Turmeric

Turmeric Side Effects: ঝোল-ঝাল, নিরামিষ-আমিষ সব রান্নাতেই হলুদ দিচ্ছেন? জানেন এর ফলে কী হচ্ছে শরীরে? যা বলছে গবেষণা

হলুদ উপকারী। হলুদে রয়েছে কারকিউমিন নামক এক যৌগ, যা এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই পলিফেনল যৌগটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। এ ছাড়াও হলুদে রয়েছে ভিটামিন, নিয়াসিন, ক্যালশিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম। গাঁটের ব্যথা থেকে রেহাই পেতেও হলুদ কাজে আসে। কিন্তু তাই বলে, ঝোল-ঝাল, নিরামিষ-আমিষ সব রান্নাতেই হলুদ দিচ্ছেন? জানেন এর ফলে কী হচ্ছে শরীরে?
হলুদ উপকারী। হলুদে রয়েছে কারকিউমিন নামক এক যৌগ, যা এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই পলিফেনল যৌগটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। এ ছাড়াও হলুদে রয়েছে ভিটামিন, নিয়াসিন, ক্যালশিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম। গাঁটের ব্যথা থেকে রেহাই পেতেও হলুদ কাজে আসে। কিন্তু তাই বলে, ঝোল-ঝাল, নিরামিষ-আমিষ সব রান্নাতেই হলুদ দিচ্ছেন? জানেন এর ফলে কী হচ্ছে শরীরে?
বেশি হলুদ খেলে মাথা ঘোরা, গা গুলিয়ে ওঠার মত সমস্যা দেখা দেয়।
বেশি হলুদ খেলে মাথা ঘোরা, গা গুলিয়ে ওঠার মত সমস্যা দেখা দেয়।
শরীরে কারকিউমিনের মাত্রা বেশি হয়ে গেলে পেটের সমস্যা হতে পারে। দেখা দেয় গ্যাস, অ্যাসিড রিফ্লাক্স এবং ডায়ারিয়ার মত সমস্যা। ‘গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজঅর্ডার’-এর মত সমস্যা থাকলে হলুদ খাবেন না।
শরীরে কারকিউমিনের মাত্রা বেশি হয়ে গেলে পেটের সমস্যা হতে পারে। দেখা দেয় গ্যাস, অ্যাসিড রিফ্লাক্স এবং ডায়ারিয়ার মত সমস্যা। ‘গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজঅর্ডার’-এর মত সমস্যা থাকলে হলুদ খাবেন না।
দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে রক্ত সহজে জমাট বাঁধতে পারে না। শরীরে ‘ব্লিডিং ডিজঅর্ডার’ থাকলে বেশি হলুদ খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে রক্ত সহজে জমাট বাঁধতে পারে না। শরীরে ‘ব্লিডিং ডিজঅর্ডার’ থাকলে বেশি হলুদ খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
অতিরিক্ত হলুদ খাওয়া অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের পক্ষে ভাল নয়। বেশি হলুদ খেলে জরায়ুতে চাপ তৈরি হতে পারে, ফলে সন্তানপ্রসবের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।
অতিরিক্ত হলুদ খাওয়া অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের পক্ষে ভাল নয়। বেশি হলুদ খেলে জরায়ুতে চাপ তৈরি হতে পারে, ফলে সন্তানপ্রসবের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। অনেক সময় হলুদ অক্সালেটরের স্বাভাবিক বিপাক বিঘ্নিত করে দেয়। এর ফলে ওই অক্সালেট কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে। কিডনির সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, হলুদ তাঁদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। হলুদে থাকা বিভিন্ন উপাদান শরীরে পিত্ত নিঃসরণের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। অনেক সময় হলুদ অক্সালেটরের স্বাভাবিক বিপাক বিঘ্নিত করে দেয়। এর ফলে ওই অক্সালেট কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে। কিডনির সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, হলুদ তাঁদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। হলুদে থাকা বিভিন্ন উপাদান শরীরে পিত্ত নিঃসরণের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খাওয়ার অভ্যাস অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধের কার্যকারীতা কমিয়ে দিতে পারে।
অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খাওয়ার অভ্যাস অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধের কার্যকারীতা কমিয়ে দিতে পারে।
 যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে তাঁদের ব্লাড সুগারের মাত্রা আচমকাই কমে যেতে পারে
যাঁরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, অতিরিক্ত পরিমাণে হলুদ খেলে তাঁদের ব্লাড সুগারের মাত্রা আচমকাই কমে যেতে পারে