ভারতে SIP-এর জনপ্রিয়তা কেন বাড়ছে? এখানে রইল প্রধান ৫ কারণ

বিনিয়োগকারীদের মুখে মুখে ঘুরছে একটাই নাম। এসআইপি। সবাই এখন মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করছেন। খুচরো বিনিয়োগকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ২৩,৩৩১.৭৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে এসআইপিতে।
বিনিয়োগকারীদের মুখে মুখে ঘুরছে একটাই নাম। এসআইপি। সবাই এখন মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করছেন। খুচরো বিনিয়োগকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ২৩,৩৩১.৭৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে এসআইপিতে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিওর মতোই ভারতের বাজারে এখন এসআইপি ট্রেন্ডিং। অল্প টাকা বিনিয়োগ করে, মোটা মুনাফা করতে কে না চায়, এসআইপি সেটাই অক্ষরে অক্ষরে করে দেখায়। বাজারের ওঠানামা নিয়ে খুব একটা চিন্তা করতে হয় না। ঝুঁকি আছে বটে। তবে দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকি কমে যায় অনেকটাই। এখন প্রশ্ন হল, ভারতে এসআইপির এমন জনপ্রিয়তা কী কারণ?
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিওর মতোই ভারতের বাজারে এখন এসআইপি ট্রেন্ডিং। অল্প টাকা বিনিয়োগ করে, মোটা মুনাফা করতে কে না চায়, এসআইপি সেটাই অক্ষরে অক্ষরে করে দেখায়। বাজারের ওঠানামা নিয়ে খুব একটা চিন্তা করতে হয় না। ঝুঁকি আছে বটে। তবে দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকি কমে যায় অনেকটাই। এখন প্রশ্ন হল, ভারতে এসআইপির এমন জনপ্রিয়তা কী কারণ?
নিয়মানুবর্তিতা: এসআইপিতে নিয়মিত এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হয়। অর্থাৎ প্রতি মাসে একই পরিমাণ টাকা। এর ফলে বিনিয়োগকারীর সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে ওঠে। অল্প টাকা বিনিয়োগ করেও দীর্ঘমেয়াদে মোটা টাকা রিটার্ন মেলে।
নিয়মানুবর্তিতা: এসআইপিতে নিয়মিত এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হয়। অর্থাৎ প্রতি মাসে একই পরিমাণ টাকা। এর ফলে বিনিয়োগকারীর সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে ওঠে। অল্প টাকা বিনিয়োগ করেও দীর্ঘমেয়াদে মোটা টাকা রিটার্ন মেলে।
রুপি কস্ট অ্যাভারেজ: এসআইপির মাধ্যমে করা বিনিয়োগ বিভিন্ন সেক্টরে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ফলে রুপি কস্ট অয়াভারেজের সুবিধা পান বিনিয়োগকারী। বাজার অস্থিরতার প্রভাব বিনিয়োগের উপর খুব একটা পড়ে না। ইউনিটগুলির গড় হিসাব করে রিটার্ন দেওয়ার কারণেও লাভ ভাল হয়।
রুপি কস্ট অ্যাভারেজ: এসআইপির মাধ্যমে করা বিনিয়োগ বিভিন্ন সেক্টরে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ফলে রুপি কস্ট অয়াভারেজের সুবিধা পান বিনিয়োগকারী। বাজার অস্থিরতার প্রভাব বিনিয়োগের উপর খুব একটা পড়ে না। ইউনিটগুলির গড় হিসাব করে রিটার্ন দেওয়ার কারণেও লাভ ভাল হয়।
কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা: এসআইপিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পান বিনিয়োগকারী। অর্থাৎ সুদের উপর সুদ মেলে। ফলে রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। তবে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ না করলে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায় না।
কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা: এসআইপিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পান বিনিয়োগকারী। অর্থাৎ সুদের উপর সুদ মেলে। ফলে রিটার্ন বেশি পাওয়া যায়। তবে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ না করলে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায় না।
সাধ্যের মধ্যে সাধপূরণ: এসআইপিতে মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। হাতে মোটা টাকা না থাকলেও চলে। ফলে যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারেন। পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা তোলারও কোনও ধরা বাঁধা নিয়ম নেই। বিনিয়োগকারী যখন খুশি টাকা তুলতে পারেন।
সাধ্যের মধ্যে সাধপূরণ: এসআইপিতে মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। হাতে মোটা টাকা না থাকলেও চলে। ফলে যে কেউ বিনিয়োগ করতে পারেন। পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা তোলারও কোনও ধরা বাঁধা নিয়ম নেই। বিনিয়োগকারী যখন খুশি টাকা তুলতে পারেন।
বিনিয়োগ সহজ: এসআইপিতে খুব সহজে বিনিয়োগ করা যায়। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকেই সরাসরি টাকা পাঠানো যায় নির্ধারিত ফান্ড হাউজে। ফান্ড পরিচালনা করেন ফান্ড ম্যানেজাররা। বিনিয়োগকারীকে এই নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় না।
বিনিয়োগ সহজ: এসআইপিতে খুব সহজে বিনিয়োগ করা যায়। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকেই সরাসরি টাকা পাঠানো যায় নির্ধারিত ফান্ড হাউজে। ফান্ড পরিচালনা করেন ফান্ড ম্যানেজাররা। বিনিয়োগকারীকে এই নিয়ে মাথা ঘামাতে হয় না।