Retirement Planning: অবসর পরিকল্পনা করছেন? এই ৭ জিনিস মাথায় রাখলে রাজার মতো বাঁচবেন

অবসর পরিকল্পনা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। কিন্তু ভারতের মতো দেশে এই নিয়ে খুব বেশি চর্চা হয় না। ফলে পরিকল্পনায় গলদ থাকে। অবসরের পর ভুগতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই টান পড়ে টাকায়। শুধু তো দৈনন্দিন খরচ নয়, শখ আহ্লাদের সঙ্গে চিকিৎসা ব্যয়ও যোগ করতে হবে। তাই আগাম পরিকল্পনা না করলে মুশকিল।
অবসর পরিকল্পনা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। কিন্তু ভারতের মতো দেশে এই নিয়ে খুব বেশি চর্চা হয় না। ফলে পরিকল্পনায় গলদ থাকে। অবসরের পর ভুগতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই টান পড়ে টাকায়। শুধু তো দৈনন্দিন খরচ নয়, শখ আহ্লাদের সঙ্গে চিকিৎসা ব্যয়ও যোগ করতে হবে। তাই আগাম পরিকল্পনা না করলে মুশকিল।
সমস্যা কখন হয়: বেশিরভাগ ব্যবসায়ী বা চাকরিজীবী অবসর পরিকল্পনাকে খুব বেশি গুরুত্ব দেয় না। বিশেষ করে অল্প বয়সে। পুরো ফোকাস থাকে স্বল্পমেয়াদি লাভের উপর। কিন্তু ৩০-৪০ বছর পর কি হবে, সেদিকে খেয়াল থাকে না। অবসর গ্রহণ অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সের পর অন্তত ২০ বছর কীভাবে কাটবে তার পরিকল্পনা আগেই ছকে রাখতে হবে।
সমস্যা কখন হয়: বেশিরভাগ ব্যবসায়ী বা চাকরিজীবী অবসর পরিকল্পনাকে খুব বেশি গুরুত্ব দেয় না। বিশেষ করে অল্প বয়সে। পুরো ফোকাস থাকে স্বল্পমেয়াদি লাভের উপর। কিন্তু ৩০-৪০ বছর পর কি হবে, সেদিকে খেয়াল থাকে না। অবসর গ্রহণ অর্থাৎ ৬০ বছর বয়সের পর অন্তত ২০ বছর কীভাবে কাটবে তার পরিকল্পনা আগেই ছকে রাখতে হবে।
প্রয়োজনীয়তা নিরূপণ: অবসর পরিকল্পনা জটিল প্রক্রিয়া। কিন্তু সবচেয়ে জরুরি। করতেই হবে। অবসরের পর হাতে আর নিয়মিত অর্থ আসবে না। কিন্তু চাহিদা পূরণ করতে হবে। তাই প্রয়োজনীয়তাগুলো বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রয়োজনীয়তা নিরূপণ: অবসর পরিকল্পনা জটিল প্রক্রিয়া। কিন্তু সবচেয়ে জরুরি। করতেই হবে। অবসরের পর হাতে আর নিয়মিত অর্থ আসবে না। কিন্তু চাহিদা পূরণ করতে হবে। তাই প্রয়োজনীয়তাগুলো বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।
সঞ্চয় এবং নগদ: এই কারণেই ‘সময়’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। যত বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ বা সঞ্চয় করা হবে, তত বেশি রিটার্ন বা নগদ টাকা হাতে আসবে। মাথায় রাখতে হবে, মুদ্রাস্ফীতি অবশ্যম্ভাবী। জিনিসপত্রের দাম বাড়বে। তাই যত বেশি রিটার্ন হাতে থাকবে তত লাভ।
সঞ্চয় এবং নগদ: এই কারণেই ‘সময়’ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। যত বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ বা সঞ্চয় করা হবে, তত বেশি রিটার্ন বা নগদ টাকা হাতে আসবে। মাথায় রাখতে হবে, মুদ্রাস্ফীতি অবশ্যম্ভাবী। জিনিসপত্রের দাম বাড়বে। তাই যত বেশি রিটার্ন হাতে থাকবে তত লাভ।
মুদ্রাস্ফীতি: আজ জিনিসপত্রের যা দাম, কাল আরও বাড়বে। ৩০ বছর পর আরও। সোজা কথায় দাম বাড়তে থাকবে, কমবে না। তাই এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে যার রিটার্ন মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে লড়তে পারে।
মুদ্রাস্ফীতি: আজ জিনিসপত্রের যা দাম, কাল আরও বাড়বে। ৩০ বছর পর আরও। সোজা কথায় দাম বাড়তে থাকবে, কমবে না। তাই এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে যার রিটার্ন মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে লড়তে পারে।
ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা অবসর পরিকল্পনার জন্য ইক্যুইটিতে বিনিয়োগের পরামর্শ দেন। তাঁদের মতে, দীর্ঘমেয়াদে ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ সবসময় লাভজনক। মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে। শুধু স্থির আয়ের সম্পদে বিনিয়োগ করে রাখলে চলবে না।
ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা অবসর পরিকল্পনার জন্য ইক্যুইটিতে বিনিয়োগের পরামর্শ দেন। তাঁদের মতে, দীর্ঘমেয়াদে ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ সবসময় লাভজনক। মুদ্রাস্ফীতিকে হারাতে পারে। শুধু স্থির আয়ের সম্পদে বিনিয়োগ করে রাখলে চলবে না।
তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ: সবসময় তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ শুরুর পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। অর্থাৎ অল্প বয়সে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। তাহলে কমপাউন্ডিংয়ের লাভ তোলা যাবে পুরো মাত্রায়। বিনিয়োগের গায়ে বাজার অস্থিরতার আঁচ লাগবে না।
তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ: সবসময় তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ শুরুর পরামর্শ দেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। অর্থাৎ অল্প বয়সে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। তাহলে কমপাউন্ডিংয়ের লাভ তোলা যাবে পুরো মাত্রায়। বিনিয়োগের গায়ে বাজার অস্থিরতার আঁচ লাগবে না।