Suchitra Sen Husaband: কে ছিলেন সুচিত্রা সেনের স্বামী, কী ভাবেই বা তাঁদের পরিচয়?…পুরীর ছুটি কাটাতে এসে পাল্টে গিয়েছিল গোটা জীবন

 তিনি শুধুমাত্র রুপোলি পর্দার কোনও চরিত্র নন। তাঁকে ঘিরে জড়িয়ে রয়েছে যেন আস্ত এক রূপকথা। সুচিত্রা সেনকে আপামর বাঙালি চূড়ান্ত ভালবাসলেও, মিসেস সেন সম্পর্কে বহু বহু কথা এখনও তাঁদের অজানা।
তিনি শুধুমাত্র রুপোলি পর্দার কোনও চরিত্র নন। তাঁকে ঘিরে জড়িয়ে রয়েছে যেন আস্ত এক রূপকথা। সুচিত্রা সেনকে আপামর বাঙালি চূড়ান্ত ভালবাসলেও, মিসেস সেন সম্পর্কে বহু বহু কথা এখনও তাঁদের অজানা।
নিজের ব্যক্তিগত জীবন চিরকাল আড়ালে রাখতেই পছন্দ করতেন সুচিত্রা সেন৷ তবে বাংলাদেশ থেকে কলকাতার টলিপাড়া স্টুডিওয় পা রাখার যাত্রাটা তাঁর ঠিক কেমন ছিল, একথা আমরা অনেকেই জানি না এখনও৷
নিজের ব্যক্তিগত জীবন চিরকাল আড়ালে রাখতেই পছন্দ করতেন সুচিত্রা সেন৷ তবে বাংলাদেশ থেকে কলকাতার টলিপাড়া স্টুডিওয় পা রাখার যাত্রাটা তাঁর ঠিক কেমন ছিল, একথা আমরা অনেকেই জানি না এখনও৷
সুচিত্রা নয়, বাংলার মহানায়িকার পিতৃদত্ত নাম ছিল রমা৷ রমা দাশগুপ্ত৷ বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত এবং মা ইন্দিরা দাশগুপ্তর সন্তান৷ বাবা-মা এবং তিন বোন, দুই ভাইকে নিয়ে ভরা সংসারে৷ হেনা, লীনা, রুনা ছিলেন রমার তিন বোন৷ আর দুই ভাই ছিলেন নিমাই এবং গৌতম৷
সুচিত্রা নয়, বাংলার মহানায়িকার পিতৃদত্ত নাম ছিল রমা৷ রমা দাশগুপ্ত৷ বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত এবং মা ইন্দিরা দাশগুপ্তর সন্তান৷ বাবা-মা এবং তিন বোন, দুই ভাইকে নিয়ে ভরা সংসারে৷ হেনা, লীনা, রুনা ছিলেন রমার তিন বোন৷ আর দুই ভাই ছিলেন নিমাই এবং গৌতম৷
অধুনা বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার ভাঙাবাড়িতে ছিল দাশগুপ্ত পরিবারের নিবাস৷ তার বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত ছিলেন পাবনা পুরসভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও মা ইন্দিরা দেবী ছিলেন গৃহবধূ। তিনি ছিলেন পরিবারের পঞ্চম সন্তান ও তৃতীয় কন্যা। পাবনা শহরেই তিনি পড়াশোনা করেছিলেন। তিনি ছিলেন কবি রজনীকান্ত সেনের নাতনী।
অধুনা বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি থানার ভাঙাবাড়িতে ছিল দাশগুপ্ত পরিবারের নিবাস৷ তার বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত ছিলেন পাবনা পুরসভার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও মা ইন্দিরা দেবী ছিলেন গৃহবধূ। তিনি ছিলেন পরিবারের পঞ্চম সন্তান ও তৃতীয় কন্যা। পাবনা শহরেই তিনি পড়াশোনা করেছিলেন। তিনি ছিলেন কবি রজনীকান্ত সেনের নাতনী।
শোনা যায়, একবার নাকি সপরিবারে পুরী বেড়াতে এসেছিলেন দাশগুপ্তেরা৷ সেখানেই নাকি তাঁদের সঙ্গে পরিচয় হয় তৎকালীন বিশিষ্ট শিল্পপতি আদিনাথ সেনের মায়ের সঙ্গে৷ শোনা যায়, আদিনাথের ছেলে তথা নিজের নাতি দিবানাথের জন্য ঠাকুরমার চোখে পড়ে যান রমা।
শোনা যায়, একবার নাকি সপরিবারে পুরী বেড়াতে এসেছিলেন দাশগুপ্তেরা৷ সেখানেই নাকি তাঁদের সঙ্গে পরিচয় হয় তৎকালীন বিশিষ্ট শিল্পপতি আদিনাথ সেনের মায়ের সঙ্গে৷ শোনা যায়, আদিনাথের ছেলে তথা নিজের নাতি দিবানাথের জন্য ঠাকুরমার চোখে পড়ে যান রমা।
