কলকাতা: বালার্ক নিমতা নাট্যদল গত ৮-মে গিরিশ মঞ্চে চপল ভাদুড়ীকে জীবনকৃতি সম্মান জানাল। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে বালার্কর তরফে এই সম্মান জানাতে উপস্থিত ছিলেন নাট্যপরিচালক দেবেশ চট্টোপাধ্যায়। দ্বিতীয় পর্বে বালার্কর প্রকাশনা বিভাগের সম্পাদক গৌতম দেবনাথের আহ্বানে অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ বই প্রকাশ এবং আলোচনাসভা। বালার্ক প্রকাশিত তীর্থঙ্কর চন্দ নাট্যসমগ্র প্রথম খন্ড নিয়ে আলোচনা করেন সমালোচক ভবেশ দাশ, উপস্থিত ছিলেন নাট্যকার তীর্থঙ্কর চন্দ। তৃতীয় পর্বে ছিল রবীন্দ্রপ্রণাম৷ কবিগুরুর গল্প অবলম্বনে মঞ্চায়িত হয় বসন্ত পাথ্রডকর পরিচালিত ‘তোতার কাহানী’ নাটক। সমগ্র সন্ধ্যার অনুষ্ঠানের আহ্বান এবং পরিচালনের দায়িত্বে ছিলেন সম্পাদক নীলাঞ্জন হালদার।
এ দিনের অনুষ্ঠানকে চপল ভাদুড়িকে সম্মান অর্ঘ্য তুলে দিলেন দেবেশ চট্টোপাধ্যায়৷ এ ছাড়া উপস্থিত ভূবেশ দাস উপস্থিত শ্রোতাদের জানালেন চপল ভাদুড়ির বর্ণময় জীবনের কিছু কথা৷ দেবেশ নিজেও চপল ভাদুড়ির সম্মান নিজস্ব অভিজ্ঞতার ঝুলি উপুড় করে দেন৷ এ ছাড়াও পরের পর্বে প্রকাশিত হল তীর্থঙ্কর চন্দ নাট্যসমগ্র৷ সেখানে আলোচক ভবেশ দাস ও দেবেশ চট্টোপাধ্যায়ের মুখে আলোচিত হয় তীর্থঙ্কর চন্দ-এর নাটক নির্মাণ ও স্ক্রিপ্ট লেখার পদ্ধতি নিয়ে৷
বালার্কর তরফ থেকে বিশেষ সম্মান তুলে দেওয়া হল দুই নেপথ্য মঞ্চকর্মী, আলোকশিল্পী সঞ্জয় দাস ও যন্ত্রশিল্পী বিশ্বজিৎ জানাকে৷ এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে চপল ভাদুড়ি বললেন তাঁর জীবনকথা৷ উপস্থাপিত হল নাটক তোতার কাহানী৷