Bollywood Gossip: দু’টি বিয়ে করেও ‘সিঙ্গল’ টেলি নায়িকা! প্রচুর টাকা রোজগার করেও কপালে জোটেনি সংসার সুখ

টেলিভিশন দুনিয়ার নামী নায়িকা৷ সকলে এক নামে চেনেন৷ দু হাত ভরে আয় করেন৷ জনপ্রিয়তা, অর্থ, কোনও কিছুতেই অভাব নেই৷ তবে নেই মনের মতো মানুষ৷ যাঁকেই বেছেছেন জীবনসঙ্গী হিসেবে, তিনিই দিয়েছেন আঘাত৷ করেছে অত্যাচারও৷ ফলে দু’ দুটি বিয়ের একটাও টেকেনি৷ নিসঙ্গতা তাঁর সঙ্গী৷ একাই মানুষ করছেন দুই সন্তানকে৷
টেলিভিশন দুনিয়ার নামী নায়িকা৷ সকলে এক নামে চেনেন৷ দু হাত ভরে আয় করেন৷ জনপ্রিয়তা, অর্থ, কোনও কিছুতেই অভাব নেই৷ তবে নেই মনের মতো মানুষ৷ যাঁকেই বেছেছেন জীবনসঙ্গী হিসেবে, তিনিই দিয়েছেন আঘাত৷ করেছে অত্যাচারও৷ ফলে দু’ দুটি বিয়ের একটাও টেকেনি৷ নিসঙ্গতা তাঁর সঙ্গী৷ একাই মানুষ করছেন দুই সন্তানকে৷
১৯৯৮-এ প্রথম বিয়ে করেন৷ স্বামীর নাম ছিল রাজা চৌধুরীকে। তবে ২০০৭ সালে তাদের দু’জনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এই বিয়ে থেকে ১ কন্যা রয়েছে। এই বিবাহ বিচ্ছেদের পর, অভিনেত্রী দ্বিতীয়বার বিয়ে করেছিলেন অভিনব কোহলিকে, কিন্তু এই বিয়েও বেশিদিন টেকেনি। কয়েক বছরের মধ্যেই দু’জনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। এই বিয়ে থেকে একটি ছেলে রয়েছে। অনেকদিন পর নিজের ভাঙা ঘর নিয়ে কথা বলেন অভিনেত্রী শ্বেতা তিওয়ারি৷

১৯৯৮-এ প্রথম বিয়ে করেন৷ স্বামীর নাম ছিল রাজা চৌধুরীকে। তবে ২০০৭ সালে তাদের দু’জনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এই বিয়ে থেকে ১ কন্যা রয়েছে। এই বিবাহ বিচ্ছেদের পর, অভিনেত্রী দ্বিতীয়বার বিয়ে করেছিলেন অভিনব কোহলিকে, কিন্তু এই বিয়েও বেশিদিন টেকেনি। কয়েক বছরের মধ্যেই দু’জনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। এই বিয়ে থেকে একটি ছেলে রয়েছে। অনেকদিন পর নিজের ভাঙা ঘর নিয়ে কথা বলেন অভিনেত্রী শ্বেতা তিওয়ারি৷
মাত্র ৪৩ বছর বয়সে দুই সন্তান এবং দুটি বিয়ের অভিজ্ঞতা৷ শ্বেতা তিওয়ারি আজ সিঙ্গল মাদার। জীবনে একবার নয় দু’বার বিয়ে করেছেন। তবে তার দুটি বিয়েই খুব খারাপভাবে ভেঙে যায়। এই বিয়ে নিয়ে মিডিয়ায় বেশ আলোচনা হয়েছে। দুইবারই তাঁকে ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। অপরিসীম যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। এবার তিনি প্রকাশ করলেন যে তিনি বহুবার প্রতারিত হয়েছেন।
মাত্র ৪৩ বছর বয়সে দুই সন্তান এবং দুটি বিয়ের অভিজ্ঞতা৷ শ্বেতা তিওয়ারি আজ সিঙ্গল মাদার। জীবনে একবার নয় দু’বার বিয়ে করেছেন। তবে তার দুটি বিয়েই খুব খারাপভাবে ভেঙে যায়। এই বিয়ে নিয়ে মিডিয়ায় বেশ আলোচনা হয়েছে। দুইবারই তাঁকে ভিন্ন ভিন্ন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। অপরিসীম যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। এবার তিনি প্রকাশ করলেন যে তিনি বহুবার প্রতারিত হয়েছেন।
