Tag Archives: Naseeruddin Shah

হেমার সঙ্গে অন্তরঙ্গ প্রেমের দৃশ্য করতে বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ; এ নিয়ে কী প্রতিক্রিয়া বলিউডের ড্রিম গার্লের?

এক সময় বলিউডে রাজত্ব করেছেন তিনি। আজও তাঁর জনপ্রিয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। এমনকী, ভক্তদের মনে আজও তিনি ‘ড্রিম গার্ল’। সকলেই হয়তো বুঝে গিয়েছেন, কথা হচ্ছে হেমা মালিনীর। ১৯৮৮ সালে তিনি ‘রিহাই’ নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। তাঁর পাশাপাশি দেখা গিয়েছিল নাসিরুদ্দিন শাহ এবং বিনোদ খান্নাকে।
এক সময় বলিউডে রাজত্ব করেছেন তিনি। আজও তাঁর জনপ্রিয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। এমনকী, ভক্তদের মনে আজও তিনি ‘ড্রিম গার্ল’। সকলেই হয়তো বুঝে গিয়েছেন, কথা হচ্ছে হেমা মালিনীর। ১৯৮৮ সালে তিনি ‘রিহাই’ নামে একটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। তাঁর পাশাপাশি দেখা গিয়েছিল নাসিরুদ্দিন শাহ এবং বিনোদ খান্নাকে।
অরুণা রাজে পরিচালিত ছবিটি সেই সময়ে সাহসী তকমা অর্জন করেছিল। ‘রিহাই’ ছবির গল্পে প্রতিফলিত হয়েছিল প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলাদের জীবনকাহিনি। স্বামীরা কাজের সূত্রে শহরে থাকেন। ফলে গ্রামে নিজেদের মতো করেই জীবনযাপন করেন তাঁরা। আসলে এই ছবিতে মহিলাদের যৌনতা এবং সমাজের দ্বিচারিতার বিষয়টি সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন পরিচালক। এমনকী পুরুষরা নিজেদের চাহিদা মেটাতে যে কোনও জায়গায় যেতে পারেন, অথচ নারীদের পবিত্র থাকা আবশ্যক।
অরুণা রাজে পরিচালিত ছবিটি সেই সময়ে সাহসী তকমা অর্জন করেছিল। ‘রিহাই’ ছবির গল্পে প্রতিফলিত হয়েছিল প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলাদের জীবনকাহিনি। স্বামীরা কাজের সূত্রে শহরে থাকেন। ফলে গ্রামে নিজেদের মতো করেই জীবনযাপন করেন তাঁরা। আসলে এই ছবিতে মহিলাদের যৌনতা এবং সমাজের দ্বিচারিতার বিষয়টি সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন পরিচালক। এমনকী পুরুষরা নিজেদের চাহিদা মেটাতে যে কোনও জায়গায় যেতে পারেন, অথচ নারীদের পবিত্র থাকা আবশ্যক।
এই বিষয়টিকেই চ্যালেঞ্জ করেছিল ‘রিহাই’। কেন এই ছবি করতে রাজি হয়েছিলেন, গত বছর ভারতী এস প্রধানের সঙ্গে এক বিশেষ আলাপচারিতায় সেই বিষয়টাই তুলে ধরেছিলেন হেমা মালিনী। এমনকী, মহিলা পরিচালকের সঙ্গে কাজ করার জন্যই হ্যাঁ বলেছিলেন তিনি। অভিনেত্রীর কথায়, “ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন অরুণা রাজে। আর গল্পটাও আমার বেশ ভাল লেগেছিল। আর ওই সময় আমি ভিন্ন কিছু করতে চেয়েছিলাম। যেমন - প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে। খুবই ভাল লেগেছিল। গল্পটাও খুব মিষ্টি অথচ সাহসী ছিল। আর সব ধরনের চরিত্রই তো করা উচিত, তাই না? একজন অভিনেতা হিসেবে আমার মনে হয়, নিজেকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য যে কোনও কিছুই করা উচিত।”
