দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়েছে এই বছর, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বাযু সক্রিয় হওযার পরে আগেই ভাল বৃষ্টিপাত হতে পারে এমনই সম্ভাবনার কথা জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর ৷ প্রতীকী ছবি ৷দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বৃষ্টিপাত হলেও দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বিদায় নেওয়ার সময় এসে গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আবহাওয়ার নানান পরিবর্তনের মধ্যে মধ্যে দিয়েই গরম, বর্ষার পরে এবার শীত নিয়ে চরম সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর ৷ প্রতীকী ছবি ৷WMO (বিশ্ব আবহাওয়া দফতর) সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে বছরের এক্কেবারে শেষ অংশে এসে লা নিনা সক্রিয় হওয়ার জন্য ৬০ শতাংশ পর্যন্ত সম্ভাবনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলেই উত্তর ভারতের স্বাভাবিকের থেকে বেশি ঠান্ডা পড়ার অনুমান করা হয়েছে ৷ দেশের উত্তরে স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই কমতে পারে তাপমাত্রা ৷ প্রতীকী ছবি ৷বুধবার আবহাওয়ার লেটেস্ট আপডেটে জানতে পারা গিয়েছে লা নিনার প্রভাবে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের উত্তর প্রান্তে ঠান্ডা বেশি পরিমাণে পড়তে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷লা নিনার প্রভাবে প্রায় ৫৫ শতাংশ তাপমাত্রার পরিবর্তন হতে পারে ৷ বিশ্ব আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে অক্টোবর ২০২৪ থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত পর্যন্ত লা নীনা অতি সক্রিয় হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷লা নিনার প্রভাবে প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় শীতের প্রকোপ বাড়তে থাকে ৷ তাপমাত্রার পতন শুরু হয় এর থেকেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলেই লা নিনার ফলেই আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে ৷ এর প্রভাব সামুদ্রিক এলাকায় পড়তে পারে ৷ বেশ কিছু এলাকায় বিশাল গরম পড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উত্তর থেকে দক্ষিণ তাপমাত্রায় পুড়তে থাকে দেশ, এর প্রতিকূল প্রভাব বৃষ্টিপাতের উপরেও পড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশ্ব আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে মহাসচিব সেলেস্টে সাওলো জানিয়েছেন জুন ২০২৩ থেকে অস্বাভাবিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রবণতা দেখতে পাওয়া গিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তিনি আরও জানিয়েছেন যদিও লা নিনার প্রভাবে অস্বাভাবিক ঠান্ডার প্রবণতা লক্ষ করা যায় ৷ কিন্তু গ্রীন হাউজ এফেক্টের ফলে সারা বিশ্বের তাপমাত্রা দীর্ঘ সময় ধরেই প্রভাব কম হতে পারেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷তিনি জানিয়েছেন ২০২০ থেকে ২০২৩-এ শুরুর দিকে লা নীনার নানান প্রভাবে সামুদ্রিক এলাকা ঠান্ডা হয়ে থাকে, কিন্তু গত ৯ বছরে সব থেকে গরম এখনও পর্যন্ত হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