তাঁর পরিবারের প্রথম মহিলা যিনি ইন্টার কাস্ট ম্যারেজ করেন। গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ সত্ত্বেও তিনি তাঁর প্রথম স্বামী অর্থাৎ পলকের বাবা রাজা চৌধুরীকে ছেড়ে দিতে চাননি৷ দিতে চাননি। শ্বেতা দাবি করেছেন যে যারা তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তাঁরা তার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তবে এখন তিনি তাঁদের থেকে অনেক দূরে৷ তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিজের ভুলের জন্য অনুশোচনা করছেন৷
তাঁর পরিবারের প্রথম মহিলা যিনি ইন্টার কাস্ট ম্যারেজ করেন। গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ সত্ত্বেও তিনি তাঁর প্রথম স্বামী অর্থাৎ পলকের বাবা রাজা চৌধুরীকে ছেড়ে দিতে চাননি৷ দিতে চাননি। শ্বেতা দাবি করেছেন যে যারা তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন তাঁরা তার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তবে এখন তিনি তাঁদের থেকে অনেক দূরে৷ তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিজের ভুলের জন্য অনুশোচনা করছেন৷
শ্বেতা তিওয়ারি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, 'যখন আপনি প্রথমবার প্রতারিত হন, তখন এটি আপনাকে অনেক কষ্ট দেয়। আপনি কাঁদেন, ভাবেন কেন এমন হল?' আপনি এটি ঠিক করার চেষ্টা করেন৷ আপনি এটি ঠিক করার জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করেন। দ্বিতীয়বার এটি ঘটলে আপনি বুঝতে পারবেন যে এটি কখনই আঘাত করা বন্ধ করবে না, এটি এভাবে চলতে থাকবে। আপনি যখন তৃতীয়বার প্রতারিত হন, তখন এটি আপনাকে আঘাত করা বন্ধ করে দেয়। এখন কেউ আমার সঙ্গে প্রতারণা করলে, কেউ আমাকে কষ্ট দিলে আমি তাদের কাছে অভিযোগ করি না। আমি শুধু নিজেকে বিচ্ছিন্ন করি। আমাকে আঘাত করা তার ব্যক্তিত্বের মধ্যে রয়েছে এবং এখন দুঃখিত না হওয়া আমার ব্যক্তিত্বের মধ্যে রয়েছে।
শ্বেতা তিওয়ারি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, ‘যখন আপনি প্রথমবার প্রতারিত হন, তখন এটি আপনাকে অনেক কষ্ট দেয়। আপনি কাঁদেন, ভাবেন কেন এমন হল?’ আপনি এটি ঠিক করার চেষ্টা করেন৷ আপনি এটি ঠিক করার জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করেন। দ্বিতীয়বার এটি ঘটলে আপনি বুঝতে পারবেন যে এটি কখনই আঘাত করা বন্ধ করবে না, এটি এভাবে চলতে থাকবে। আপনি যখন তৃতীয়বার প্রতারিত হন, তখন এটি আপনাকে আঘাত করা বন্ধ করে দেয়। এখন কেউ আমার সঙ্গে প্রতারণা করলে, কেউ আমাকে কষ্ট দিলে আমি তাদের কাছে অভিযোগ করি না। আমি শুধু নিজেকে বিচ্ছিন্ন করি। আমাকে আঘাত করা তার ব্যক্তিত্বের মধ্যে রয়েছে এবং এখন দুঃখিত না হওয়া আমার ব্যক্তিত্বের মধ্যে রয়েছে।
শ্বেতা তিওয়ারি আরও বলেন, 'আমি তাদের সেই ক্ষমতা আর দেই না। এবং হঠাৎ তারা বুঝতে পারে। 'ও তো চলে গেছে।' এখন পর্যন্ত আমি দেখেছি যাদের জীবন ছেড়ে চলে গেছি তাঁরা অনুতপ্ত হচ্ছে।
শ্বেতা তিওয়ারি আরও বলেন, ‘আমি তাদের সেই ক্ষমতা আর দেই না। এবং হঠাৎ তারা বুঝতে পারে। ‘ও তো চলে গেছে।’ এখন পর্যন্ত আমি দেখেছি যাদের জীবন ছেড়ে চলে গেছি তাঁরা অনুতপ্ত হচ্ছে।
