Weight Loss Tips: ডিমের সাদা অংশ নাকি কুসুম, ওজন কমাতে চাইলে কোন অংশটা খাবেন? শিগগির জানুন

ব্রেকফাস্ট হোক বা লাঞ্চ কিংবা ডিনার, ডিম আমাদের খাবারের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
ব্রেকফাস্ট হোক বা লাঞ্চ কিংবা ডিনার, ডিম আমাদের খাবারের অবিচ্ছেদ্য অংশ।
ডিম একটি চমৎকার প্রোটিন উৎস হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া ডিমের কুসুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলিন, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিম একটি চমৎকার প্রোটিন উৎস হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া ডিমের কুসুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কোলিন, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভাল ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর।
ডিমের সাদা অংশে থাকে প্রোটিন ও কুসুমে থাকে ভাল ফ্যাট, আয়রন ও ভিটামিন। শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, হাড় শক্ত করতে ও মেধার বিকাশে ডিম খুবই কার্যকর।
ডিম খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ খুব কম দেখা যায়। তবে ডিমের কোন অংশ খেলে মোটা হয়, এটা কিন্তু অনেকেই জানেন না।
ডিম খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ খুব কম দেখা যায়। তবে ডিমের কোন অংশ খেলে মোটা হয়, এটা কিন্তু অনেকেই জানেন না।
ওজন কমাতে হলে ডিমের সাদা অংশ বেশ ভাল। ডিমের সাদা অংশে ফ্যাট থাকে না। সম্পূর্ণ ডিমে ফ্যাট থাকে ৩.৬ গ্রাম।
ওজন কমাতে হলে ডিমের সাদা অংশ বেশ ভাল। ডিমের সাদা অংশে ফ্যাট থাকে না। সম্পূর্ণ ডিমে ফ্যাট থাকে ৩.৬ গ্রাম।
হাজারিবাগের ডায়েটিশিয়ান ভিকি কুমার সিনহা জানান, বর্তমান সময়ে স্থূলতা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর পিছনে প্রধান কারণ হল আমাদের জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাস। যখনই আমাদের খিদে পায়, আমরা ফাস্ট ফুড খাওয়া বাদ দিই না। ফলে স্থূলতা বাড়ে।
হাজারিবাগের ডায়েটিশিয়ান ভিকি কুমার সিনহা জানান, বর্তমান সময়ে স্থূলতা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর পিছনে প্রধান কারণ হল আমাদের জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাস। যখনই আমাদের খিদে পায়, আমরা ফাস্ট ফুড খাওয়া বাদ দিই না। ফলে স্থূলতা বাড়ে।
ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে আমাদের চিন্তার অন্ত থাকে না। বাড়তি ওজন কমানোর জন্য আমরা মরিয়া হয়ে উঠি।
ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে আমাদের চিন্তার অন্ত থাকে না। বাড়তি ওজন কমানোর জন্য আমরা মরিয়া হয়ে উঠি।
নতুন দিল্লির আকাশ হাসপাতালের সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান পুনম দুনেজা জানান,  গ্রীষ্মকালে মানুষ প্রতিদিন একটি বা দুটি ডিম খেতে পারেন।  ডিম পরিমিতভাবে খাওয়া হলে শরীরে শক্তি বাড়ে এবং প্রোটিনের ঘাটতি দূর হয়।
নতুন দিল্লির আকাশ হাসপাতালের সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান পুনম দুনেজা জানান, গ্রীষ্মকালে মানুষ প্রতিদিন একটি বা দুটি ডিম খেতে পারেন। ডিম পরিমিতভাবে খাওয়া হলে শরীরে শক্তি বাড়ে এবং প্রোটিনের ঘাটতি দূর হয়।
ডায়েটে তরমুজ, শসা এবং টমেটোর মতো জিনিসগুলির সঙ্গে ডিমের সাদা অংশও খেতে পারেন।
ডায়েটে তরমুজ, শসা এবং টমেটোর মতো জিনিসগুলির সঙ্গে ডিমের সাদা অংশও খেতে পারেন।