এই বিষয়টিকেই চ্যালেঞ্জ করেছিল ‘রিহাই’। কেন এই ছবি করতে রাজি হয়েছিলেন, গত বছর ভারতী এস প্রধানের সঙ্গে এক বিশেষ আলাপচারিতায় সেই বিষয়টাই তুলে ধরেছিলেন হেমা মালিনী। এমনকী, মহিলা পরিচালকের সঙ্গে কাজ করার জন্যই হ্যাঁ বলেছিলেন তিনি। অভিনেত্রীর কথায়, “ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন অরুণা রাজে। আর গল্পটাও আমার বেশ ভাল লেগেছিল। আর ওই সময় আমি ভিন্ন কিছু করতে চেয়েছিলাম। যেমন – প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে। খুবই ভাল লেগেছিল। গল্পটাও খুব মিষ্টি অথচ সাহসী ছিল। আর সব ধরনের চরিত্রই তো করা উচিত, তাই না? একজন অভিনেতা হিসেবে আমার মনে হয়, নিজেকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য যে কোনও কিছুই করা উচিত।”
ছবিটির শ্যুটিংয়ের স্মৃতি হাতড়ে হেমা বলেন যে, “ছবিটি খুব সুন্দর এবং ভদ্র ভাবেই তৈরি হয়েছি।” এরপর সঞ্চালিকা ভারতী প্রধান ওই ছবির একটি অন্তরঙ্গ প্রেমের দৃশ্যের বিষয়ে কথা বলেন। যেখানে নাসিরুদ্দিন শাহ ছিলেন। তিনি হেমা মালিনীর সঙ্গে ওই ঘনিষ্ঠ দৃশ্য করতে বেশ ভয় পাচ্ছিলেন। এই কথা শুনে হেসে ওঠেন বলিউডের স্বপ্নসুন্দরী। তিনি বলেন, “এতটাই যদি ভয় লাগে, তাহলে সেটা তো ভালই। তাই না?”
ছবিটির শ্যুটিংয়ের স্মৃতি হাতড়ে হেমা বলেন যে, “ছবিটি খুব সুন্দর এবং ভদ্র ভাবেই তৈরি হয়েছি।” এরপর সঞ্চালিকা ভারতী প্রধান ওই ছবির একটি অন্তরঙ্গ প্রেমের দৃশ্যের বিষয়ে কথা বলেন। যেখানে নাসিরুদ্দিন শাহ ছিলেন। তিনি হেমা মালিনীর সঙ্গে ওই ঘনিষ্ঠ দৃশ্য করতে বেশ ভয় পাচ্ছিলেন। এই কথা শুনে হেসে ওঠেন বলিউডের স্বপ্নসুন্দরী। তিনি বলেন, “এতটাই যদি ভয় লাগে, তাহলে সেটা তো ভালই। তাই না?”
ওই একই সাক্ষাৎকারে ‘বাগবান’ ছবির প্রসঙ্গে অভিনেত্রী জানিয়েছেন যে, মায়ের জোরাজুরিতেই ছবিটি করতে রাজি হয়েছিলেন। তাঁর কথায়, “আমার মনে আছে, পরিচালক রবি চোপড়া আমাকে গল্পটি শোনাচ্ছিলেন। আমার মা-ও আমার সঙ্গেই ছিলেন। পরিচালক বেরিয়ে যাওযার পরে আমি বলেছিলাম, ‘এত বড় বড় চারটে ছেলের মায়ের চরিত্র করতে তো বলছেন। কিন্তু আমি কীভাবে সেটা করব’? তখন মা বলেছিলেন, ‘না, না। তোমার এটা করা উচিত। গল্পটা সত্যিই খুব ভাল’।”
ওই একই সাক্ষাৎকারে ‘বাগবান’ ছবির প্রসঙ্গে অভিনেত্রী জানিয়েছেন যে, মায়ের জোরাজুরিতেই ছবিটি করতে রাজি হয়েছিলেন। তাঁর কথায়, “আমার মনে আছে, পরিচালক রবি চোপড়া আমাকে গল্পটি শোনাচ্ছিলেন। আমার মা-ও আমার সঙ্গেই ছিলেন। পরিচালক বেরিয়ে যাওযার পরে আমি বলেছিলাম, ‘এত বড় বড় চারটে ছেলের মায়ের চরিত্র করতে তো বলছেন। কিন্তু আমি কীভাবে সেটা করব’? তখন মা বলেছিলেন, ‘না, না। তোমার এটা করা উচিত। গল্পটা সত্যিই খুব ভাল’।”

