার গয়নার চাহিদাও কমে। ভারতীয় ক্রেতার চাহিদার প্রায় ৭০ শতাংশ, এর সঙ্গে বার এবং কয়েনও রয়েছে।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের মতে, ২০০৪ সালে এপ্রিল-জুন মাসে চাহিদা -২ শতাংশ হ্রাস পায়। ২০০৯ সালেও একই ছবি, চাহিদা কমে -১২ শতাংশ। ২০১৪ সালে -৩৬ শতাংশে দাঁড়ায়। কিন্তু ২০১৯ সালে ব্যাপক বদল দেখা যায়। চাহিদা বেড়ে যায় ১২ শতাংশ। সোনার দাম কম থাকায় এই চাহিদা বৃদ্ধি বলে মনে করছে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের মতে, ২০০৪ সালে এপ্রিল-জুন মাসে চাহিদা -২ শতাংশ হ্রাস পায়। ২০০৯ সালেও একই ছবি, চাহিদা কমে -১২ শতাংশ। ২০১৪ সালে -৩৬ শতাংশে দাঁড়ায়। কিন্তু ২০১৯ সালে ব্যাপক বদল দেখা যায়। চাহিদা বেড়ে যায় ১২ শতাংশ। সোনার দাম কম থাকায় এই চাহিদা বৃদ্ধি বলে মনে করছে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল।
আগামী দিনে কি সোনার দাম বাড়তে পারে: ২০২৪ সালের নির্বাচনী ত্রৈমাসিকে সোনার সামগ্রিক চাহিদা হ্রাসের ইঙ্গিত মিলছে, এর মধ্যে দাম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সোনার উচ্চমূল্যের কারণে বিয়ের মরশুমেও সোনার গয়নার চাহিদা কমেছে। বর্তমানে এমসিএক্সে সোনা ৭১,৬৫০ টাকায় ট্রেড করছে, রেকর্ড উচ্চতার কাছাকাছি।
আগামী দিনে কি সোনার দাম বাড়তে পারে: ২০২৪ সালের নির্বাচনী ত্রৈমাসিকে সোনার সামগ্রিক চাহিদা হ্রাসের ইঙ্গিত মিলছে, এর মধ্যে দাম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সোনার উচ্চমূল্যের কারণে বিয়ের মরশুমেও সোনার গয়নার চাহিদা কমেছে। বর্তমানে এমসিএক্সে সোনা ৭১,৬৫০ টাকায় ট্রেড করছে, রেকর্ড উচ্চতার কাছাকাছি।
প্রসঙ্গত, ২০২৪-এর ১৫ মার্চে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের নোট অনুযায়ী, দেশীয় বাজারে আন্তর্জাতিক মূল্যের চেয়ে প্রায় ২০ ডলার কম এক আউন্স সোনার লেনদেন হয়েছিল। তবে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল মনে করছে ভোটের পর ভারতীয় বাজারে সোনার চাহিদা ফের বাড়বে।
প্রসঙ্গত, ২০২৪-এর ১৫ মার্চে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের নোট অনুযায়ী, দেশীয় বাজারে আন্তর্জাতিক মূল্যের চেয়ে প্রায় ২০ ডলার কম এক আউন্স সোনার লেনদেন হয়েছিল। তবে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল মনে করছে ভোটের পর ভারতীয় বাজারে সোনার চাহিদা ফের বাড়বে।