শ্বেতাকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে রাজার সঙ্গে এত খারাপ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও তিনি কেন প্রথমেই বেরিয়ে আসেননি। এর পেছনে কারণ কী ছিল? এ বিষয়ে শ্বেতা বলেন, 'আমার পুরো পরিবারের কেউ কখনও প্রেম করে বিয়ে করেননি, কিন্তু আমি করেছিলাম। এই বিয়ে নিয়ে আমাদের পরিবারে অনেক সমস্যা ছিল, তবুও আমি রাজাকে বিয়ে করেছিলাম। আমার মাঁকে অনেক ঠাট্টা শুনতে হয়েছিল এই বিয়ে নিয়ে৷ ফলে আমার মনে ভয় ছিল যে এই বিয়ে ভেঙে গেলে সমাজে আরও অনেক কথা উঠবে৷ তাই সব সহ্য করেছিলাম৷
শ্বেতাকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে রাজার সঙ্গে এত খারাপ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও তিনি কেন প্রথমেই বেরিয়ে আসেননি। এর পেছনে কারণ কী ছিল? এ বিষয়ে শ্বেতা বলেন, ‘আমার পুরো পরিবারের কেউ কখনও প্রেম করে বিয়ে করেননি, কিন্তু আমি করেছিলাম। এই বিয়ে নিয়ে আমাদের পরিবারে অনেক সমস্যা ছিল, তবুও আমি রাজাকে বিয়ে করেছিলাম। আমার মাঁকে অনেক ঠাট্টা শুনতে হয়েছিল এই বিয়ে নিয়ে৷ ফলে আমার মনে ভয় ছিল যে এই বিয়ে ভেঙে গেলে সমাজে আরও অনেক কথা উঠবে৷ তাই সব সহ্য করেছিলাম৷
শ্বেতা তিওয়ারি আরও বলেন, তিনি যদি বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করতেন, তাহলে হয়তো অন্যরকম হতো। তিনি বলেন, 'সে সময় আমি যে আর্থিকভাবে স্বাধীন ছিলাম না তা নয়, এটা ছিল আবেগের ব্যাপার। আমার মেয়ে বড় হওয়ার পর বাবা না পাওয়া নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। পরে বুঝলাম, আপনি মানসিকভাবে সুখী হলেই আপনার পরিবার সুখী হতে পারে। একটি অসংগঠিত পরিবারে বসবাস করা আপনার সন্তানের জন্য ভাল নয়। যদি দু'জন একসঙ্গে থাকতে না পারে তবে বিচ্ছেদই ভাল বিকল্প
শ্বেতা তিওয়ারি আরও বলেন, তিনি যদি বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করতেন, তাহলে হয়তো অন্যরকম হতো। তিনি বলেন, ‘সে সময় আমি যে আর্থিকভাবে স্বাধীন ছিলাম না তা নয়, এটা ছিল আবেগের ব্যাপার। আমার মেয়ে বড় হওয়ার পর বাবা না পাওয়া নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। পরে বুঝলাম, আপনি মানসিকভাবে সুখী হলেই আপনার পরিবার সুখী হতে পারে। একটি অসংগঠিত পরিবারে বসবাস করা আপনার সন্তানের জন্য ভাল নয়। যদি দু’জন একসঙ্গে থাকতে না পারে তবে বিচ্ছেদই ভাল বিকল্প
তিনি জানান যে ২০০০ সালে তিনি কসওটি জিন্দেগি কি ধারাবাহিকে অভিনয় শুরু করেন৷ তখন প্রতিদিনের হিসেবে তিনি ৫০০০টাকা পেতেন৷ এই সিরিয়াল ব্যাপক হিট ছিল৷ ২০০৮ সালে সেই সিরিয়াল থেকে প্রতিদিন তিনি পেতেন ২.৫ লাখ টাকা৷
তিনি জানান যে ২০০০ সালে তিনি কসওটি জিন্দেগি কি ধারাবাহিকে অভিনয় শুরু করেন৷ তখন প্রতিদিনের হিসেবে তিনি ৫০০০টাকা পেতেন৷ এই সিরিয়াল ব্যাপক হিট ছিল৷ ২০০৮ সালে সেই সিরিয়াল থেকে প্রতিদিন তিনি পেতেন ২.৫ লাখ টাকা৷