Tag Archives: Normal Sugar Level Range

Diabetes Control Tips: সুগার কমলেও হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি! ‘লো ডায়াবেটিসের’ লক্ষণ জানালেন বিশেষজ্ঞ

বর্তমানে সুগার একটি ভয়ানক সমস‍্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষ শুধু ব্লাড সুগার বাড়ার সমস্যাকে ভয় পান। তবে মনে রাখতে হবে যে রক্তে শর্করা কমলেও গুরুতর জটিলতা তৈরি হয়ে যায়।
বর্তমানে সুগার একটি ভয়ানক সমস‍্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষ শুধু ব্লাড সুগার বাড়ার সমস্যাকে ভয় পান। তবে মনে রাখতে হবে যে রক্তে শর্করা কমলেও গুরুতর জটিলতা তৈরি হয়ে যায়।
এই সমস‍্যাকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলে। তাই হাইপোগ্লাইসেমিয়া নিয়েও সচেতন হতে হবে সকলকে।
এই সমস‍্যাকে হাইপোগ্লাইসেমিয়া বলে। তাই হাইপোগ্লাইসেমিয়া নিয়েও সচেতন হতে হবে সকলকে।
রক্তে সুগারের মাত্রা ৭০ এমজি/ডিএল-এর নীচে নামলেই সতর্ক হন। এটা হল মাইল্ড হাইপোগ্লাইসেমিয়া। অপরদিকে এই সংখ্যাটা ৫০ এমজি/ডিএল-এর নীচে গেলে হয় সিভিয়র হাইপোগ্লাইমেসেমিয়া।
রক্তে সুগারের মাত্রা ৭০ এমজি/ডিএল-এর নীচে নামলেই সতর্ক হন। এটা হল মাইল্ড হাইপোগ্লাইসেমিয়া। অপরদিকে এই সংখ্যাটা ৫০ এমজি/ডিএল-এর নীচে গেলে হয় সিভিয়র হাইপোগ্লাইমেসেমিয়া।
ম্যাক্স হেলথকেয়ার গুরগাঁওয়ের ডায়াবেটোলজিস্ট এবং সিনিয়র কনসালটেন্ট ডঃ পারস আগারওয়াল বলেন যে, সাধারণত যাঁরা ইনসুলিন গ্রহণ করেন তাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এটি অনেক পরিস্থিতিতে ঘটতে পারে। এই ধরনের রোগী যদি খুব বেশি পরিশ্রম করেন বা খাবার দেরি করে খান বা খালি পেটে খুব বেশি ব্যায়াম করেন এবং ওষুধও খান, তাহলে এই পরিস্থিতিতে সুগার লেভেল সম্পূর্ণভাবে নেমে যেতে পারে।
ম্যাক্স হেলথকেয়ার গুরগাঁওয়ের ডায়াবেটোলজিস্ট এবং সিনিয়র কনসালটেন্ট ডঃ পারস আগারওয়াল বলেন যে, সাধারণত যাঁরা ইনসুলিন গ্রহণ করেন তাঁদের রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এটি অনেক পরিস্থিতিতে ঘটতে পারে। এই ধরনের রোগী যদি খুব বেশি পরিশ্রম করেন বা খাবার দেরি করে খান বা খালি পেটে খুব বেশি ব্যায়াম করেন এবং ওষুধও খান, তাহলে এই পরিস্থিতিতে সুগার লেভেল সম্পূর্ণভাবে নেমে যেতে পারে।
এটা কি একজন সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রেও হতে পারে? কিন্তু এর মানে এই নয় যে সাধারণ মানুষের মধ্যে সুগার লেভেল কমতে পারে না। এটি সাধারণ মানুষের মধ্যেও ঘটে তবে এটি খুব কম।
এটা কি একজন সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রেও হতে পারে? কিন্তু এর মানে এই নয় যে সাধারণ মানুষের মধ্যে সুগার লেভেল কমতে পারে না। এটি সাধারণ মানুষের মধ্যেও ঘটে তবে এটি খুব কম।
হাইপোগ্লাইসেমিমার এই কয়েকটি লক্ষণ থাকতে পারে- অস্বাভাবিক ঘাম হয়, বুক ধড়ফড় করে, অস্বস্তি থাকে, জল পিপাষা পায় খুব, খিদে পায় , ঘুমাতে ঘুমাতে ঘাম বের হয়। এটা হল রোগের প্রাথমিক লক্ষণ।
হাইপোগ্লাইসেমিমার এই কয়েকটি লক্ষণ থাকতে পারে- অস্বাভাবিক ঘাম হয়, বুক ধড়ফড় করে, অস্বস্তি থাকে, জল পিপাষা পায় খুব, খিদে পায় , ঘুমাতে ঘুমাতে ঘাম বের হয়। এটা হল রোগের প্রাথমিক লক্ষণ।
এছাড়া রোগ খুব বাড়াবাড়ি দিকে গেলে মানুষ অজ্ঞান হয়ে যান। চোখে ঝাপসা দেখতে পারেন। এবার এই উপসর্গ থাকলেই সতর্ক হওয়ার চেষ্টা করুন। এভাবেই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
এছাড়া রোগ খুব বাড়াবাড়ি দিকে গেলে মানুষ অজ্ঞান হয়ে যান। চোখে ঝাপসা দেখতে পারেন। এবার এই উপসর্গ থাকলেই সতর্ক হওয়ার চেষ্টা করুন। এভাবেই সমস্যার সমাধান সম্ভব।