lemon

Right Time To Eat Lemon:সকালে খালি পেটে খান? জানেন কী ভুল করছেন? লেবু খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি?

লেবু খেতে অনেকেই ভালবাসেন। চিকিৎসকরা জানান, টক জাতীয় ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। তাই বলে যখন তখন লেবু জাতীয় ফল খেয়ে নেওয়া কি ভাল?
লেবু খেতে অনেকেই ভালবাসেন। চিকিৎসকরা জানান, টক জাতীয় ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। তাই বলে যখন তখন লেবু জাতীয় ফল খেয়ে নেওয়া কি ভাল?
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে লেবুজল খান। লেবুজল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি পান করলে অন্ত্র পরিষ্কার হয় এবং হজম শক্তি শক্তিশালী থাকে। ওজন কমাতেও সাহায‍্য করে।
অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে লেবুজল খান। লেবুজল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি পান করলে অন্ত্র পরিষ্কার হয় এবং হজম শক্তি শক্তিশালী থাকে। ওজন কমাতেও সাহায‍্য করে।
লেবু- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই খাবারে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ক্যান্সার প্রপার্টি। রোজ লেবু খাওয়া তাই দেহ রাখে সতেজ এবং ক্যান্সারকে রাখে দূরে।
লেবু- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই খাবারে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ক্যান্সার প্রপার্টি। রোজ লেবু খাওয়া তাই দেহ রাখে সতেজ এবং ক্যান্সারকে রাখে দূরে।
দিনে দুবার লেবু জল পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয় এবং সর্দি, কাশি এবং গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সকালে লেবু জল পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বের হয়ে যায় এবং শরীরে জমে থাকা চর্বি কম হয়। লেবু জল ওজন কমাতে খুবই সহায়ক।
দিনে দুবার লেবু জল পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয় এবং সর্দি, কাশি এবং গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সকালে লেবু জল পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বের হয়ে যায় এবং শরীরে জমে থাকা চর্বি কম হয়। লেবু জল ওজন কমাতে খুবই সহায়ক।
লেবুতে প্রচুর ভিটামিন সি৷ এর গ্লাইেসমিক ইনডেক্সও কম৷ এর ফাইবার কার্বোহাইড্রেট ডাইজেশন কমায়৷ রক্তে শর্করা অনেক কম পরিমাণে মেশে৷
লেবুতে প্রচুর ভিটামিন সি৷ এর গ্লাইেসমিক ইনডেক্সও কম৷ এর ফাইবার কার্বোহাইড্রেট ডাইজেশন কমায়৷ রক্তে শর্করা অনেক কম পরিমাণে মেশে৷
তবে, সকালে খালি পেটে মুসাম্বি বা পাতি লেবুর রস খেলে সমস্যা হতে পারে রিফ্লাক্স অ্যাসিডিটির। অনেকেই এই সমস্যায় ভোগেন লেবুজল পান করেও।
তবে, সকালে খালি পেটে মুসাম্বি বা পাতি লেবুর রস খেলে সমস্যা হতে পারে রিফ্লাক্স অ্যাসিডিটির। অনেকেই এই সমস্যায় ভোগেন লেবুজল পান করেও।
কেউ কেউ আবার দিনের শুরুতে লেবু জাতীয় ফল খেয়ে সারা দিনের খিদে বাগে রাখতে পারেন। হজমেও সমস্যা হয় না তাঁদের।
কেউ কেউ আবার দিনের শুরুতে লেবু জাতীয় ফল খেয়ে সারা দিনের খিদে বাগে রাখতে পারেন। হজমেও সমস্যা হয় না তাঁদের।
তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ হল, সহ্য হলে তবেই খান লেবু। সমস্যা হলে খাবেন না। ডায়েটিশিয়ান শিখা কুমারি জানিয়েছেন, একই সঙ্গে খালি পেটে লেবু-জল পান করলে খিদে কমে যায়। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এটি দিয়ে আপনি ক্যালোরি কমাতে পারবেন।
তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ হল, সহ্য হলে তবেই খান লেবু। সমস্যা হলে খাবেন না। ডায়েটিশিয়ান শিখা কুমারি জানিয়েছেন, একই সঙ্গে খালি পেটে লেবু-জল পান করলে খিদে কমে যায়। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এটি দিয়ে আপনি ক্যালোরি কমাতে পারবেন।
আবার, লেবু অতিরিক্ত খেলে অ্যাসিডিক নেচারের জন্যই দাঁতের ক্ষয় বাড়ে। এনামেল উঠে যায়। তাই স্ট্র দিয়ে লেবুর রস খাওয়া ভাল।
আবার, লেবু অতিরিক্ত খেলে অ্যাসিডিক নেচারের জন্যই দাঁতের ক্ষয় বাড়ে। এনামেল উঠে যায়। তাই স্ট্র দিয়ে লেবুর রস খাওয়া ভাল।
তা হলে লেবু খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি?
তা হলে লেবু খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি?
লেবু দিনের যে কোনও সময় খেতে পারেন, তবে সকালে খালি পেটে না খাওয়া ভাল। ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন, যদি সঙ্গে দুধ না খান। খেয়াল রাখবেন, পেটে অল্প খাবার রয়েছে এমন সময় লেবু খাওয়ার। তাহলে সরাসরি অ্যাসিড গিয়ে ক্ষয়ে দিতে পারে না পাকস্থলী।
লেবু দিনের যে কোনও সময় খেতে পারেন, তবে সকালে খালি পেটে না খাওয়া ভাল। ব্রেকফাস্টে খেতে পারেন, যদি সঙ্গে দুধ না খান। খেয়াল রাখবেন, পেটে অল্প খাবার রয়েছে এমন সময় লেবু খাওয়ার। তাহলে সরাসরি অ্যাসিড গিয়ে ক্ষয়ে দিতে পারে না পাকস্থলী।
জিম থেকে ফিরে ক্লান্ত হয়েও খেয়ে নিতে পারেন লেবুর শরবত। কিন্তু, রাতে ঘুমোনোর আগে খাবেন না। এমনই বলছেন চিকিৎসকরা। লেবু খাওয়ার সেরা সময় হল, হালকা কিছু খাওয়ার পরে এবং রাতে খাওয়ার ঘণ্টাখানেক আগে।
জিম থেকে ফিরে ক্লান্ত হয়েও খেয়ে নিতে পারেন লেবুর শরবত। কিন্তু, রাতে ঘুমোনোর আগে খাবেন না। এমনই বলছেন চিকিৎসকরা। লেবু খাওয়ার সেরা সময় হল, হালকা কিছু খাওয়ার পরে এবং রাতে খাওয়ার ঘণ্টাখানেক আগে।
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)