Naseeruddin Shah message for Ballygunge Voters: বালিগঞ্জের উপনির্বাচন নিয়ে বড় বার্তা নাসিরুদ্দিন শাহের! কী আবেদন প্রবীণ অভিনেতার?

#কলকাতা: সম্পর্কে নিজের ভাইঝি৷ বালিগঞ্জের সিপিএম প্রার্থী সেই সায়রা শাহ হালিমের (Saira Shah Haleem) সমর্থনে এবার বার্তা দিলেন অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ (Naseeruddin Shah)৷ একটি ভিডিও বার্তায় এ দিন সিপিএম প্রার্থীর সমর্থনে সাধারণ মানুষের কাছে আবেদন জানিয়েছেন প্রবীণ অভিনেতা (Ballygunge Bye Election)৷

নাসিরুদ্দিন শাহ বলেছেন, ‘আমি কোনও রাজনৈতিক দলের সমর্থক নই৷ কিন্তু বালিগঞ্জের ভোটারদের সামনে খুব সহজ বিকল্প রয়েছে৷ নিজেদের প্রতিনিধি হিসেবে আপনারা কাকে বেছে নেবেন? একজন সংবেদনশীল, সহমর্মী মানুষকে যিনি আপনাদের প্রতি দায়বদ্ধ থাকবেন? নাকি রং বদলে ফেলা সুযোগ সন্ধানী এমন কাউকে যে ধারাবাহিক ভাবে ঘৃনা ছড়িয়ে এসেছেন?’ নাসিরুদ্দিন শাহ আরও বলেন, ‘কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি হিসেবে নয়, আমি নিজে ব্যক্তিগত ভাবে বালিগঞ্জ উপনির্বাচনের জন্য সায়রা শাহ হালিমের সমর্থনে আবেদন জানাচ্ছি৷’

আরও পড়ুন: মুখ পাপিয়া অধিকারী, আসানসোল- বালিগঞ্জে বিজেপি-র প্রচার বামেদের ছায়া?

সায়রা শাহ হালিম এবং তাঁর স্বামী ও সিপিএম নেতা, চিকিৎসক ফুয়াদ হালিম যেভাবে বছরের পর বছর সমাজের প্রান্তিক শ্রেণিক মানুষের সাহায্যে ডায়ালিসিস পরিষেবা দিয়ে আসছেন, তারও প্রশংসা করেছেন নাসিরুদ্দিন শাহ৷

আরও পড়ুন: রাজনীতিতেই এখনও ‘কোবরা ম্যান’? শত্রুঘ্ন সিনহার কটাক্ষ মিঠুনকে, চটলেন অগ্নিমিত্রা!

শুধু নাসিরুদ্দিন শাহ নন, তাঁর স্ত্রী রত্না পাঠক শাহও সায়রা শাহ হালিমের সমর্থনে আবেদন জানিয়েছেন৷ ভিডিও বার্তায় নাসিরুদ্দিন জায়া বলেন, ‘পারিবারিক সম্পর্ক দূরে সরিয়ে রেখেই বলছি, সায়রা শাহ হালিম সবসময় সমাজের প্রান্তিক শ্রেণির মানুষের পাশে থাকেন৷ সর্বদা তাঁর মধ্যে এই কাজের জন্য বিশ্বাসযোগ্যতা ও সাহস দেখেছি৷ আমাদের অধিকার রক্ষায় তিনি সর্বদা সরব থেকেছেন৷’

আগামী ১২ এপ্রিল বালিগঞ্জে বিধানসভা উপনির্বাচন৷ তৃণমূলের বাবুল সুপ্রিয়র বিরুদ্ধে কঠিন লড়াই সায়রা শাহ হালিমের৷ এই কেন্দ্রে বিজেপি-র প্রার্থী কেয়া ঘোষ৷

 

Naseeruddin Shah : ‘তালিবান’ নিয়ে বিস্ফোরক নাসিরুদ্দিন শাহ! নেটদুনিয়ায় বিতর্কের ঝড়….