একে সেই সময়ের মেরিন ইঞ্জিনিয়ার৷ তার উপরে সম্ভ্রান্ত পরিবার৷ কলকাতার বালিগঞ্জ প্লেসের মতো অভিজাত জায়গায় প্রাসাদোপম বসতবাটি৷ এমন পরিবারে মেয়ের সম্বন্ধ পেয়ে রীতিমতো আপ্লুত ছিলেন রমার বাবা-মা৷ তাই বিন্দুমাত্রা অপেক্ষা না করে চারহাত এক হয় রমা এবং দিবানাথের৷ রমার তখন মাত্র ১৬ বছর বয়স৷
একে সেই সময়ের মেরিন ইঞ্জিনিয়ার৷ তার উপরে সম্ভ্রান্ত পরিবার৷ কলকাতার বালিগঞ্জ প্লেসের মতো অভিজাত জায়গায় প্রাসাদোপম বসতবাটি৷ এমন পরিবারে মেয়ের সম্বন্ধ পেয়ে রীতিমতো আপ্লুত ছিলেন রমার বাবা-মা৷ তাই বিন্দুমাত্রা অপেক্ষা না করে চারহাত এক হয় রমা এবং দিবানাথের৷ রমার তখন মাত্র ১৬ বছর বয়স৷
তবে শোনা যায়, সেই বিয়ে নাকি সুখের হল না৷ একে বাংলাদেশে মা-বাবা, ভাইবোনের ভরা পরিবারের তুলনায় ৩৬ নম্বর বালিগঞ্জ প্লেসের শ্বশুরবাড়িটা ছিল নিতান্তই প্রাণহীন৷ তার উপরে স্বামী দিবানাথের আচার আচরণ, স্বভাব চরিত্রও ভাল ছিল না৷
তবে শোনা যায়, সেই বিয়ে নাকি সুখের হল না৷ একে বাংলাদেশে মা-বাবা, ভাইবোনের ভরা পরিবারের তুলনায় ৩৬ নম্বর বালিগঞ্জ প্লেসের শ্বশুরবাড়িটা ছিল নিতান্তই প্রাণহীন৷ তার উপরে স্বামী দিবানাথের আচার আচরণ, স্বভাব চরিত্রও ভাল ছিল না৷
টলিউডে এখনও কানাঘুঁষো শোনা যায়, স্ত্রীয়ের অপরূপ রূপকে ‘সঠিক ভাবে’ কাজে লাগাতে দিবানাথই নাকি রমাকে নিয়ে এসেছিলেন টলিপাড়ার স্টুডিওত৷ ১৯৫২ সালে শেষ কোথায় ছবির মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয় কিন্তু ছবিটি মুক্তি পায়নি।
টলিউডে এখনও কানাঘুঁষো শোনা যায়, স্ত্রীয়ের অপরূপ রূপকে ‘সঠিক ভাবে’ কাজে লাগাতে দিবানাথই নাকি রমাকে নিয়ে এসেছিলেন টলিপাড়ার স্টুডিওত৷ ১৯৫২ সালে শেষ কোথায় ছবির মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয় কিন্তু ছবিটি মুক্তি পায়নি।
 কিন্তু, ধীরে ধীরে নিজের দক্ষতায় টলিপাড়ায় আপন জায়গা তৈরি করে ফেলেন মিসেস সেন৷ বদলে যায় নাম৷ রমা হয়ে ওঠেন সুচিত্রা৷ সুচিত্রা সেন৷ আর তারপর উত্তম-সুচিত্রার জুটি হিট হতেই জীবনের রাশ নিজের হাতে নিতে শুরু করেন সুচিত্রা৷
কিন্তু, ধীরে ধীরে নিজের দক্ষতায় টলিপাড়ায় আপন জায়গা তৈরি করে ফেলেন মিসেস সেন৷ বদলে যায় নাম৷ রমা হয়ে ওঠেন সুচিত্রা৷ সুচিত্রা সেন৷ আর তারপর উত্তম-সুচিত্রার জুটি হিট হতেই জীবনের রাশ নিজের হাতে নিতে শুরু করেন সুচিত্রা৷
শোনা যায়, স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক সুখের ছিল না মিসেস সেনের৷ ডিভোর্স না হলেও একটা সময়ের পর থেকে নাকি তিনি স্বামীর থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেন৷ কিন্তু, কখনও কোনও গুঞ্জন তাঁকে নিয়ে কখনওই তৈরি হয়নি টলিপাড়ায়৷ নিজের মূল্যবোধ থেকে কোনওদিন সরেননি এতটুকু৷ মেয়ে মুনমুনের বিয়েও তিনি একাই নিজ উদ্যোগে দিয়েছিলেন৷ স্টুডিয়োতে শুটিং করতে-করতেই স্বামীর মৃত্যু সংবাদ পেয়েছিলেন মহানায়িকা৷
শোনা যায়, স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক সুখের ছিল না মিসেস সেনের৷ ডিভোর্স না হলেও একটা সময়ের পর থেকে নাকি তিনি স্বামীর থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেন৷ কিন্তু, কখনও কোনও গুঞ্জন তাঁকে নিয়ে কখনওই তৈরি হয়নি টলিপাড়ায়৷ নিজের মূল্যবোধ থেকে কোনওদিন সরেননি এতটুকু৷ মেয়ে মুনমুনের বিয়েও তিনি একাই নিজ উদ্যোগে দিয়েছিলেন৷ স্টুডিয়োতে শুটিং করতে-করতেই স্বামীর মৃত্যু সংবাদ পেয়েছিলেন মহানায়িকা৷