#মুম্বই : আফগানিস্তান প্রসঙ্গে তোলপাড় গোটা বিশ্ব। তালিবানরাজ শুরু হওয়ার পর থেকেই সে দেশে যেভাবে সন্ত্রাসের বাতাবরণ, তাঁর কড়া সমালোচনা করেছে গোটা বিশ্ব। একের পর এক হাড় হিম করা দৃশ্য স্তব্ধ করে দিয়েছে বিশ্ববাসীকে। কখনও দেখা গিয়েছে দেশ ছেড়ে পালাতে না পেরে কেউ নিজের সন্তানদের তুলে দিচ্ছেন মার্কিন সৈনিকদের হাতে, তো কেউ প্লেনের চাকায় নিজেকে বেঁধে রেখে পালাতে গিয়ে ওপর থেকে পড়ে প্রাণ হারাচ্ছেন। যা প্রত্যক্ষ করে সকলেই আতঙ্কিত। অনেকেরই আশঙ্কা আজ যা সেই দেশের সঙ্গে হচ্ছে, কাল তো তা যে কোনও দেশের সঙ্গেই হতে পারে। তালিবানদের সন্ত্রাসের হাত প্রসারিত হলে না জানি আরও কত ভয়ঙ্কর।

 ইতিমধ‍্যে একাধিক তারকা, বুদ্ধিজীবী নিজেদের মতামত রেখেছেন এই বিষয়ে। এবার মুখ খুললেন বর্ষীয়ান অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ (Naseeruddin Shah)। তিনি বললেন ভারতে থেকেও মুসলিমদের যে একাংশ তালিবানদের জয় উদযাপন করছে তারা ভয়ঙ্কর।সোশ‍্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি একটি ভিডিও বার্তায় নাসিরুদ্দিন (Naseeruddin Shah) বলেন, “আফগানিস্তানে তালিবানদের পুনরায় ক্ষমতায় ফেরা গোটা বিশ্বের কাছে নিঃসন্দেহে চিন্তার কারণ। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় মুসলিমদের যে একাংশ বর্বরের মতো উদযাপন করছে তারাও কোনো অংশে কম ক্ষতিকারক না।”

স্পষ্ট ভাষায় নাসিরুদ্দিন প্রশ্ন ছুঁড়েছেন, যারা তালিবানের জয় উদযাপন করছেন তারা নিজেদের প্রশ্ন করুন, নিজের ধর্মকে নতুন করে তৈরি করতে চান নাকি পুরনো বর্বরতাকে সঙ্গী করেই বেঁচে থাকতে চান? অভিনেতা ভিডিও বার্তায় বলেন, ভারতীয় মুসলিমদের সঙ্গে বিশ্বের অন‍্যান‍্য মুসলিমদের অনেক পার্থক‍্য রয়েছে। কিন্তু তাঁর ভয় এমন কোনোদিন যেন না আসে যখন এই পার্থক‍্যটা মিটে যায়। সে দিন বাস্তবিকই ভয়ঙ্কর বলে দাবি করেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা।

গত ১৫ অগাস্ট যখন ভারত ৭৫ তম স্বাধীনতা দিবস পালন করছিল, সীমান্তের ওপারে তখন সশস্ত্র তালিবান সদর্পে দখল করছিল আফগানিস্তানের একের পর এক অংশ। তারা দাবি করেছিল বাসিন্দাদের থেকে কোনো বাধা পায়নি তারা, বরঞ্চ স্বাগতই জানানো হয়েছে তাদের। সদ‍্য ২০ বছরের যুদ্ধ শেষ করে আফগানিস্তানের মাটি থেকে বিদায় নিয়ে মার্কিন সেনাবাহিনী। আফগানদের পরিস্থিতির উপরেই নজর রেখেছে বিভিন্ন দেশ।